আমরা মনে করি রাজাকারদের পুরো বাহিনীকে ধরনী থেকে নিশ্চিহ্ন না করা পয'ন্ত আমাদের যুদ্ধ থামানো যাবেনা-তাই সবার প্রতি আহবান, আসুন- নিজ বাড়িতে নব নব প্রজন্মকে উদ্ভুদ্ধ করি। মনে রাখবেন, পরিকল্পিত আর সংগঠিত বাংলা'র শক্তি অপ্রতিরূদ্ধ। এই লড়াইয়ে বিজয় আমাদের হবেই
নাহ, পৃথিবী থেকে এখনো ভালোবাসা হারিয়ে যায়নি!
আজ এ ছবিটা যখন ফেসবুকে ঘুরে বেড়াবে, বিএনপি কর্মী সমর্থকরা সভ্য হয়ে যাবে। ওরা এ ছবিটির মাঝে কোন ফালতু অর্থ খুঁজে পাবে না। ওরা বলবে না 'শফিক রেহমান এবং খালেদার মাঝে প্রেম আছে।
' ওরা বলবে না 'বৃদ্ধ বয়সে এসব ঢং না করলেই নয়। ' ওরা বলবে না 'একজন চটি লেখক থেকে খালেদা কেন ফুল নিচ্ছেন' কিন্তু খালেদার যায়গায় যদি হাসিনা, সাহারা, মতিয়া, দিপুমনি অথবা এরকমই আর কেউ হতো, তাহলে ওরা সবাই অ্যারাবিয়ান হয়ে যেতো। শরীয়াহ আইন নিয়ে মাঠে নেমে যেতো। যতটা সম্ভব অশ্লীল বাক্যবানে ব্যস্ত হয়ে নারীর সম্মান প্রতিষ্ঠা করতো।
এসব ইসলামী জাতীয়তাবাদী মানুষরা বাংলাদেশের সব রমনীকে বোরকা পরাতে চায়।
খালেদাকে চায় না। কেন চায় না? ঠিক যে কারণে শফিক রেহমান খালেদার আঁচল তল ছেড়ে যান না, সে একই কারণে এরা খালেদাকে পর্দানশীল দেখতে চান না? গালে রং মাখা, মাঞ্জা মারা গেটআপ করা নারীদের নিয়ে ফেসবুকে ব্লগে যতো ধরনের সমালোচনা, গালাগাল, অশ্লীল ইংগিত সম্ভব, তার সবই করে। কিন্তু খালেদাকে নিয়ে করে না কেন? কেন খালেদার দিকে ওদের সমালোচনার তীর যায় না?
আমারতো মনে হয় এ দেশে সব গালে রং মাখা, মাঞ্জা মারা গেটআপ করা নারীদের আদর্শ হচ্ছেন খালেদা জিয়া। বিএনপি নেতা কর্মী সমর্থকদের উচিত ওই সব রমনীকে ঠিক ততটুকু সম্মান করা, যতটুকুন সম্মান ওরা খালেদা জিয়াকে করে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।