আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

টাকা সমগ্র অথবা ভার্চুয়াল কারেন্সি মিউজিয়াম।

চাকুরীর ট্রেইনিং এর অংশ হিসাবে বছর দু'এক আগে গাজিপুরে অবস্থিত Bangladesh Security Printing Corporation যাকে সোজা বাংলায় টাকশাল বলে সেখানে যাবার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার। বড়বড় হলরুমে সাজানো লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা একসাথে দেখার সৌভাগ্য সবার না হলেও দু'ধের স্বাদ আপনারা ঘোলে মেটাতে পারেন বাংলাদেশ ব্যাংক কারেন্সি মিউজিয়াম পরিদর্শন করে। বাংলাদেশের টাকার ইতিহাস ও বিবর্তন জানতে চাইলে আপনারা একবার সেখানে ঘুরে আসতে পারেন। বেশকিছু পুরাতন টাকা দেখে "ওল্ড ইজ গোল্ড" কথাটা মনে পড়ে যেতে পারে। টাকা ছাপানোর পূর্বে যে বিষয়গুলো বিবেচনা করা হয়ঃ ( . . .. . . ) টাকা ছাপানোর প্রক্রিয়াঃ (. . . . . .) বাংলাদেশের টাকার ঐতিহাসিক বিবর্তনঃ ১৯৭২ সালের ৪ ঠা মার্চ ১, ৫, ১০ এবং ১০০ টাকার নোট ছেপে প্রথম নোট চালু করা হয়।

এরপর ১৯৭৩ সালে আরেকদফা ১,৫ ও ১০ টাকার নোট বাজারে ছাড়া হয়। উপরের নোটগুলো কিছুটা অপরিচিত লাগলেও নিচেরগুলো অনেকগুলোই কখনও নিশ্চয়ই চোখে পড়েছে আপনাদের। ১৯৭৪ সালের নোট ১৯৭৬ সালে ৫,১০,৫০,১০০ ও ৫০০ টাকার নতুন নোট ছাড়া হয়। প্রথমবারের মত ৫০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়া হয় যার নান্দনিক সৌন্দর্য ছিল চোখে পড়ার মত। সর্বশেষ এক টাকার নোট এবং প্রথম ২০ টাকার নোট ছাপা হয় ১৯৭৯ সালে সাথে আরও . . . ১৯৮২ ১৯৮৭ এরপর ১৯৮৮ সালে এই চমৎকার ২ টাকার নোট বাজারে আসে যা রাশিয়ার একটি ওয়েব জরিপে নান্দনিকতার বিচারে শীর্ষস্থান লাভ করে।

এবছর নতুন ছাপা হওয়া টাকাগুলো এখন আর দিলাম না। দেখতে ইচ্ছা করলে আপনাদের মানিব্যাগ/পার্স বের করে দেখে নিন। (পোস্ট শেষ হয়নি। এডিট হবে) ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.