বাংলাদেশের গত ২/৩ দিনের সামগ্রিক চালচিত্র দেখে আসলে কি মনে হচ্ছে দেশে সামগ্রিকভাবে স্তিতিশীলতা আছে। বিরোধী দল বিএনপির পূর্বঘোষিত গণমিছিলে পুলিশ ও সরকারী দলের বিভিন্ন সংগঠনের হামলায় ৫ জন নিহত হয়েছে। শুধু তাই নয় যেদিন বিরোধী দল কর্মসূচী দিল পরে সরকারী দল কর্মসূচী দিল। এবং পরে পুলিশ ১৪৪ ধারা জারী করল। শুধু তাই বিএনপি জামাতের গণমিছিলের ফলে বিভিন্ন হামাল, ভাঙচুরসহ নানা কারণে বিএনপি জামাতের প্রায় ১৬ হাজার নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দেয়া হয়েচে।
এছাড়া আরেকটি হৃদয়বিদারক ঘটনা পুলিশের গুলিতে মৃত্যুর আগে একজনকে উলঙ্গ করে তারওপর নির্যাতন চালানো হয়েছে। - এ নিষ্ঠুরতাকে কিভাবে বর্ণনা করা যাবে! এতে দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির ভালো অবস্থা কি বলা যাবে। সরকার গণতান্ত্রিক তাও কি বলা যাবে ! অন্যদিকে দেশের অর্থনীতির বেহাল দশার একটি করুণ চিত্র ফুটে উঠেছে শেয়ার বাজারে ৭৫ লাখ টাকা খুইয়ে এক বিনিয়োগকারী আত্মহত্যা করেছেন। আত্মহত্যার আগে সে তার বন্ধুকে বলেছে-আমার মেয়েটাকে দেখিস। এই পিতৃহীন মেয়েটার দায়িত্ব কে নেবে –এর দায় দায়িত্ব কি সরকারের ওপর বর্তায় না।
তো এই রাজনৈতিক হত্যা,] সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ,মানবাধিকার লঙ্ঘনসহ নানা বিষয় কি দেশকে উন্নত ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে যাবে। আসলে কি একটি নির্বাচিত সরকারের দায়িত্ব এই হওয়া উচিত নাকি অন্য কিছু – দেখুন বিএনপির অভিযোগ
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।