........ লিঙ্কন-কেনেডি
(১) লিঙ্কন কংগ্রেসে নির্বাচিত হয়েছিলেন ১৮৪৬ সালে, আর কেনেডি নির্বাচিত হয়েছিলেন ১৯৪৬ সালে ।
(২) লিঙ্কন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন ১৮৬০ সালে, কেনেডি ১৯৬০ সালে ।
(৩) হোয়াইট হাউসে থাকার সময় দুজনেরই একজন করে সন্তান মারা গিয়েছিল ।
(৪) লিঙ্কন ফোর্ড নামের একটি থিয়েটারে এবং কেনেডি ফোর্ড কোম্পানির গাড়িতে নিহত হয়েছিলেন ।
(৫) লিঙ্কনের কেনেডি নামের একজন সেক্রেটারী ছিলেন যিনি লিঙ্কনকে থিয়েটারে যেতে নিষেধ করেছিলেন, অন্যদিকে কেনেডির লিঙ্কন নামে একজন সেক্রেটারী ছিলেন যিনি কেনেডিকে ডালাসে যেতে নিষেধ করেছিলেন ।
(এটা কিন্তু একটা “মিথ”)
(৬) লিঙ্কন কেনেডি দুইজনেই নিজ নিজ স্ত্রীর উপস্থিতিতে মাথার পেছনে লাগা গুলিতে নিহত হয়েছেন ।
(৭) লিঙ্কনের ঘাতক লিঙ্কনকে থিয়েটারে খুন করে একটি ওয়্যারহাউসে আত্মগোপন করে, কেনেডির ঘাতক একটি ওয়্যারহাউস থেকে গুলি করে থিয়েটারে আত্মগোপন করে । (এটা নিয়ে অনেকের সন্দেহ আছে)
বঙ্গবন্ধু-জিয়া
(১) ঘাতকদল দুজনকে হত্যা করার জন্য যখন খুঁজছিল, তখন সিঁড়ির কাছে বঙ্গবন্ধুর দেখা পায় মেজর মহিউদ্দিন, জিয়াউর রহমানের দেখা পায় মেজর মোজাফফর । ঘাতকদের উদ্দেশ্যে দুজনেরই প্রথম প্রশ্ন ছিল, "তোমরা কি চাও?"
(২) মেজররা দেশের প্রেসিডেন্টকে দেখেই নিজের উদ্দীপনা গিলে ভয়ে ঠকঠক করে কাঁপছিল ।
(৩) মেজর মহিউদ্দিন যখন শেখ মুজিবের ব্যাক্তিত্বের সামনে কেঁচো হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল তখন মেজর নূর এসে তীব্র আক্রোশে গালাগালি করতে করতে ব্রাশফায়ারে শেখ মুজিবকে হত্যা করে ।
আর জিয়াউর রহমানের সামনে মেজর মোজাফফর হতভম্ব হয়ে দেখে কর্ণেল মতিকে ছুটে এসে জিয়াউর রহমানের উর্ধাঙ্গে মেশিনগানের ম্যাগাজিন পুরোটা খালি করতে ।
(৪) সরাসরি দুই খুনী নূর এবং মতি কোন কারণে প্রেসিডেন্টদ্বয়ের প্রতি নারকীয় ক্রোধ ছিল ।
(৫) মৃত্যুর সময় মুজিব ও জিয়া দেশের প্রেসিডেন্ট ছিলেন ।
(৬) মৃত্যুর সময় দুজনের পরিধানে সাদা পরিধেয় ছিল ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।