থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি।
বাংলাদেশের ব্যাপারে দাদাদের উতসাহ দেখার মত।
আমাদের এখানে সেনা অভ্যুত্থানের খবর নিয়ে করা এক রিপোর্টে কলকাতার পত্রিকা লিখেছে যে এই অভ্যুত্থানের লক্ষ্য ছিল নয়াদিল্লী। আচ্ছা অভ্যুত্থান হবে সিটিং গভরমেন্টের বিরুদ্ধে, যে সরকার পুরাপুরি ভারতপন্থী। এই অভ্যুত্থানের লক্ষ্য কি তা হলে লন্ডন, মস্কো বা তেল-আবিব হবে নাকি?
এবং এই ঘটনার পরে নয়াদিল্লী থেকে হাসিনা সরকারকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, তারা যেন ভয় না পায় বা তাদের কর্তব্য থেকে সরে না আসে।
এই কথাত অর্থ আছে অনেক। কেননা, নয়াদিল্লী গেল ৪০ বছরের ভেতরে এমন সোনালী সুযোগ আর পায় নাই। এমন কি ১৯৯৬-২০০১ সালের মেয়াদেও ভারত আওয়ামী লীগের কাছ থেকে এতো সুবিধা নিতে পারে নাই। তাই লিস্ট ধরে যে কাজগুলো করতে বলা হয়েছে হাসিনা সরকারকে, নয়াদিল্লী চায় সেই কাজ ও লক্ষ্য থেকে যেন হাসিনা সরকার যেন সরে না আসে।
আনন্দবাজার লিখেছে, কিছু কিছু আর্মি অফিসার চান যে বাংলাদেশ যেন সিকিম না হয়ে যায়।
এই কথার প্রেক্ষিতে বলা যায়, বাংলাদেশ আসলে একটা সিকিম, খালি এর মুখ্যমন্ত্রীর পদের নাম প্রধানমন্ত্রী, আর এই প্রদেশের গভর্নরের পদের নাম রাষ্ট্রপতি।
বাকি সব কিছুই সিকিম কেন, সিকিমের চেয়েও খারাপ হয়ে আছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।