ইতিপূর্বে সুষম খাদ্যে ডায়েটিং বা খাদ্য নিয়ন্ত্রন পদ্ধতি এর উপর পোষ্ট দিয়েছিলাম। আজ অলোচনা করবো ডায়েটিং এর সময়ে বা পরবর্তী সময়ে কিছু সাধারণ টিপস্ যা সচরাচর আমাদের চোখের আড়ালে থেকে যায়, কিন্তু সুঠাম স্বাস্থের জন্য এটা বলিষ্ঠ ভুমিকা রাখে।
১. সাধারন পানি বা ক্যালরি ফ্রি পানীয় গ্রহন করুন। আহারের পর ঠান্ডার পরিবর্তে গরম পানীয় ( চা ) গ্রহন করুন।
২. খাদ্য তালিকায় কি কি বাদ দেয়া যায় সেটা না চিন্তা করে বরং ভাবুন কি যোগ করা যায়।
৩. আহারের পূর্বে ভেবে দেখুন আপনি কি আসলেই ক্ষুধার্ত কি না।
৪. রাত জেগে ক্ষুধা লাগলে স্বল্প ক্যালরির খাবার গ্রহন করুন।
৫. প্রিয় খাবার বাদ না দিয়ে সীমিত করুন।
৬. বিনোদনের জন্য ভ্রমনের অভ্যাস গড়ুন।
৭. ক্ষুধা বেশী পেলে আহারের দৈনিক মোট পরিমান একই রেখে কিছুক্ষণ পর পর আহার করুন।
৮. প্রতিবার আহারে প্রোটিন নিশ্চিত করুন।
৯. স্বাদযুক্ত খাবার গ্রহন করুন।
১০. রসূইঘরে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার মজুদ রাখুন।
১১. রেস্তোরায় আহারের সময় সীমিত খাবার গ্রহন করুন।
১২. মৌসুমী ও শাকসবজি খাবার বেশী করে গ্রহন করুন।
১৩. পাস্তা বা নুডুলসের বদলে সমপরিমান শাকসবজি খান।
১৪. ক্ষুধাজনিত অবসাদ মুক্ত করতে প্রিয় বই বা গান বা যোগব্যায়াম ইত্যাদি অভ্যাস করুন।
১৫. শারিরীক র্কমকান্ডে নিজেকে নিযুক্ত করুন।
পূর্ববর্তী পোষ্টের জন্য এখানে ক্লিক করুন।
সুষম খাদ্যে ডায়েটিং বা খাদ্য নিয়ন্ত্রন পদ্ধতি ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।