আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

''বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আত্বঘাতী সংবাদ সম্মেলন! জিয়াউল হক'' শীর্ষক প্রতিবেদন প্যারিস ভিসনের, আসলে আমরা কোন দিকে যাচ্ছি ???

ইতিহাসের পেছনে ছুটি তার ভেতরটা দেখবার আশায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্প্রতি একটা সংবাদ সম্মেলন করেছে। দেশে বিদেশে তা বিশদভাবে প্রচারও হয়েছে। এটা দেশের জন্য সর্বনাশ ডেকে আনবে। এরকম একটা হঠকারী পদক্ষেপ যে চিন্তা ভাবনা না করেই নেয়া হয়েছে তা নয়। বরং এটা অনেক গভীর ও সুদুর প্রসারী চিন্তা ও পরিকল্পনার ফসল।

জাতিসঙ্ঘ মিশন’সহ আন্তর্জাতিক যে কোন মিশনে এর পর থেকে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণ হবে অনেকটা প্রশ্নসাপেক্ষ। ‘প্রশ্নসাপেক্ষ’ বলতে যেটা বোঝাতে চাইছি, সেটা এই যে, জাতিস্ঘং মিশনে কর্মরত বাংলাদেশ সেনাবহিনীর কোন সদস্যকে বিদেশের মাটিতে কর্মরতাবস্থায়, কিংবা দেশে আসা বা যাওয়ার সময় যে কোন ছল ছুতায় একটা স্থানীয় বা আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গ্র“পের সাথে সন্দেহজনক ভাবে জড়িত করে দেয়া হবে। সে রকম খবর ‘গোপন সুত্রে’র বরাতে দেশী বিদেশী মিডিয়ায় দেয়া হবে “ব্রেকিং নিউজ”! বাংলাদেশ যতই তার সেনা সদস্যের ব্যাপারে সাফাই গাইবার চেষ্টা করুক না কেন, তার কোন কথাই হালে পানি পাবে না। কারণ, তার দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে যে ‘উগ্র মৌলবাদী’ ‘ধর্মান্ধ’ কর্মকর্তা রয়েছে, তার সেনা সদসদের সাথে যে সন্ত্রাসী গোষ্ঠি, বা উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠি হিজবুত তাহরীরের সংশ্লিষ্ঠতা রয়েছে, তাতো একটা ‘প্রতিষ্ঠিত বাস্তবতা’। এই ‘প্রতিষ্ঠিত বাস্তবতা’রই প্রমাণ হলো, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এই সংবাদ সম্মেলন।

যেখানে তারা নিজেরাই স্বীকার করছে যে, তাদের মধ্যে ‘উগ্র ধর্মান্ধ’ গোষ্ঠি রয়েছে। রয়েছে এমন সব অফিসার যারা হিজবুত তাহরীরের সাথে সম্পর্ক রাখে এবং তাদের প্রতি কেবল সহানুভূতিশীলই নয়, বরং তাদের কর্মকান্ড বাস্তবায়নে সহযোগীতাও করে। প্রধানমন্ত্রী তনয় আজ হতে বেশ ক’বৎসর পূর্বে যে গবেষণাপত্র (!) তৈরী এবং আন্তর্জাতিক পত্রিকায় প্রকাশও করেছিলেন, সেখানে একথাটাই বলা হয়েছিল। এখন তো তার সেই গবেষণাটাই প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেল। গবেষকের মা, ঘটনাচক্রে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত থাকাবস্থায় গবেষণার ফলাফলটি শতকরা একশত ভাগ সত্য বলেই প্রমাণিত হলো।

এটা কি কেবলই কাকতালীয় ঘটনা? ‘'ঝঃবসসরহম ঃযব ৎরংব ড়ভ ওংষধসরপ ঊীঃৎবসরংস রহ ইধহমষধফবংয'’ শিরোনামে প্রধানমন্ত্রী তনয় জয় ও তার সহযোগী জনৈক ‘ঈধৎষ ঔ. ঈরড়াধপপড়’ যৌথভাবে লিখেছিলেন; "ওংষধসরপ বীঃৎবসরংস রং ধষংড় ড়হ ঃযব ৎরংব রহ ইধহমষধফবংয নবপধঁংব ড়ভ ঃযব মৎড়রিহম হঁসনবৎং ড়ভ ওংষধসরংঃং রহ ঃযব সরষরঃধৎু. ঞযব ওংষধসরংঃং পষবাবৎষু নবমধহ মৎড়রিহম ঃযবরৎ হঁসনবৎং রিঃযরহ ঃযব অৎসু নু ঃৎধরহরহম ভড়ৎ ঃযব অৎসু ঊহঃৎধহপব ঊীধসং ধঃ সধফৎধংংধং.” আরও লিখেছিলেন “ড়হষু ৫ ঢ়বৎপবহঃ ড়ভ সরষরঃধৎু ৎবপৎঁরঃং পধসব ভৎড়স সধফৎধংংবং রহ ২০০১. ইু ২০০৬, ধঃ ঃযব বহফ ড়ভ ঃযব ইঘচ'ং ৎবরমহ, সধফৎধংংধং ংঁঢ়ঢ়ষরবফ হবধৎষু ৩৫ ঢ়বৎপবহঃ ড়ভ ঃযব অৎসু ৎবপৎঁরঃং.” ক্ষোভটা কোথায় তা বুঝতে অসুবিধা হবার কথা নয়। বিষয়টা পরিস্কার। অতএব সংবাদ সম্মেলনটাও যে কেন করা হলো, সেটাও বুঝতে অসুবিধা হয় না। এখন ‘ইসলামপন্থী’ তকমা দিয়ে সেনাবাহিনী থেকে অফিসার বের করা হবে। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার সাথে সাথেই সেনাবহিনীকে এক দফা ‘সাইজ’ করা হয়েছে।

সাতান্ন জন চৌকষ অফিসারকে শেষ করে দেয়া হয়েছে। তাদের মনোবল ভেঙ্গে দেয়া হয়েছে। তাদের সামনে এটা সুষ্পষ্ট করে দেয়া হয়েছে যে, প্রয়োজনের সময় তাদের পাশে দাঁড়ানোর মত কেউ নেই। বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে যে, পাকিস্থানী হানাদার বাহিনীর সদস্যরা যে বর্বরতা চালিয়েছিল আমাদের মা বোনদের উপরে, সেই একই বর্বরতা আমাদের দেশের আধা সামরিক বাহিনীর সদস্যরা করতে বা করাতে পারে এদেশেরই সেনাবাহিনীর পরিবার বর্গের উপরে! কিন্তু তাদের সাহায্যের জন্য কেউ এগুবে না। কেউ না।

যাহোক, একই সাথে বিরোধি দলের সাথে যোগসাজসের কথা বলে বিরোধি দলকেও দমন করা হবে। তার আলামত ইতিমধ্যেই ফুটে উঠেছে। এদিকে আওয়ামি লীগের প্রভাবশালী নেতা ‘বাচাল’ ‘আওয়ামি মুফতি’ বলে কুখ্যাত, রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত তো বলেই ফেলেছেন, যে জামাত ও বি এনপি জোট ব্যর্থ সেনা অভূত্থানে জড়িত। জাতিয় প্রেস ক্লাবে আসাদ দিবস উপলক্ষে আলোচনায় প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি গত শুক্রবার এ কথা বলেন। তার মানে হলো, বিএনপি-জামাত জোট দমনের চলমান প্রক্রিয়ায় আরও একটা নতুন মাত্রা যোগ হচ্ছে।

বাংলাদেশের মত একটা দেশের জন্য আজকের বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে এটা যে কতটা মারাত্বক আর আত্বঘাতী তা বুঝতে বিশেষ বেগ পেতে হয় না। দেশের আপামর লোকজন বোধ হয় এর ভয়াবহ দিক, সুদূর প্রসারী পরিনামটা এখনও ঠিক বুঝে উঠতে পারেন নি। এটাই বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় ট্রাজেডি। এ দেশ নিয়ে যত ষড়যন্ত্রই হোক না কেন, তা নিয়ে যেন দেশের আপামর জনগণ একরকম নির্লিপ্ততাই পালন করে সব সময়। পলাশী ট্রাজেডির জন্মটাও কিন্তু এই নির্লিপ্ততা থেকেই হতে পেরেছিল।

সেনাবাহিনীর এ সংবাদ সম্মেলনটা এক কথায় বিরল, অভাবিতপূর্ব ঘটনা। তৃতিয় বিশ্বের দেশে দেশে এরকম অনাকাংখিত ঘটনা ঘটে। পাকিস্থান, তুরস্ক, মিশর সুদান, নাইজেরিয়া সহ অনেক দেশেই এরকম ঘটনা ঘটেছে, আগামিতেও ঘটতে পারে। কিন্তু সেসব দেশে সেনাবাহিনীর নিজেদের দ্বারা এরকম আত্বঘাতী সংবাদ সম্মেলন করার ঘটনা ঘটেনি। সেটাই বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে দিয়ে করালো স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।

মাত্র ক’দিন আগেই এই্ সেনাবাহিনী দিয়েই সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়েছে বিরোধী দলীয় নেত্রীর বক্তব্যের প্রতিবাদ করে। সেটিও করার কথা ছিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের। কিন্তু তা না করে সামনে ঠেলে দেয়া হয়েছে সেনাবাহিনীকে। সেখানে ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনরকম ভব্যতা, শালীণতা বজায় রাখা হয় নি। প্রধান বিরোধি দলীয় নেত্রী, তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী এবং একজন সাবেক প্রেসিডেন্টের স্ত্রী’র বক্তব্যের জবাব যে ভাষায় দেওয়ানো হয়েছে, তা দেখে যে কোন সচেতন ব্যক্তিই বুঝতে পেরেছেন, এটা আসলে চরম মূখরা ও ঝগড়াটে প্রধানমন্ত্রী’র স্বভাবস্বিদ্ধ ভাষা।

বলানো হচ্ছে দেশের সেনাবাহিনীকে দিয়ে। এ ভাবেই বিতর্কিত করা হয়েছে তাদের। আর এরও পরে মাত্র দু’দিন আগে একটা সংবাদ প্রকাশ করার ঘটনায় একইরকম বিবৃতি দেওয়ানো হয়েছে ‘আমার দেশ’ পত্রিকার বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীকে দিয়ে। সেখানেও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে আড়ালে রাখা হয়েছে। সেনাবাহিনী কর্তৃক আহুত সংবাদ সম্মেলনে ‘আমার দেশ’ পত্রিকাটিকে আমন্ত্রণই করা হয়নি।

একটি জাতিয় পত্রিকাকে এ ভাবে সংবাদ সম্মেলনের বাইরে রাখাটাই প্রমাণ করে যে, সেনাবাহিনী বর্তমান সরকার ও ‘আমার দেশ’ পত্রিকার মধ্যে চলমান দ্বন্দে একটা পক্ষ নেবার কারণে তারা পত্রিকাটিকে আমন্ত্রণও জানাতে পারেনি। প্রধানমন্ত্রী দেশের সেনাবাহিনীকে তার রাজনৈতিক উদ্দেশ্য স্বীদ্ধিতে যেমন বিরোধি দল নিপীড়নে ব্যবহার করছেন, তেমনি একই সাথে তার দুই চোখের বীষ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকেও ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তাঁর কাছে কতটা প্রিয়, তা একটি ঘটনা থেকে জানা যেতে পারে। ৩রা মে, ১৯৮৫’র এক পড়ন্ত বিকেলে, ধানমন্ডী ৩২ নম্বর বাড়িতে কয়েকজন’সহ খোশগল্পে মশগুল শেখ হাসিনা। গল্পের এক পর্যায়ে ’৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ, পাকিস্থানী ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কথা উঠলে তাদের প্রসঙ্গে শেখ হাসিনার মন্তব্য; ‘এটা একটা সেনাবাহিনী হলো? এটা একটা বর্বর, নরপিশাচ, উশৃংখল, লোভী, বেয়াদব, বাহিনী।

এ বাহিনীর আনুগত্য নেই, শৃংখলা নেই, মানবিকতা নেই, মান্যগণ্য নেই, নেই দেশপ্রেম। এটা একটা দেশদ্রোহী অসভ্য হায়েনার বাহিনী। তোমরা পাকিস্থানী সেনাবাহিনীর কথা বল, সারা বিশ্বে পাকিস্থানী সেনাবাহিনীর মত এত ভদ্র, নম্র, স্বৎ বিনয়ী এবং আনূগত্যশীল খুজে পাওয়া যাবে না। পাকিস্থানী সেনাবাহিনীর মানবিকতাবোধের কোন তুলনাই চলে না, কি অসম্ভব সভ্য আর নম্র তারা! ২৫শে মার্চের রাতে তারা (পাকিস্থানি বাহিনী) এলো, এসে আব্বাকে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে) সেলুট করল, মা’কে সেলুট করল, আমাকেও সেলুট করল। সেলুট করে তারা বলল স্যার, আমরা এসেছি শুধু আপনাদেরকে নিরাপত্তা দেবার জন্য।

অন্য কোন কিছুর জন্য নয়। আপনারা যখন খুশি, যেখানে খুশি যেতে পারবেন। যে কেউ আপনার এখানে আসতে পারবে। আমরা শুধু আপনাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করব। আপনারা বাইরে গেলে আপনাদের নিরাপত্তার জন্য আমরা আপনাদের সঙ্গে যাব।

কেউ আপনাদের এখানে এলে আমরা তাকে ভালভাবে তল্লাশি করে তারপরে ঢুকতে দেব। এসবই করা হবে আপনাদের নিরাপত্তার জন্য। সত্যিই পাকিস্থানী সেনাবাহিনী যা করেছে তা সম্পূর্ণ আমাদের নিরাপত্তার জন্যই করেছে। ২৬শে মার্চ দুপুরে যখন আব্বাকে (শেখ মুজিব) পাকিস্থান আর্মিরা নিয়ে যায়, তখন জেনারেল টিক্কা খান নিজে এসে আব্বাকে ও মা’কে সেলুট দিয়ে আদবের সাথে দাঁড়িয়ে বিনয়ের সাথে আব্বাকে (শেখ মুজিব) বলে, ‘স্যার আপনাকে প্রেসিডেন্ট ইয়াহইয়া খান আলোচনার জন্য নিয়ে যেতে বলেছেন। আমি আপানকে নিয়ে যেতে এসেছি।

আপনাকে নেওয়ার জন্য বিশেষ বিমান তৈরী (স্পেশাল ফ্লাইট রেডি)। আপনি তৈরী হয়ে নেন, এবং আপনি ইচ্ছা করলে ম্যাডাম (বেগম মুজিব)সহ যে কাউকে সংগে নিতে পারেন। ’ আব্বা মা’র সঙ্গে আলোচনা করে একাই গেলেন। পাকিস্থান আর্মি যতদিন ডিউটি করেছে এসে প্রথমেই সেলুট করেছে। শুধু তাই নয়, আমার দাদীর সামান্য জ্বর হয়েছিল পাকিস্থানীরা হেলিকপ্টার করে টুঙ্গিপাড়া থেকে দাদীকে ঢাকা এনে পি জি হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়েছে।

জয় (শেখ হাসিনার ছেলে) তখন পেটে। আমাকে প্রতি সপ্তাহে সি এম এইচ (সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল) নিয়ে চেক আপ করাত। জয় হওয়ার এক মাস আগে আমাকে সি এম এইচ-এ ভর্তি করিয়েছে। ’৭১ সালে জয় জন্ম হওয়ার পর পাকিস্থানী আর্মিরা খুশীতে মিষ্টি বাটোয়ারা করেছে। এবং জয় হওয়ার সমস্ত খরচ পাকিস্থানীরাই বহন করেছে।

আমরা যেখানে খুশী যেতাম। পাকিস্থানীরা দুই জিপ করে আমাদের সাথে যেত। নিরাপত্তার জন্য পাহারা দিত। আর বাংলাদেশের আর্মিরা জানোয়ারের দল, অমানুষের দল, এই অমানুষ জানোয়ারেরা আমার বাবা মা, ভাই সবাইকে মেরেছে-এদের যেন ধ্বংস হয়। ” (মতিউর রহমান রেন্টুর ‘আমার ফাঁসি চাই’ বই এর ৯৮-৯৯ পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য।

) শেখ হাসিনা যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন না, তখন তিনি এই সেনাবাহিনীর ধ্বংস কামনা করেছেন। তাঁর হাতে ক্ষমতা ছিল না, তাই বদদোয়া করা ছাড়া আর কিইবা তিনি করতে পারতেন? আজ তিনি ক্ষমতাসীন, অনেক কিছুই করতে পারেন তারা বাবা-মা-ভাই সবাইকে মেরে ফেলেছে যে জানোয়ারের দল (তাঁর ভাষায়), তাদের ধ্বংসে। আর সেটাই তিনি করে দেখাচ্ছেন। সংবাদটির লিংক : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আত্বঘাতী সংবাদ সম্মেলন! জিয়াউল হক  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.