আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

"প্রয়োজনে যে মরিতে প্রস্তুত , বাঁচার অধিকার আছে শুধু তারই "--বাধ্য হলাম আজ লিখতে , নিজের অস্তিত্ব জানাতে ...মরিনি এখনও বেঁচে আছি

মানুষ এগিয়ে যায় অন্য সময়ে আকাশ বদলে যায় অন্য আকাশে স্বপ্ন ভঙ্গের আচ্ছন্নতায় দেশ আজ লুকিয়েছে মুখ রাজনীতির আঁচলে । । তারুণ্য হেঁটে চলেছে ......... ঘুমন্ত নগরীর বিভ্রান্ত কোন রাজপথে ...। । জাতির মেরুদণ্ড হিমশিম বাজার দরে জাগরিত জাতি নির্বাক কথোপকথনের পর্দায় ... বুদ্ধিজীবিরা যে সজাগ বুদ্ধি বেচার খেলায় .........।

। .......................................... ..............................................................। ....................................................................। .............................................................। নেই কোন পাক হানাদার বন্দি সব রাজাকার আছে শুধু চারিদিকে মানবতার হাহাকার ...।

একাত্তরে গর্জে ওঠা যৌবন বৃদ্ধাশ্রমের জানালায় স্বপ্ন দেখায় বাঙালি যেন অপরাধের কাঠগড়ায় এ গল্প আমার নয় , হয়তো তোমার নয় স্বাধীনতার চোরাবালিতে আটকে থাকা সোনার বাংলার যার আকাশে উড়ছে শকুন........সোনার খনির প্রত্যাশায় ........" লেখাটা বেস কিছুদিন আগে লিখেছিলাম । তবে মনে মনে ছিল শকুনের দোয়ায় কি আর ..............নিজের দেশ মানুষের প্রতি এক রকম আস্থা থেকেই মনে এই বিশ্বাস ছিল । ৭১ এ হায়নাদের থেকে যেভাবে নিজ জন্মভুমিকে রক্ষা করতে জীবন দিয়েছিলো , ছিনিয়ে নিয়েছিলো স্বাধীনতা ঠিক তেমন করে আজীবন বুক দিয়ে ভালবাসা দিয়ে আগলে রাখবে বাংলাদেশকে । আর কোন হায়না শকুন কে নামতে দেবে না আমার প্রিয় মাতৃভূমিতে । ঠুকরে ঠুকরে খেতে দেবে না হাড় মাংস ।

ওদের আশা কোনদিনই পূর্ণ হবে না । কিন্তু হায় আজ কি দেখছি আমি ! কি হচ্ছে এসব !! শকুনের মনবাসনা পূর্ণ হতে শুরু করেছে । বাংলার মাটিতে উইপোকা বাসা বেঁধেছে , পচন ধরেছে স্বাধীনতায় । প্রতিদিন আমরা মাঠে ময়দানে রক্ত বইয়ে দিচ্ছি , নিজের আপন ভাইয়ের কাঁচা মাংস বপন করছি রাজপথে । স্বাগতম জানাচ্ছি কাছে দূরে ছড়িয়ে ছিটে থাকা ক্ষুধার্ত পশু কে ।

হাস্যজ্বল মুখে ঘুরে ঘুরে দেখছে , নোঙ্গর ফেলছে ................................................... আমি জানি আমার কথা হয়তো অনেকের ভালো লাগছে না বা লাগবে না , তাতে কি ? সব কথা যে সবার ভালো লাগতে হবে এমন কোন কথা নেই । তবে এটাই সত্য , এটাই বাস্তবতা । বিগত কয়েক বছরে পৃথিবীর মানচিত্রের বিভিন্ন সীমানায় ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলোর দিকে একটু নজর দিলেই তো সব বুঝে ফেলা সম্ভব আমরা কোন পথে হাটছি । কি ঘটতে যাচ্ছে বাংলার ভবিষ্যতে ! কেউ কি কিছুই দেখতে পাচ্ছে না ??? আমার দেশের বুদ্ধিজীবি সুশীল সমাজ কি ক্লোরোফমে আক্রান্ত ??? আর কত রাজনৈতিক দন্ধ , ক্ষমতার লড়াই ?? ইতিহাসের কলঙ্ক ভাঙ্গিয়ে ভাঙ্গিয়ে খাওয়া !! নতুন মাত্রা দিয়েছে আস্তিক নাস্তিকের বিচার !!! লজ্জা লজ্জা লজ্জা । পুরো বিশ্ব আজ প্রশ্ন তুলছে আমার ধর্ম নিয়ে ! ছি ছি করছে ।

রাষ্ট্র ব্যবস্থার হেয়ালিপনা , মিথ্যাচারে । আর কত সইবে জাতি ??? আমি গণতন্ত্র বুঝিনা , রাজনীতির মারপ্যাঁচ বুঝি না , বুঝিনা সংবিধান ট্রাইব্যুনাল ......... আমি বুঝি দেশ , দেশের মানুষ ... নিরাপত্তা শান্তি , জীবনের নিশ্চয়তা । শিশুর মুখের হাসি , ভীত সন্ত্রস্ত চোখ নয় । অনেক দিন থাকলাম গ্যালারিতে বসে নিরব দর্শকের ভুমিকায় , আর কত !! ঘুমিয়ে থাকা জাতির হঠাৎ গর্জে ওঠা দেখে খুশিতে গদমদ হয়েছি , সুরে সুর মিলিয়ে তারুণ্য কে বাহবা দিয়েছি । জয় বাংলা , বাংলার জয় বলে আশায় বুক বেঁধেছি ভেজাল সোনা নয় ২৪ক্যরাট খাঁটি সোনার বাংলা গড়বার ।

কিন্তু এই জ্বলে ওঠা বুদ্ধিদীপ্ত তারুণ্য যে এভাবে কালিমা লেপন করবে বুঝিনি । থাবা বাবা নামক শব্দ দিয়ে , সব আশা , আস্থা আস্তাকুঁড়ে ছুড়ে ফেলবে কে জানত !!! প্রতিদিন কতশত খুন হচ্ছে কেন হচ্ছে কি জন্য হয় তার বেশির ভাগই আমাদের অজানা থাকে । কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় একি খুনের হাজার মোটিফ , লক্ষ পর্যালোচনা । কোনটি সঠিক ???? আজ আমি এই লেখা লিখছি যেখানে নানা মহলের নানা ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবে হয়তো , এখন কাল যদি আমার অস্বাভাবিক মৃত্যু হয় !! কি ব্যখ্যা দেওয়া হবে তার ? কেউ কি আসবে বলতে আমি কতটুকু মহৎ ছিলাম কিংবা দেশপ্রেমিক ?? একজন মৃত মানুষ সম্পর্কে, তার করে যাওয়া অপরাধ বলতে আমার রুচিতে বাধছে । কিছুটা নিরুপায় হয়েই তার প্রসঙ্গ আনতে হচ্ছে আজ বাঙ্গালী থাবা বাবা'র সকল কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অবগত , আমি নতুন করে বলে নিজের পাপের বোঝা বাড়াতে চাই না ।

কিন্তু দুঃখ সেখানে যখন এমন একজন ব্যক্তি কে শহীদের মর্যাদা দেয়া হয় । ধর্ম , দেশ , জাতির মূল্যবোধের অবমাননা করা হয় । সুযোগ করে দেয়া হয় নানা বিতর্কের তা সে ইচ্ছা কৃত হোক আর অজান্তেই । আজকের এই আস্তিক নাস্তিকের দন্ধের সুত্রপাত সেখান থেকেই । না হলে গুটি কয়েক বিকৃত মস্তিস্কের দায় ঢালাও ভাবে সবাইকে নিতে হত না , লাখো মানুষ রাস্তায় নেমে আসত না ।

নিজেকে ব্লগার বলে দাবী করার যোগ্যতা আমার নেই । চাই ও না । নিজের অবস্থান , গণ্ডির ভিতরে থেকে অবসরে কিছু জানা, নিজের চেতনা মতামত জানানোর আগ্রহ থেকেই এই ব্লগ দুনিয়ায় আসা । আর একটা ইমেইল আইডি আর গুটি কয়েক শব্দ লিখতে পারলেই যেখানে অবাধে বিচরন করা যায় , সেখানে দুকদম ফেলতে দোষ কি !!! তাই বলে যা ইচ্ছে তাই লিখে যাবো , কোন দায় বদ্ধতা থাকবে না , নিজের ভিতর লুকিয়ে থাকা ডাস্টবিনের ময়লা আবর্জনা একে অন্যের মাথায় ঢেলে দেবো এটা কেমন কথা !! আমার ধারনা ছিল এখানে যারা আছেন তারা সবাই কম বেশি শিক্ষিত , সুন্দর বোধ সম্পন্ন মানুষ । কিন্তু ভুলে গিয়েছিলাম সব শিক্ষা মানুষকে শিক্ষিত করে না কিছু কিছু সময় নিকৃষ্ট ও করে ।

আমরা জাতি হিসেবে বেশ খামখেয়ালী , হুজুগে । যখন যা সামনে আসে কোন কিছু চিন্তা না করেই সেই দিকেই ঝাপিয়ে পড়ি , ভুলে যাই সব ঘটনার আড়ালেই আরো কিছু ঘটনা থাকে । কোন বিচার বিবেচনা ছাড়াই একে অন্যের উপর দোষারোপ করি । নিজের ভুল গুলো না দেখে , অন্যের ভুল না ধরিয়ে , সংশোধনের সুযোগ না দিয়ে নিয়ে যাই ফাঁসির মঞ্চে । সহমত জানাতে জড় হয় লাখো জনতা ।

গায়ে সবুজ পাঞ্জাবী , মাথায় পতাকা দিয়ে হয়ে যাই যোদ্ধা , তৈরি করি নব্য রাজাকার , এলান করি মানুষ হয়ে মানুষ জবাই দেওয়ার । এতোটাই দেশপ্রেমিক হয়ে উঠি ভুলে যাই জন্মপরিচয় , বাবা মায়ের নাম । ইতিহাসের পাপীদের বিচারের দাবীতে জন্ম দেই হাজার ক্ষমার অযোগ্য পাপ । এতক্ষনে অনেকেই হয়তো আমার ফাঁশির মঞ্চ ও রেডি করে ফেলেছেন । করতে পারেন অসুবিধা নেই তবে আজ আমি আমার কথা বলবোই ।

যার দেয়া জীবন নিয়ে বেঁচে আছি , নিঃশ্বাসে নিঃশ্বাসে যার অস্তিত্ত টের পাচ্ছি তাকে অস্বীকার করার সাধ্য , সাধ আমার নেই । এতোটা নির্বোধ ও নই । আমার রাসুল কে অপমানিত করা হবে , ধর্ম কে নিজের স্বার্থে ব্যঘাত ঘটার আশংকায় মধ্যযুগিয় বলে আখ্যাইয়িত করা হবে সেটা হাশি মুখে মেনে নেবো ! কখনই নয় । কেউ নেবে না । আস্তিক নাস্তিক নিয়ে আমার মাথা ব্যথা নেই ।

যার যার ধর্ম বিশ্বাস তার কাছে । আমি কখনই যাবো না কাউকে নাস্তিকতার দায়ে ফাঁসি চাইতে । নিজেকে একজন খাঁটি মুসলিম হিসেবেও প্রতিষ্ঠিত করতে পারিনি । নিজ ধর্মের রীতিনীতি জানা সত্বেও নিজের খেয়াল খুশির দাসত্ব করে অনেক কিছুই করি যা হয়তো নিজের আস্তিকতা প্রশ্নবিদ্ধ হয় । তবে নিজের দোষ স্বীকার করার মত সৎ সাহস টুকু আল্লাহ্‌ আমায় দিয়েছেন ।

নিজেদের অপারগতা ঢাকতে , ধর্মীয় বিধান কে অবমূল্যায়ন , অপবাদ দেয়া, বা তার সাথে সহমত জানানো , সখ্যতা বজায় রাখতে নিরাবতা অবলম্বন করা আমার পক্ষে সম্ভব নয় । তাই আজ কীবোর্ড এ আঙ্গুল দিয়েছি , বাধ্য হয়েছি । ইসলাম শান্তির ধর্ম বলে , গণতান্ত্রিক অধিকার খাটিয়ে বাক স্বাধীনতার নামে মানব ইতিহাসের একজন মহামানবের নামে কুৎসা রটনা , তামাশা ,করা , নিজেকে সৃষ্টি কর্তা দাবি করা কোন মহান চেতনার মধ্যে পরে , শিক্ষিতের পরিচয় দেয় আমার জানা নেই । কোন বোধ সম্পন্ন মানুষ কখনোই কাউকে হেয় করে কিছু বলতে বা লিখতে পারে না । মহানবী (সঃ ) শুধু একজন ধর্মীয় নেতাই ছিলেন না , ছিলেন একজন আদর্শ রাষ্ট্র নায়ক ।

তিনি ছিলেন সত্য , ক্ষমা ,দয়া প্রেম এবং উদার মিলনে এক মহামানব যার আগমন পৃথিবীর ইতিহাসের ধারাকেই বদলে দিয়েছিল । অমুসলিম লেখক Michael H. Hart তার The 100: A Ranking of the Most Influential Persons in History বইয়ে হযরত মুহাম্মাদ (সঃ ) কে সবার উপরে স্থান দিয়েছেন । the 100 আস্তিক নাস্তিক , ডান বাম , মুক্তিযোদ্ধা রাজাকার , ক্ষমতা অক্ষমতা , ফ্যাসিবাদ হরতাল বাদ যত সব ভণ্ড ভণ্ডামি'র আড়ালে চলা ক্যাচালে আমি যাবো না , অনেক হয়েছে নিজেদের জাহির করার খেলা। যে যেভাবে পারছে নিজ মতবাদ , বিদ্যা বুদ্ধি প্রদর্শন করেই চলেছে আর তল দিয়ে দেশ যাচ্ছে জাহান্নামে । রাষ্ট্র একটি বৃহৎ প্রতিষ্ঠান আর সরকার তার অভিভাবক ।

আর আমরা জানি কোন কোন প্রতিষ্ঠানকে সুন্দর সুশৃঙ্খল ভাবে চালাতে , সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে প্রয়োজন হয় দক্ষ , বিচক্ষন লোকের । পরিবারের পিতা মাতা তথা অভিবাবক যেমন নিজ মেধা ভালোবাসা দিয়ে তার পরিবার কে রক্ষা করে , অন্ন বস্ত্র বাসস্থান শিক্ষা নিশ্চিত করে , বিপদে আপদে সন্তানদের পাশে থেকে বোঝায় , সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে শেখায়, প্রতিষ্ঠিত করে সমাজে । ঠিক তেমনি সরকার এর দায়িত্ব এমনি করেই তার জাতিকে সফলতার দিকে প্রতিষ্ঠিত করতে এগিয়ে যাওয়া ক্ষমতার প্রতিষ্ঠা নয় । তবে পরিবারের অন্য সদস্যদের ও দায়িত্ব আছে অভিবাবক কে এই ব্যপারে সর্বোত্তম সহযোগিতা করা , অভিবাবক কে হটিয়ে নিজে অভিবাবক হওয়ার লালসায় থাকা নয় । আমরা অসাম্প্রদায়িক বলে বলে সাম্প্রদায়িকতা কে উস্কে দেয়ার চেষ্টা কিন্তু হয়ে গেছে যদিও সফল হয়নি ।

শুধু পুড়েছে একটি সম্প্রদায়ের উপাসনালয় , গৃহহীন হয়েছে কিছু অসহায় মানুষ । এখন আগুন লাগানো চলছে চেতনায় বিশ্বাসে । দ্বিখণ্ডিত করা হচ্ছে , হয়েই গেছে ভ্রাতৃত্ব ............ দেখতে পাচ্ছি হায়েনাদের মুচকি হাসি যা খুব শিগ্গিরি অট্টহাসিতে রুপ নেবে । লেখা দীর্ঘ হচ্ছে , আমি লেখক নই তাই হয়তো মনের সব কথা লিখে প্রকাশ করতে গেলে অনেক কিছু গুলিয়ে যাবে । তাই আজ না হয় এখানেই শেষ করি ।

তবে ছোট্ট একটা গল্প না মনে করিয়ে দিলেই নয় । " এক সম্পদ শালী বৃদ্ধের এর ৭ ছেলে । তারা রঙধনুর সাত রঙের মত সাত রকম । কারো সাথেই কারো মতে , কাজে মিলে না । ফলাফল ঝগড়া বিবাদ মারামারি লেগেই আছে ।

কারো কাজে কর্মে মন নেই । এদিকে গাঁয়ের লোকজন যে যেভাবে পারছে ক্ষেতের ফসল নিজ নিজ ঘরে তুলছেন । বৃদ্ধ বহু চেষ্টা করেও কোন সমাধানে আসতে পারছেন না , এদিকে দিন কে দিন দুর্বল হয়ে তিনি মৃত্যু শয্যায় । তিনি একদিন তার সাত ছেলেকে ডেকে একসাথে করলেন , বললেন যাও সবাই একটি একটি করে লাঠি নিয়ে আসো । সবাই বাবার কথায় অবাক হলেন তবে ঠিক ই নিয়ে এলেন ।

গুরুজনদের ভক্তি মান্য করার শিক্ষা টুকু বৃদ্ধ তার ছেলেদের দিতে পেরেছিলেন । তিনি সব গুলো লাঠি একসাথে বেধে তার ছেলেদের হাতে একে একে দিয়ে ভাংতে বললেন । সবাই চেষ্টা করলো কিন্তু কেঁউ সফল হোল না । তিনি তখন বললেন এবার বাঁধন খুলে \যার যার লাঠি সে নাও এবং ভাঙো । ছেলেরা মুহূর্তেই ভেঙ্গে ফেললো , কিন্তু ততক্ষণে বৃদ্ধ তার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন ...... """ যার যার ধর্ম তার তার মানলাম তবে দেশ টা যে সবার ।

হেফাজতে ইসলাম নাম নিয়ে দন্ধ , এর আড়ালে কে আছে না আছে আমি জানিনা । তবে তাদের ১৩ দফা দাবী র সাথে একজন মুসলিম হিসেবে আমাকে সহমত জানাতেই হবে ( ৮০% কেন এর ব্যাখ্যা না হয় পরে দেই ) তবে হুট করে এগুলোর সঠিক বাস্তবায়ন যে সম্ভব নয় সেটাই বাস্তবতা । জোর জবরদস্তি ইসলাম এলাউ করে না । কিন্তু কেউ যদি সেগুলো না বলে এগুলকে কিছু লোকের উন্মাদনা , মধ্যযুগীয় বলে উড়িয়ে দেয় তা হবে চরম মূর্খতা । অগ্নিশিখায় অক্সিজেন দেয়ার মত .।

.। .। .। .। .।

.। .। ।  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.