ইসলামী খিলাফত মানেই হচ্ছে দুনিয়ার বুকে জান্নাত নেমে আসা। অর্থাৎ যদি পৃথিবীতে কখনো ইসলামী খিলাফত কায়িম হয়। তখন দুনিয়াতে আর বর্তমান গণতন্ত্রের মত অভাব, অনটন, চুরি-ডাকাতি, ছিনতাই, অবিচার, নির্বিচার অত্যাচার, অনাচার, সুদ-ঘুষ, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, ধর্ষণ, অপহরণ ইত্যাদি ইত্যাদি খারাপ কাজগুলো থাকবে না।
আজ অরাজকতা কোথায় গিয়ে পৌছেছে!! মন্ত্রীরা গরীবের টাকা মেরা খেয়ে কোটি কোটি টাকা কামাচ্ছে, অথচ গরীবদের বস্তি থেকে উচ্ছেদ করা হচ্ছে, অপরাধ করছে একজন আর পুড়িয়ে মারছে নিরপরাধ আরেকজনকে, চুরি-ডাকাতি সরকারীভাবেই চলছে, দেশের কোন সার্বভৌমত্ব অবশিষ্ট নেই, জালিম দেশগুলো তাদের ইচ্ছামত আমাদের দেশকে ব্যবহার করছে! এসবই হচ্ছে গণতন্ত্র বা জুলুমতন্ত্রের ফল।
অপরদিকে যিনি খলীফা উনি হবেন বড় ওলী আল্লাহ, ন্যায় বিচারক, সৎ ও একনিষ্ঠ।
খলীফা উনার পক্ষ থেকেই মানুষের মৌলিক অধিকার, খাদ্য, বস্ত্র, চিকিৎসা, বাসস্থান, শিক্ষা, বিবাহ ও নিরাপত্তার, ব্যবস্থা থাকবে। পরিবারের প্রধান যেমন তার সংসার পরিচালনা করেন। তার জন্য পরিবারের সদস্যদের অন্যান্য কোন চিন্তা করতে হয় না, ঠিক তেমনি সম্মানিত খলীফা উনার খিলাফতকে একটা পরিবার মনে করে সকল জনগণের যাবতীয় প্রয়োজন মিটাবেন। এজন্য সাধারণ জনগণের কোন চিন্তা করতে হবে না।
জান্নাতে যেমন সময় মত সবকিছু হয়ে যাবে।
ঠিক তেমনি খিলাফতও সময় মত সকলের সব চাহিদা যথাযথভাবে মিটিয়ে দিবে। যেহেতু কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও কিয়াসের আলোকে সমস্ত কার্যক্রম সমাধা করা হবে। সেহেতু এর মাঝে থাকবে না কোন অশান্তি ও অপ্রীতিমূলক কার্যক্রম।
যমীনে আবারো প্রয়োজন খিলাফত আলা মিনহাজুন নবুওওয়াহ। আসুন আমরা বদ্ধপরিকর হই
Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।