ডাকে পাখি, খোলো আঁখি। দেখো সোনালী আকাশ, বহে ভোরেরো বাতাস।
আওয়ামীগণমন-অধিনায়ক জয় হে ভারত-ভাগ্যবিধাতা।
আসাম মিজোরাম মেঘালয় ত্রিপুরা, বৈরী পশ্চিমবঙ্গ
ফারাক্কা তিস্তা যমুনা গঙ্গা, স্তব্ধিত জলধি তরঙ্গ
তব ক্রুর নামে কাঁদে,
তব ক্রুর ব্যারেজ বাঁধে,
চাহে তব মুক্তি-গাঁথা।
আওয়ামীগণ-মঙ্গলদায়ক জয় হে ভারত-ভাগ্যবিধাতা।
জয় হে, জয় হে, জয় হে,
জয় জয় জয় জয় হে। ।
অহরহ তব সংবিধান প্রচারিত, শুনি তব ‘সেক্যুলার’ বাণী
হিন্দু বৌদ্ধ চাকমা সাঁওতাল গারো মুসলমান খৃস্টানী
পূরব-পশ্চিম বঙ্গ এক হয়ে আসে,
অখন্ড তব সিংহাসন-পাশে,
প্রেমহার হয় গাঁথা।
আওয়ামীগণ-ঐক্য-বিধায়ক জয় হে ভারত-ভাগ্যবিধাতা।
জয় হে, জয় হে, জয় হে,
জয় জয় জয় জয় হে।
।
পতন-অভ্যুদয়-বন্ধুর পন্থা, যুগ যুগ আওয়ামী যাত্রী।
হে চিরসারথি, তব রথচক্রে মুখরিত বাকশালী দিনরাত্রি।
সেনা-বিপ্লব মাঝে,
তব শঙ্খধ্বনি বাজে,
সঙ্কটদুঃখত্রাতা।
আওয়ামীগণ-পথপরিচায়ক জয় হে ভারত-ভাগ্যবিধাতা।
জয় হে, জয় হে, জয় হে,
জয় জয় জয় জয় হে। ।
ঘোর তিমিরঘন নিবিড় নিশীথে প্রতিকূল বাংলাদেশে,
জাগ্রত ছিল তব RAW গুপ্তচরবৃত্তি নতনয়নে অনিমেষে।
দুঃস্বপ্নে আতঙ্কে,
রক্ষা করিলে অঙ্কে,
স্নেহময়ী তুমি মাতা।
আওয়ামীগণ-দুঃখত্রায়ক জয় হে ভারত-ভাগ্যবিধাতা।
জয় হে, জয় হে, জয় হে,
জয় জয় জয় জয় হে। ।
মেয়াদ ফুরাইলো, উদিল নির্বাচন, বিনা-তত্ত্বাবধায়কভালে –
চৌর্যে পারঙ্গম, পরদেশী সমীরণ নব ক্ষমতারস ঢালে।
তব করুণারুণ রাগে,
বিজিত আওয়ামীলীগ জাগে,
তব চরণে নত মাথা।
জয় জয় জয় হে জয় আওয়ামীশ্বর ভারত-ভাগ্যবিধাতা।
জয় হে, জয় হে, জয় হে,
জয় জয় জয় জয় হে। ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।