আমরা গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় দেখেছি এবং বর্তমান সরকারের সময় দেখছি কাউকে ধরে নিয়ে গিয়ে লুকিয়ে রেখে প্রথমে নির্যাতন চালানো হয় এবং পরে তড়ি ঘড়ি করে মামলা দায়ের করে কয়েকদিন পর আদালতে হাজির করে সে মামলয় আটক দেখানো হয়। ইলিয়াস আলীর ভাগ্যেই কি সে একি রকম ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে। অবস্থাদৃস্টে তো মনে হচ্ছে তাই। মনে হচ্ছে ইলিয়াস আলী এখন সরকারের হেফাজতেই আছেন।
কারন যে রাতে ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হন সেই রাতেই বিশ্বনাথের স্থানীয় এক আওয়ামীলীগ নেতা ইলিয়াস আলীর বিরুদ্ধে একটি চাঁদাবাজীর মামলা দায়ের করেন করেন।
সাথে আরেকটি অগ্নি সংযোগের মামলাও করেন। ঘটনার সময়কাল হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন ২০০১ সালের ১০ অক্টোবর।
থানা প্রথমে এই মামলা নিতে চায়নি। পরে উপর মহলের চাপে এই মামলা নথিভুক্ত করতে বাধ্য হয়।
এখন যদি আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেন ইলিয়াস আলী কোথায় তা তিনি জানেননা, খালেদা জিয়া জানেন তবে বলতেই হবে তিনি আমাদের সবাইকে বলদ ভাবছেন।
সুত্র ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।