অনুতাপ নিপীড়িত ব্যাথিত জনের শক্তিধরে অস্ত্রধারী শত সিপাহের বিশ্ব যখন সময়কে জয় করার জন্য ছুটে চলেছে কিংবা সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে, তখন আমরা নিজেদের কতটুকু এগিয়ে রাখব সেটা ভাবার বিষয়। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পরও যখন আমরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সেশনজট কমাতে পারছি না, তখন সেটা একটা বড় প্রশ্নই বটে। এর সঙ্গে আরও জোরালোভাবে আলোচনায় উঠে আসে কর্মমুখী শিক্ষার বিষয়টি। আমরা যখন মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিকে পড়াশোনা করি তখন অনেক স্বপ্ন ভিড় করে সবার মনে। কলেজের শিক্ষার পর যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চ শিক্ষার সময় আসে, তখনই ঘটে মূল বিপত্তিটা।
কেননা সীমিত আসনের ভর্তিযুদ্ধে অনেক শিক্ষার্থী ছিটকে পরে। এর সঙ্গে রয়েছে পছন্দের বিষয়ে চান্স না পাওয়ার, সেক্ষেত্রে উচ্চ মাধ্যমিকে বিজ্ঞান নিয়ে পড়া শিক্ষার্থীকে পড়তে হচ্ছে কলা বা বাণিজ্য বিভাগের কোনো বিষয় অথবা এর উল্টোটা। প্রশ্ন হলো, শিক্ষা জীবনের ১২ বছর একজন শিক্ষার্থী যে বিষয়ে নিজেকে তৈরি করল, হঠাত্ করেই যখন অন্য কোনো বিষয়ে উচ্চশিক্ষা শুরু করল তাতে বিষয়টি মানিয়ে নেয়া কঠিন হয়ে যায়।
তাই আমাদের একটু নতুনভাবে ভাবতে হবে, সেটা হতে পারে সময়ের সঠিক ব্যবহার কিংবা শিক্ষার্থীর পছন্দসই বিষয়ে পড়ার সুযোগ করে দেয়া। এর উদাহরণ হতে পারে পারদানা কলেজ।
যেখানে রয়েছে সময়ের সঠিক ব্যবহার আর পছন্দসই যুগোপযোগী শিক্ষার ব্যবস্থা। পারদানা কলেজের এই শিক্ষা পদ্ধতি সম্পর্কে আরও জানতে প্লট-১৪, রোড-৩৩, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২। ফোন : ৯৮৮৮০৮৮, ০১৮১৯-২৪৯৮২৪,
http://www.perdanacollege.com
যেমন চট্টগ্রামের ছেলে আমজাদ এসেছিল তার ভাইয়ের হাত ধরে। তার বড় ভাইয়ের ইচ্ছা ছিল সে পড়াশোনা শেষ করে তার ব্যবসায় সাহায্য করবে। তাই তো এসএসসি পরীক্ষার পর ২ বছর মেয়াদি উচ্চ মাধ্যমিকে কলেজে ভর্তি না হয়ে ভর্তি হয়েছিল পারদানা কলেজের ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন প্রোগ্রামে, যা পরে তার পছন্দের বিষয় ইইঅ-তে পড়ার পাথেয় হিসেবে কাজ করেছে।
অন্যদিকে ইন্দোনেশিয়ান হাইকমিশনের কর্মকর্তা ত্রি সুরিয়ার মেয়ে মুত্তিয়া সুরিয়া পারদানা কলেজের ইউএফপি করে ম্যাস কমিউনিকেশনে অনার্স ডিগ্রি শেষ করেছে এ বছর। অতএব শিক্ষা যদি হয় পছন্দসই আর সময়োপযোগী তাহলে কর্মক্ষেত্রেও শিক্ষার্থীরা আনন্দ নিয়ে কাজ করবে। তাতে করে দেশ ও জাতি লাভবান হবে।
Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।