সম্ভাব্য সকল দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে চাই .......... সরকার ‘নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩’-এর খসড়া প্রণয়ন করেছে। কিন্তু এই খসড়া আইনে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুটি পাশকাটিয়ে যাওয়া হয়েছে। ইস্যুটি হল মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া খাদ্য সামগ্রীর শেষ গন্তব্যস্থল কি হবে? দেশের জনগনকে কিভাবে ঐ মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া খাদ্য সামগ্রী থেকে দূরে রাখা হবে সে সম্পর্কে কোন দিক নির্দেশনা নাই। এখানে উল্লেখ্য শিশুখাদ্য সহ বিভিন্ন প্রকার খাদ্য সামগ্রী মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার কয়েকদিন আগেই কোম্পানীর লোক এসে বাজার থেকে তুলে নিয়ে যায়। মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া এসব খাদ্য সামগ্রী যাতে কোনভাবেই নতুন মোড়কে নতুন মেয়াদোত্তীর্ণ তারিখসহ জনগনের হাতে না পৌছায় সেজন্য এসব খাদ্য সামগ্রী তুলে নেয়া নিষিদ্ধ ঘোষনা করার পাশাপাশি ধ্বংস করে ফেলার ব্যবস্থা করা হোক। অন্যথায় মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া এসব খাদ্য সামগ্রী নতুন মোড়কে নতুন মেয়াদোত্তীর্ণ তারিখসহ ক্রেতার হাতে অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত পৌছাতেই থাকবে। কৃতজ্ঞতা: প্রথম আলো
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।