জানতে ভালোবাসি,...তাই প্রশ্ন করি... হাদিস-১:
হুজুরে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে – “তোমরা বলত যদি কারো বাড়ির সামনে একটি নদী থাকে এবং সেই নদীতে যে দৈনিক পাঁচবার গোসল করে তবে কি তার শরীরে কোন ময়লা থাকতে পারে? সাহাবা (রাঃ) গণ আরজ করলেন- (না হুযুর) আদৌ কোন ময়লা থাকতে পারে না। তখন হুজুরে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম বললেন- পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ঠিক এরূপ, কেননা আল্লাহ এই সব নামাযের দ্বারা গুনাহ দূর করে দেন”।
-মুসলিম।
হাদিস-২:
হুজুরে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি রীতিমত নামাজ আদায় করবে কেয়ামতের দিন নামাজ তার জন্য নূর(কবর ও পুলসেরাত এর আলো) দলিল। শেষ বিচার এর দিন ইমানদার ও বেহেশতই হওয়ার প্রাধান্য এবং দোজখ হতে মুক্তির কারন হবে।
আর যে রীতিমত নামাজ পড়বে না তার জন্য নূর, দলিল ও মুক্তি কিছুই হবে না, বরং কিয়ামতের দিন সে কারুন, ফেরাউন হাম্মান এবং উবাই ইবনে খালক ইত্যাদি কাফের দের সঙ্গে দোজখে প্রবেশ করবে। –আহমদ।
ছবি গুলি লক্ষ করুনঃ
১।
২।
৩।
৪।
কিন্তু আমাদের সব কিছু থাকা সত্তেও আমরা আল্লাহ্র ইবাদাত করি না ! আল্লাহ্র শুকরিয়া আদায় করি না।
এ থেকে আমাদের সকল মুসলমান ভাই ও বোনদের অনেক কিছু শেখার আছে !
সবাইকে পোস্টটি শেয়ার করার অনুরোধ রইলো ! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।