সফল ব্লগার নয়, সত্যবাদী ব্লগার হওয়াই হোক আমাদের লক্ষ্য। আপনি কি গুপ্তরোগ নিয়ে চিন্তিত? তাইলে পোস্টের বাইরে হুদাই ভিড় না কইরা ক্লিক কইরা ভিত্রে আইসা পড়েন অনেকেই গুপ্ত রোগ নিয়ে চিন্তিত। গুপ্তরোগ আছে না নাই সেটাই বুঝতে পারেন না। তো সমস্যা কি? এই নেন হেফাজতের আমীর মাওলানা হেলিকপ্টার শফীর গুপ্তরোগ নির্ণয় বিষয়ক অমূল্য বানী সংকলন সাথে ভিডিও মহিলার দিকে দেকলে দিলের মইদ্যে লালা বাইর হয়। বিবাহ কইরতে ইচ্চা হয়।

লাভ ম্যারিজ-কোর্ট ম্যারিজ কইরতে ইচ্চা হয়। হয় কিনা বলেন? এই মহিলারা তেঁতুলের মতো। দিবারাত্র মহিলার সাথে লেকাপড়া কইরতেসেন, আপনার দিল টিক রাইখতে পাইরবেন না। রাস্তাগাটে হাঁটাহুটা কইরতেসেন, হ্যান্ডশিক কইরা কইরা আপনার দিল টিক থাইকতে পাইরবে না। যতই বুজুর্গ হইক না ক্যান, এই মহিলাকে দেকলে, মহিলার সাতে হ্যান্ডশিক কইরলে আপনার দিলের মইদ্যে কুখেয়াল আইসা যাবে! খারাপ খেয়াল! এইটা মনের জেনা, দিলের জেনা! হইতে হইতে আসল জেনায় পরিনত হবে! এটা সত্য না মিথ্যা? আরে বলেন না ভাই? কেউ যদি বলে একজন বুড়া মানুষ, হুজুর, মহিলাকে দেখলে আমার দিল খারাব হয় না।

কুখেয়াল দিলের মইদ্যে আসে না। তাহইলে আমি বইলবো ভাই, এ বুড়া, তোমার ধ্বজ্জভঙ্গ বিমার আছে! তোমার পুরুষত্ব নষ্ট হইয়া গেছে, সেজন্য মহিলাদেরকে দেকলে তোমার মনে কুবাব আসে না! -হেলিকপ্টার শফি ইহা হইতে আমরা জানিলাম যে, মহিলাদের দেকলে যদি আপনের দিলের মইদ্যে কুবাব না আসে তাইলে বুঝতে হপে আপনের ধ্বজ্জভঙ্গ বিমার আছে। ঠিকাসে বাইয়া? অনুসিদ্ধান্ত: মহিলাদেরকে ঘরের বাইরে যেতে দেওয়া যাবে না। মহিলারা পুরুষের দিলের মধ্যে কুভাব জাগায়, এদেরকে স্কুল-কলেজ-অফিসে না পাঠিয়ে শুধুমাত্র রান্নাবান্না আর যৌন সম্ভোগের কাজে ব্যবহার করে সম্ভব হলে মাটির নিচে পুঁতে রাখুন। ঝাতির কাছে প্রইশ্ন: যারা নারী দেখে নিজের মনকে হেফাজত করতে পারে না তারা ইসলাম হেফাজত করবে কি করে? পরিশেষে বলতে চাই, - অশ্লীল পোস্ট অভিযোগ তুলে মাইনাচ দিবেন না - মহিলাগণ ঘরের ভিত্রে থাইকা কমেন্ট কইরবেন, না হইলে যে কারো দিলের মইদ্যে কুবাব আইসতে পারে - কমেন্টে কুনো প্রকাল অশ্লীল কথা-বার্তা কইবেন না, ইহা একটি ধর্মীয় অনুভূতি সম্পন্ন পোস্ট  ।