এখনো গেলনা আঁধার............... ১**********
আমাদের রুনির খুব সখ ছিল চুল বড় রাখার।
কিন্তু তাঁর চুল এত ঘন আর মোটা ছিল, পরিচর্যার ঝামেলায় সে চুল খুব বড় রাখতে পারতো না।
মৃত্যুর পর কবরের ভেতরেও নাকি চুল আর নখ কয়েকদিন ধরে বাড়ে, এমনই শুনেছিলাম।
কেউ কি বলতে পারেন, আসলে কতদিন ধরে বাড়ে? কতদিন অক্ষত থাকে চুল? খুব বেশি বড় হয় কি?
আর বেশি বড় হলেই বা কী?
মাটির শীতল বুকে ঘুমিয়ে থাকা বোন আমার নিশ্চয় চুলের যত্ন নিয়ে দুশ্চিন্তার সুযোগ পায় না।
ঘুমাও বোন শান্তিতে, ঘুমাও।
আমরা জেগে আছি বিনা অপারেশনে বৃহন্নলা হতে পারার গৌরবে।
২**********
আর খাইয়েন না ওস্তাদ, আপনি ঝাপসা হইয়া গেছেন
৩*********
বৃন্দাবনে কেউ কেউ যান
কেউ কেউ বৃন্দাবনেই থাকেন
আমি সারাদিন বৃন্দাবনের পাশেই থাকি
৪*******
সব দলনেতার হাতেই কর্তৃপক্ষ একখানা দণ্ড তুলিয়া দেন
নিঃসন্দেহে তাহা ন্যায়ের দণ্ড, সুশাসনের দণ্ড
কোন কোন দলনেতা ওই দণ্ডকে অণ্ড দেখাইয়া অণ্ড-সন্নিহিত দণ্ড সঞ্চালন শুরু করেন
ভণ্ডদের অণ্ড-দণ্ড হইতে মুক্তি মিলিবে কবে?
৫********
সিংহ খুব বিরক্ত খরগোশের ওপর। ও বেটা প্রতিদিন মদ খেয়ে মাতলামি করে। তাই রাজার আদেশে বনে ভেতর মদ বিক্রি নিষিদ্ধ হল, মদ্যপানের ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারী হল। সবাই চুপচাপ মেনে নিল নতুন আইন, শুধু কুমীর এসে বল, ''সিংহ মশায়, জলে বড় ঠাণ্ডা।
মাঝে মধ্যে দু চার হাড়ি না খেলে বাঁচি কী করে?" বিচক্ষণ রাজা কুমীরের মত প্রজাকে ঘাঁটালেন না। কুমীরের জন্য আইন শিথিল করা হল।
নতুন আইনের পর বেশ শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বনের ভেতর। রাজার চরেরা খরগোশের গতিবিধি লক্ষ্য রাখছে। তৃতীয় দিন সন্ধ্যায় রাজার লোকেরা দৌড়ে এলো।
রাজা মশায়, রাজা মশায় ! খরগোশ আবার মাতলামি করছে। নদীর পারে দেখে এলাম।
তাই? রেগেমেগে রাজা গেলেন খরগোশের কাছে।
রাজাকে দেখেই খরগোশ লাফ দিয়ে হাঁটু পানিতে গিয়ে নামল।
আমি এখন জলজ প্রানী, রাজা মশায় !
৬********
সে অনেক অনেক দিন আগের কথা।
তখন আরবের লোক খোরমা খেজুর খাইয়া জীবন ধারণ করিত।
তখন এক দেশে এক রাজা ছিলেন, তাহার নাম ছিল সাগর।
বহু ধুমধাম করিয়া রাজার বিবাহ হইল।
রানীর আসনে যিনি বসিলেন, তাহার নাম রুনি।
যথাসময়ে তাহাদের ঘর আলো করিয়া রাজকুমারের জন্ম হইল।
ভালবাসার প্রথম ফুল, তাহার নাম রাখিলেন মেঘ।
তারপর একদিন রাক্ষসের আবির্ভাব...
তারপর?
৭*********
হিলারি ক্লিনটন কে? এই দেশের বাপ না মা? ইলিয়াস ভাইর মেয়ে কেন তার কাছে বাবাকে ফিরে পাওয়ার তদ্বির করবে? কেন সরকার প্রধানের অফিস থেকে তাকে বিএনপি আমলের সংঘটিত ঘটনার সিডি দেয়া হবে? মুখে মুখে সবাই স্বাধীনতার সোল এজেন্ট, আর কাজে কামে স্বাধীনতা বিকিয়ে দেয়ার প্রতিযোগিতা !
৮*******
৯********
ধলা চাচী কইছে, আমার খালা আর বইনেরে এক পাতে খাইতে। দেখছেন, চাচী কত ওয়াইজ ! কত দামি কথা কইয়া গেল ! টেলিভিশন আর পত্রিকায় ভোমা সাইজের শিরোনামও হইতাছে !
তয় আমরা পনের কোটি মানুষ যে বছরের পর বছর একই কথা কইতাছি, ওইডা বোধ হয় কেউ হুনে নাই।
আহারে, কেন যে আমার চামড়া ধলা হইল না
১০*******
খোকা ঘুমায়নি, পাড়াও জুড়ায়নি
বর্গী এসেছে
লুঙ্গীর নিচে হাপপুন ছিল
টেনে ধরেছে
১১********
কুটুম আইছে। লুঙ্গি সাবধান
১২*****
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আর মনিকা লুইনস্কি লিমিটেড এর মধ্যে পার্থক্য কী?
১৩*****
হাতের মুঠোয় ছেলের হাত
রিকশা খোঁজার ফাঁকে সে বলল
"এমন বৃষ্টির দিনে পরীক্ষা দেয়ার মুড থাকে না।
"
আচমকা ধাক্কা লাগল বুকের ভেতর।
মনে মনে ছেলেকে বললাম,
"এবার তুই আমার হাত ধরে হেঁটে নিয়ে চল, বাজান।
আমি খুঁজে নেই বাবাকে এমন দিনে আমি কী বলেছিলাম। "
বলা হয়নি, বলতে হয় না।
বৃষ্টি কখনো কখনো বাবার মত, কান্না ধুয়ে দিয়ে বলে
ভয় কিরে খোকা, এই যে আমি!
১৪*****
ইস্যুবিহীন স্ট্যাটাসের মাধ্যমে কুম্ভকর্ণরে কাতুকুতু দেয়া সম্পূর্ণ অমানবিক
১৫*****
দুনিয়ার মজদুর এক হও...এ কতা কি রোজ কেয়ামত পর্যন্ত বুইলতে হবে?
১৬*******
A grand Salute to Bangladesh Army।
আমার চোখে জল এনে দিল এই ছবি। ক্ষুধার্ত মুখে অন্ন তুলে দিচ্ছেন যে সৈনিক, অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে দোয়া করি, আল্লাহ আপনাকে সব সময় ভাল রাখুন
১৭*****
আজ ৩০শে জলিল। বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি ফাইজলামি দিবস। চার দশকে এ ধরনের অনেক ছাগলামি পাকনামি ভাঁড়ামির যন্ত্রণায় দেশের মানুষ এখন ঘুম ভাঙ্গার পর পরই রাজনীতি আর রাজনীতিবিদদের "ইয়ে" করে। বিদেশীদের পদলেহী, বিভীষণদের জলপায়ী কিছু ধান্দাবাজের রাজনৈতিক তকমা লাভের কারণে রাজনীতি হয়ে গেছে লাভজনক পেশা, অথচ একটা সময় পর্যন্ত শুধু সুসন্তানরাই রাজনীতি করতেন।
রাজনীতিকে টার্গেট করে পরিকল্পিত এসব পেজোমির আড়ালে রাজনীতিতে "এতিন্নির ফোয়া, ফেতিন্নির ফোয়া"দের অনুপ্রবেশ ঘটেছে, মানুষকে রাজনীতির ওপর বীতশ্রদ্ধ করে ফেলেছে। আজ ট্রাম্প কার্ড দিবসে আমি রাজনীতির আশু আরোগ্য কামনা করছি।
১৮*******
ময়না তদন্ত না বইলা কাউয়া তদন্ত বলার দাবিতে নিখিল বঙ্গ ময়না সমিতির সমাবেশ, পাল্টা কর্মসূচি দিয়েছে সর্বদলীয় কাউয়া সংহতি পরিষদ , ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে মানহানিকর বক্তব্য প্রত্যাহার না করলে গুম করার হুমকি
১৯*******
জন্মগ্রহণের ঐতিহাসিক দিনে লাল সালাম, কমরেড লেনিন।
একটা গল্প শুনাই আপনাকে।
আমরা শুনেছিলাম ১৯৮৯ সালে।
গল্পের কথক ছিলেন রোকন রহমান, সেই সময়কার ছাত্র ইউনিয়ন পাহাড়তলি থানার তিনি সাংগঠনিক সম্পাদক।
নমস্য কমরেড, গল্পের দুইটা চরিত্র। প্রথমটা আপনি নিজেই। অপরজন কমরেড মাও সে তুং।
আ্পনারা নাকি বাম-স্বর্গে বসে সমাজতন্ত্রের প্রায়োগিক কৌশল নিয়ে আলোচনা করছিলেন।
দুজনেই দুজনকে শুনছেন, কিন্তু কেঊ কাঊকে মানছেন না। এমন এক অবস্থা!
এক পর্যায়ে কমরেড মাও সে তুং আপনাকে জিজ্ঞেস করলেন, " আচ্ছা লেনিন ভায়া, একটা পেটরোগা বিড়ালকে সুস্থ করার প্রয়োজনে ঝালমরিচ বাটা খাওয়াতে হবে। কী ভাবে খাওয়াবেন?"
জবাবে আপনি বলেছিলেন, "একটা ভাজা মাছের পেটের ভেতরে মরিচ-বাটা লুকিয়ে রেখে বিড়ালকে চরম ক্ষিধের সময় সেই মাছটা খেতে দেব। "
আপনার কৌশল প্র্ত্যাখ্যান করে কমরেড মাও সে তুং বলেছিলেন, " এটা হয় না কমরেড লেনিন। এটা হঠকারিতা।
"
তখন তাঁর কাছে আপনার প্রশ্ন ছিল, " আপনি কোন পদ্ধতিতে কাজ সারতে চান কমরেড মাও সে তুং?"
জবাবে কমরেড মাও নাকি বলেছিলেন, "আমি প্রথমে বিড়ালটাকে ধরব। তার লেজের আগা কেটে নেব। সেই কাটা জায়গায় বাটা মরিচ লাগিয়ে দিয়ে বিড়াল ছেড়ে দেব। জ্বলুনি কমানোর দরকারেই বিড়াল লেজের আগা কামড়াবে। কামড়াবে আর খাবে।
কামড়াবে আর খাবে। অটোমেটিক তার মরিচ-বাটা খাওয়া হয়ে যাবে। "
আমাদের যে অবস্থা, কমরেড লেনিন, তাতে মনে হচ্ছে আমাদের দেশের মাথারা আপনাকে মুখে মুখে বেশী ভালবাসলেও মনে মনে কিন্তু কমরেড মাওকেই পূজা করছেন।
আমাদের লেজের আগা শুধু যে জ্বলছে, তা নয়। মরিচের সাথে লেজের দুচার ইঞ্চি করে খেয়েও নিচ্ছি।
২০********
হাতি হেঁটে যাচ্ছে বনের পথে, পথ আটকাল লাল পিঁপড়া।
ওই হাতি, দাঁড়া।
হাতি দাঁড়াল।
হাফপ্যান্ট খোল।
হাতি তাই করল।
এবার পিঁপড়া সেই প্যান্ট পরীক্ষা করল, এমাথা ওমাথা ঘুরতে তার সময় লাগল ৮ ঘণ্টা।
পরীক্ষা শেষে পিঁপড়া বলল, ঠিক আছে। প্যান্ট পড়ে নিজের কাজে যা।
হাতি শুধু একটা প্রশ্ন করল বিনয়ের সাথে, 'আপনি কী পরীক্ষা করলেন?'
পিঁপড়া সাহেব বললেন, আমার প্যান্টটা কাল রাতে চুরি হয়েছে। তাই তদন্ত করছি।
২১************
মাননীয়, শ্রদ্ধেয় নেতা হাসানুল হক ইনু এ্মপি (অনুলিপি: সকল জাসদ কর্মী)
প্রিয় নেতা, আমি বেসিক্যালি ছাগল কিসিমের বেকুব। না বুইঝাই বোঝার ভান করি, সামান্যতেই কাতর হইয়া পড়ি।
এই ধরেন, সাগর রুনি মারা যাওয়ার পর থাইকা হাজার গরমেও দরজা খোলা রাইখা ঘুমানোর সাহস পাইতাছি না। আমি যদি বেকুব না হইতাম, তা হইলে খোলা দরজা আর বন্ধ দরজার পার্থক্য বুইঝতাম।
ছাগল-মেধার বইলাই এখনও আসল কথায় কিন্তু আইতে পারি নাই।
আসল কথা হইল, বঙ্গবন্ধু সরকারের আমলে আপনাদের ৩০ হাজার কর্মী নাকি গুম হইছিল। অভিযোগ কি সত্য? নাকি জাসদ নেতারাই নিজেদের মানুষ গায়েব কইরা সরকারের দোষ দিছিল?
এটু খোলাসা কইরা কইবেন?
সুত্র:
চ্যানেল আই এর যুগ্ম বার্তা সম্পাদক নমস্য সালেহ বিপ্লব ভাইয়ের ফেসবুক ষ্ট্যাটাস থেকে।
১ নাম্বার টা ২০ নাম্বারের সাথে বদলে দিলাম। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।