আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পৌরাণিক পোস্ট-জাপানিজ পুরাণের দশটি বিচিত্র চরিত্র

যে মুখ নিয়ত পালায়......। । মিথ/পৌরাণিক গল্প কাহিনীর প্রতি আমার আগ্রহ প্রচুর। ব্লগে সময় নিয়ে কিছু লেখার ইচ্ছে হলে তাই মনে হয় এসব নিয়েই লেখি। আগে যখন কিছু সময় নিয়ে ব্লগিং করতাম তখন এরকম কিছু পোস্ট করেছিলাম(এক দুই তিন চার ) ।

আজ পরীক্ষা শেষ, হরতাল ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে কিছু সময় পাওয়া গেল। ব্লগে পোস্ট দেয়ার ইচ্ছে টাও পাওয়া গেল। তাই আজকের লেখাটা শুরু করলাম জাপানিজ পুরাণের বিভিন্ন চরিত্র নিয়ে। জাপানিজ পুরাণের কাহিনী গুলো বেশ সমৃদ্ধ। পৃথিবী সৃষ্টি প্রক্রিয়া, এই সেই গড দেবতা এসব নিয়ে চমৎকার সব চিন্তাভাবনার সমন্বয়।

উইকিপিডিয়া থেকে দেখে নিতে পারেন ইচ্ছে হলে। ১। জাপানিজ পুরাণের চরিত্র গুলোর মধ্যে আকামাটা(Akamataa) হচ্ছে সর্প মানবী। মানবী এবং সর্পের মিশ্রিত সত্তা। অনেকটা গ্রিক পুরাণের সেনতোর এর মত।

সেনতোর ছিল অর্ধেক ঘোড়া অর্ধেক মানুষ। ২। গাসাডকুরো(Gashadokuro)। বড়ই বিচিত্র নাম। চীন জাপানিদের বিচিত্র নাম থাকাটাই স্বাভাবিক।

শুনেছি তারা "হেগে মুতেছি" টাইপের ও নাম রাখে। যাইহোক এই গাসাড হচ্ছে আসলে বিশাল এক কঙ্কাল। ৩। গিদোরাহ(King Ghidorah)। ইনি তিন মাথার ড্রাগন।

৪। গোজিরা। সমুদ্রের দৈত্য। আকারে নীল তিমির চেয়েও বিশাল। প্রায় ৮০ ভাগ শরীরের ওজন ই তার মাসল।

বিশালদেহী এই দৈত্যের চোখ আবার ছোট। ঘ্রান শক্তি এবং কানকে ভরশা করেই সে তান্ডব চালাতে পারত। এর "একিলিস হিল"(দূর্বল জায়গা) হল তলপেট। ৫। আক্কি।

ডেভিল ডেভিল। বদ চরিত্র। মাথার মধ্যে শিং আছে। বদ হলেও জাপানিজ সাহিত্য সংস্কৃতিতে এর উপস্থিতি ব্যাপক। ৬।

কাপ্পা। বামনাকৃতির বদ চরিত্র। পানিতে থাকে। ৭। Ningyo রা মৎসকন্যা টাইপের চরিত্র।

৮। Yūrei...। । ভূতের অন্য নাম। ৯।

শিশি ১০। সেনিন। পাহাড়ে বসবাসকারি ইমমরটাল গড। এই শেষ। দশটা দিয়েই আমি ক্লান্ত।

বর্ননা ও দেয়া গেল না ঠিকমত। আপনি কোন টি সম্পর্কে আগ্রহ অনুভব করলে নাম দিয়ে সার্চ দিলেই উইকিতে কিছু তথ্য পেয়ে যাবেন এ সম্পর্কে। সব ছবি ইন্টারনেট এর বিভিন্ন ওয়েবসাইট(CC) থেকে। উইকিপিডিয়া,মিথোলজিকাল ক্রিয়েচার গাইডস থেকে তথ্য গুলো। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।