পাওয়ার অব পিপল স্ট্রংগার দেন দি পিপল ইন পাওয়ার। http://mhcairo.blogspot.com/
0১) ''Jamaican Posse '' জ্যামাইকার এই গ্রুপটিকেই পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক গ্যাং হিসেবে ধরা হয়। তাদের নিকট সন্চিত অস্ত্র অন্য যে কোন গ্যাং দলের চেয়ে অনেক বেশী। জ্যামাইকা সরকারের সাথেও নাকি তাদের রয়েছে অনেক ভাল সম্পর্ক। আফ্রিকার গন্ডি পেড়িয়ে তাদের শাখা লন্ডন, নিউইয়র্ক, টরেন্টোতেও ছড়িয়ে পরেছে।
অস্ত্র ব্যাবসা, ড্রাগস, ভাড়ায় খুন, ছিনতাই ইত্যাদিতে তাদের জুড়ি মেলা ভার।
আরো জানতে http://www.gangsorus.com/jamaican_posses.htm ।
০২) Primeiro Comando da Capital সংক্ষেপে (PCC) নামে অবিহিত করা হয়। গ্যাংটি ১৯৯৩ সালে প্রথম প্রকাশ পায়। তারপর থেকে হাইওয়েতে ডাকাতি, ড্রাগ ব্যাবসা, নারী প্রাচার, অস্ত্র ব্যাবসা সহ বিভিন্ন ধরনের অপকর্মের সাথে তারা জড়িত।
মূলত ''সাও পাওলোর'' একটি জেলখানায় গ্রুপটির বীজ বপন হয়। পরে সেই জেলখানা ভেংগে তারা বেরিয়ে পরে। পরবর্তিতে তারা আরো অনেক গুলো জেলখানায় আক্রমন কেরে অনেক মানুষ হত্যা করে এবং নিজেদের কর্মিদের বের করে নিয়ে আসে, ফলে পৃথিবীর গ্যাংদের অন্যতম একটি গ্যাংএ পরিচিতি লাভ করে।
০৩) Crips , ক্রিপসই হচ্ছে আমেরিকার সবচেয়ে শক্তিশালী গ্যাং। শুরুতে এটি ১৬ বৎসর বয়সী পুলাপানের একটি গ্রুপ ছিল।
পরবর্তিতে এটি আমেরিকার সবচেয়ে বিপজ্জনক গ্রুপে পরিনত হয়। এদের মূল কার্যক্রম চলে, ক্যালিফোর্নীয়া এবং লসএজেলস এ। শুরু হয় ১৯৬৯ সালে। ড্রাগ, খুন, কালোবাজারিই হলো তাদের মূল কর্যক্রম।
৪) Aryan Brotherhood গ্রুপটিকেই আমেরিকার চার ভাগের একভাগ জেল হত্যার খুনি হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়।
এই গ্রুপটির জন্মও ক্যালিফোর্নিয়ার একটি জেলখানায়।
> জন্ম: ১৯৬১ সাল।
> এলাকা: ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস, নিউইয়র্ক, ইন্ডিয়ানা, অহিও এবং এ্যারিজোনা।
> সদস্য সংখ্যা: ২০,০০০ এর উপরে।
> কার্যক্রম: খুন, ড্রাগ, জেল হত্যা, অস্ত্র ব্যাবসা ইত্যাদি।
৫) La Nuestra Familia উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ার এই দলটিও ই্তমধ্যে তাদের কার্যকালাপের ফলে তারা আমেরিকা সরকারের ভয়ের অনেক বড় কারণ। ১৯৬৮ সলে প্রথম দলটি আত্নপ্রকাশ পায়।
> অস্ত্র ব্যাবসা, খুনী রাহাজানী, মাদকজাত দ্রব্যের বেচাকেনাই তাদের প্রধান কাজ।
বাকি ২০ টি পরের পর্বে পাবেন আশাকরি। ভাল লাগলে প্লাস দিয়ে উৎসাহিত করবেন।
ধন্যবাদ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।