ভালবাসি তাই সেই কলেজ জীবনের ভালবাসা।
খুব ভালবাসি তাকে।
বাবা মার খুব আদরের এক মাত্র মেয়ে আমি। নতুন নতুন প্রেমে পরেছি। খুব ইচ্ছা হল একদিন তাকে রান্না করে খাউয়াব।
একদিন আম্মু কে বললাম "আমার এক ফ্রেন্ড আসবে বেরাতে। "ওইদিন সকাল থেকে আমার খুসি আর দেখে কে।
কোন ড্রেসটা পোরবো। চুল কিভাবে বাধবো?কি রান্না করবো?কোতো চিন্তা আমার।
কিন্তু আমি তো কিছুই রান্না করতে পারি না।
অনেক ভেবে বের করলাম সেমাই রান্না করব। কারন,ঈদের দিন আম্মু কে রাননাই সাহায্য করতাম। ভাবলাম আমি পারব।
খুব যত্নে রান্না করলাম। ও আসার সময় হয়ে এলো।
সাজগুজ করলাম। কালো টিপ দিলাম।
সে এলো । কালো আর সবুজ ডোরা কাটা শার্ট। কি যে সুন্দর লাগসিলো ওকে দেখতে।
আমি আমার রাননা করা সেমাই খেতে দিলাম । আমি রান্না করেছি সুনে ও খুব খুসি হোলো।
খেয়ে বোললো বাহ খুব মোজা হইসে। আমি তো খুসিতে ডোগোমোগো।
অনেক গোল্পো করলাম।
আব্বু আম্মুর সাথে পোরিচয় কোরিয়ে িদলাম।
ও সন্ধায় চলে গেলো।
মন টা খারাপ হয়ে গেলো। ওর রেখে যাওয়া সেমিইটুকু মুখে দিলাম।
চোমকে উঠলাম আমি।
কারন আমিতো চিনি দিটে ভুলে গেছি।
ওকে ফোন করে সরি বললাম।
ও বললো "পাগলি কোথাকার। তুমি আমার জন্য রান্না করছ। এটি আমার জন্য কতো খুসির জানো?আমি খুব খুসি হইছি বাবু"।
এতো ভালোবাসো তুমি আমাকে?
আজো?
পোড়াশোনার কারনে আজ আমরা দুজোন দু জাইগাই।
ও চিটাগাং বিশ্বি: আর আমি রাজশাহি।
দুরত্ব আমাদের ভালোবাশা কমাতে পারেনি।
আজো দুজোন দুজোনকে ভালোবাসি আগের চাইতে বেশি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।