আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে সমর্থন করার ১০টি কারন

জামাত-শিবির দূরে গিয়া মর! পুরো পোষ্ট না পড়ে কমেন্ট করবেন না, জামাত-শিবির নিয়ে লিখলেই অনেকে গালাগালি করতে চলে আসে। সেটা করবেন না। এই লেখা পড়ে দেখুন। পারলে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে সমর্থন করুন জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল। এই নিয়ে কোন সন্দেহ নেই।

অতীতে শেখ হাসিনা (আওয়ামী লিগ) এবং বর্তমানে খালেদা জিয়া (বিএনপি) পর্যন্ত ক্ষমতায় যেতে তাদের স্বরনাপন্ন হয়েছেন। কিন্তু আর বেশী দিন নেই। আমাদের আলেমদের মিথ্যে নিপীড়ন থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে একক নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের ক্ষমতায় আরোহন করবই। এটা স্বপ্ন না, বাস্তব। আমরা স্বপ্ন দেখিনা স্বপ্ন বাস্তবায়ন করি।

ইদানিং দেখা যায় অনেকেই জামায়াতে ইসলামী ও জামায়াতের আলেমদের নাম শুনলেই বাজে মন্তব্য করেন। তাদের উদ্দেশ্যে বলছি এখনো সময় আছে জামায়াতে ইসলামীকে সমর্থন করুন। শিবিরকে সমর্থন করুন। যে কারনে আপনি জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবির সাপোর্ট করবেনঃ ১) ইসরাইলের মত বিপন্ন, জঙ্গিবাদের হুমকির মুখে পড়া নিষ্পাপ এক দেশকে বাংলাদেশ যখন স্বাধীন সার্বোভৌম দেশ বলে স্বীকার করে না, তাদের আত্মরক্ষার জন্য চালানো প্রতিরোধকে সন্ত্রাস বলে, জামায়াতে ইসলামী তাদের পাশে আছে। আজ পর্যন্ত জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ ইসরাইলের বিরুদ্ধে কখনো বিক্ষোভ, সমাবেশ করেনি।

ভবিষ্যতেও করবে না। ২) জামায়াতে ইসলামী দেশের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক শক্তির অধিকারী রাজনৈতিক দল। জামায়াতে ইসলামী তার আলেমদের বাচাতে সহস্র কোটি টাকা দিয়েও ফরেন লবিষ্ট নিয়োগ করেছে। টাকা বড় ব্যাপার না, দেশের ইসলামী চিন্তাবিদ, ভাষা আন্দোলন কারী, মুক্তিযোদ্ধা আলেমদের নির্যাতন থেকে মুক্ত করাই জামায়াতের মুল উদ্দেশ্য। ৩) জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবির এর প্রতিটা কর্মীই নিবেদিত প্রান।

তারা বেকারত্বের হার কমাতে এবং মেধাবী যুবকদের কষ্টহীন পরিশ্রমে বসিয়ে বসিয়ে খাওয়াতে মেধাবী ছাত্রদের হাত-পায়ের রগ কেটে প্রতিবন্ধী ভাতার ব্যবস্থা করে দেন। ৪) জামায়াতের ও শিবিরের কর্মীরা একেকজন এলিট ক্লাস মনো-বিশেষজ্ঞ। তারা এতো সুন্দর ব্রেইনওয়াশ করতে পারে যে ব্রেইন ক্যান্সারও সারিয়ে তোলা সম্ভব। ৫) জামায়াতের আলেমরা বাংলা ভাষা সম্পর্কে বিশেষ হেদায়েত প্রাপ্ত। তারা নিজেরাই ২১শে ফেব্রুয়ারিতে ঘোষনা করেছিলেন যে তারা বাংলা ভাষাকে তামাম কায়েনাত এর সব শক্তি থেকে হেফাজত করবেন।

৬) জামাতে ইসলামী ও শিবির প্রসূতি ও গর্ভবতী মায়েদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে বিশেষ ভাবে সচেতন। তাই তারা রিকশায় থেকে নামিয়ে গর্ভবতী মহিলাদের রাস্তায় হাটতে (পড়ুন ব্যয়াম) বাধ্য করেন। কারন তারা শিশুর স্বাস্থ্য সম্পর্কে বিশেষ ভাবে সচেতন। ৭) জামায়াতে ইসলামী অত্যন্ত আধুনিক দল। তারা নারী নেতৃত্ব হারাম বললেও দেশের প্রধান দুই নারী নেত্রীর সাথে জোট বেধে নির্বাচন করেছেন।

৮) জামাত-শিবিরের কর্মীরা অত্যন্ত সাহসী ও অকুতোভয়। তারা বারংবার পুলিশ মেরে, অস্ত্র ছিনিয়ে, পুলিশের গাড়ি ভেঙ্গে পুড়িয়ে তাদের সাহসের প্রমান রেখেছেন। ৯) জামাত-শিবিরের নেতারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা, প্রফেসর, আলেম এবং ভাষা সৈনিক। ১০) জামাত-শিবির কুটনৈতিক ক্ষেত্রে অত্যন্ত শক্তিশালী। তারা আমেরিকা থেকে ইরান সবার সাথেই সমান তালে সম্পর্ক বজায় রাখেন।

শালার ছাগুরা, পোষ্টে ঢুইকা যারা মনে করছিলি এইটা সোনা ব্লগের মত ল্যাদানি পোষ্ট, তাগো কইতিছি, আমি কইলাম জুতা পইরা রেডি আছি, খালি আয়, পশ্চাদে পদাঘাত খেয়ে যা। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.