আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সংসদ সদস্যের ৮০ ভাগ পদই ব্যবসায়ীদের দখলে : স্পিকার

সংসদ সদস্যের ৮০ ভাগ পদই ব্যবসায়ীদের দখলে : স্পিকার কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি: বর্তমানে জাতীয় সংসদে সদস্যদের ৮০ ভাগ পদই শিল্পপতি-ব্যবসায়ীদের দখলে। এ তথ্য স্পিকার আবদুল হামিদ অ্যাডভোকেটের। গতকাল কিশোরগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির নবনির্মিত ভবন ‘শহীদ অ্যাডভোকেট সৈয়দ নজরুল ইসলাম ভবন’-এর উদ্বোধন করে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ তথ্য দেন। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন। আইনজীবী সমিতির মিলনায়তনে এ উপলক্ষে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় স্পিকার বলেন, এক সময়ে আইনজীবীদের পদচারণায় মুখরিত থাকত জাতীয় সংসদ।

কিন্তু এখন মাত্র ১১ ভাগ আইনজীবী বর্তমানে সংসদে আছেন। এর মধ্যে অনেকে অনিয়মিত আইনজীবী। আইনজীবীদের ইমেজ সঙ্কটের কারণে তাদের প্রতি মানুষের আস্থা দিন দিন কমে যাচ্ছে। সংসদ চলে গেছে শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের দখলে। সংসদের ৮০ ভাগ সদস্য তারাই।

বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী বলেন, স্বাধীন বিচারব্যবস্থা জাতির স্বপ্ন ছিল, সে স্বপ্ন আজ বাস্তব রূপ নিয়েছে। তিনি বলেন, তবে প্রকৃত স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা কেবল স্বাধীন বিচার বিভাগ দিয়ে সম্ভব নয়। আরও অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। পরে স্পিকার আবদুল হামিদ কিশোরগঞ্জ সার্কিট হাউসে বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স করপোরেশনের কিশোরগঞ্জ ক্যাম্প অফিস উদ্বোধন উপলক্ষে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন।

এর আগে সকালে জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে কিশোরগঞ্জ জেলা পরিষদ আয়োজিত কৃতী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। এদিকে এলজিআরডি মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনসহ বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন। রাষ্ট্রের ভিভিআইপি কিশোরগঞ্জের এ দুই নেতা দিনভর ব্যস্ততম সময় কাটান। আইনজীবী সমিতির মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন জেলা ও দায়রা জজ আ ম ম সাঈদ, জেলা প্রশাসক মো. সিদ্দিকুর রহমান, জেলা পরিষদের প্রশাসক অ্যাডভোকেট জিল্লুর রহমান, পুলিশ সুপার মীর রেজাউল আলম, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আনিসুজ্জামান Click This Link ব্যবসায়ীদের এই দেশটা লিজ দিয়েও যদি লাভের কোন ব্যবসা করা যায় তাতেও তারা রাজি থাকবে। এরা এমনই।

এরা রাজনীতে আসে ব্যবসা বাড়ানোর জন্য। এতে রাজনীতিবিদদের আরো হেয় করা হয়। একথাও সত্য অর্থণীতি আর ব্যবসা কিন্তু এক নয়। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।