কত তারা আকাশে...
১। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে , প্রত্যেক ছেলে মানুষ বিয়ের আগে ৭ বার প্রেমে পড়ে।
২। “love” শব্দটি এসেছে সংস্কৃত lubhyati থেকে যার মানে ইচ্ছা এবং মিউজিক জগৎ এ সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত শব্দ।
৩।
বিয়ের আংটি সব সময় অনামিকা আঙ্গুলে পড়ানো হয়। কারণ সেই আঙ্গুলের সাথে হার্ট এর সংযোগ আছে বলে ধরা হয়।
৪। গোলাপ ভালোবাসার প্রতীক এবং এর বিভিন্ন কালার ভালোবাসার বিভিন্ন অর্থ বহন করে। লাল গোলাপ- প্রকৃত ভালোবাসা, লাইট পিংক গোলাপ-ইচ্ছা; আকাঙ্খা, হলুদ গোলাপ-বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের জন্য।
৫। ছেলেরা সেই সব মেয়েদের প্রতি বেশি আগ্রহী যাদের কোমরের পরিধি কটিদেশের প্রায় ৭০ ভাগ।
৬। যে স্বামী তার স্ত্রীকে প্রতিদিন সকালে কিস করে সে অন্যদের চেয়ে পাচঁ বছর বেশি বাচেঁ।
৭।
যারা নতুন নতুন প্রেমে পড়ে তাদের দেহে সেরেটোনিন নামক এক প্রকার হরমোন উৎপন্ন হওয়া কমে যায়। যার ফলে মন কিছুটা উদাস থাকে বা বিষণ্ণতায় ভুগে।
৮। বেশিরভাগ ব্রেক-আপ হয়ে থাকে রিলেশনের ৫-৬ মাসের মাথায়।
৯।
প্রেম হওয়ার একটি প্রধান ফ্যাক্ট হচ্ছে সবসময় সন্নিকটে বা কাছাকাছি থাকা। যার কারণে কলেজ বা ভার্সিটিতে প্রেম হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
১০। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে প্রকৃত প্রেমিকরা কিস করার সময় ডান গাল থেকে শুরু করে ।
১১।
৪০-৭০% নারীহত্যা সংঘটিত হয় তাদের প্রেমিক বা স্বামী দ্বারা।
১২। অনেক সংস্কৃতিতে চিরায়ত ভালোবাসার প্রতীক হিসেবে সূতা বা দড়ি ব্যবহার করে যার মানে ভালোবাসার কোনো শুরুও নাই শেষ ও নাই।
১৩। প্রেম ভালোবাসায় সুখের অনুভূতিগুলো ১ বছরের বেশি স্থায়ী হয়না কারণ মানুষের মস্তিষ্ক এই সুখের অনুভূতিগুলোর পুনরায় আসা অসম্ভব।
১৪। কামা সূএ (ভালোবাসা+ নিয়ম) হচ্ছে প্রেম-ভালোবাসার উপর লিখিত সংস্কৃত প্রাচীন বই যার লেখকের নাম এ.ডি. কামা।
১৫। কিছু কিছু দেশে ভালোবাসার ড্রেস কোড নামক কোড আছে যার ফলে আপনি বুঝতে পারবেন একটা মানুষ ভালোবাসার কোন পর্যায়ে আছে।
লাল ড্রেস------- কারো সাথে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ।
গোলাপি ড্রেস---- এখনো ফ্রি এবং সিঙ্গেল আছে।
কমলা ড্রেস------ কারো জন্য অপেক্ষা করছে।
হলুদ ড্রেস------- বন্ধুত্ব করার জন্য প্রস্তুত।
নীল বা আকাশী ড্রেস-- কাউকে প্রপোজ করার পথে।
সবুজ ড্রেস-----আপনার প্রোপোসাল গ্রহণ করেছে।
সাদা ড্রেস-----বিরক্ত না করার নির্দেশ।
১৬। সেক্স করলে ভালোবাসা বাড়েও না কমেও না।
১৭। ভ্যালেন্টাইন ডে তে বিক্রয় হওয়া ফুলের মধ্যে ৭৩% কিনে ছেলের আর বাকি ১৭% মেয়েরা।
১৮। ১৫৩৭ সালে ইংল্যান্ড এর রাজা হেনরি VII আনুষ্ঠানিকভাবে ১৪ ফেব্রুয়ারীকে ভালোবাসা দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন।
১৯। প্রতি ৫ জনের মধ্যে ২ জন প্রথম ভালোবাসার মানুষকে বিয়ে করতে পারে।
২০।
প্রতিটি মানুষ তার সারাজীবনে গড়ে ২০,১৬০ মিনিট কিস করে।
২১। ভালোবাসার গানিতিক সুত্র :
I (5+5)v.e.y(5-5)u.
= I LOVE YOU
২২। একটা কাপলের প্রেম হওয়া থেকে শুরু করে শারিরীক সম্পর্ক গড়াতে মিনিমাম ৮ টা ডেটের প্রয়োজন। যেখানে আমেরিকান রা ফার্স্ট ডেট ই সেক্স করে।
২৩। কাপলদের জন্য যেমন বিশ্ব ভালোবাসা দিবস আছে। তেমনি যাদের কেউ নেই তাদের জন্য U.S তে সেপ্টেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে "সিঙ্গেল ডে " পালন করা হয়।
২৪। মেয়েদের আকর্ষণ করার জন্য Eye contact খুব শক্তিশালী এবং প্রাথমিক হাতিয়ার।
২৫। ভালোবাসার কারণ যদি এই হয় যে মেয়েটি খুব সুন্দর তাহলে সেটাকে বলা হয় মোহ।
ভালোবাসার কারণ যদি এই হয় যে মেয়েটিকে আপনি কিস করেছেন তাহলে সেটাকে বলা হয় হীনমোন্যতাবোধ।
ভালোবাসার কারণ যদি এই হয় যে মেয়েটি আপনাকে ছাড়া বেচেঁ থাকতে পারবো না বা সে কষ্ট পাবে তাহলে সেটাকে বলা হয় দয়া।
ভালোবাসার কারণ যদি এই হয় যে আপনি মেয়েটির সাথে সবকিছু শেয়ার করেন তাহলে সেটাকে বলা হয় ফ্রেন্ডশিপ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।