জহিরুল হক মিলু '''' চরম জনবলসংকটে রয়েছে ফেনীর সোনাগাজী আঞ্চলিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট। এখানকার ৩১টি পদের মধ্যে ১৮টি খালি আছে। অন্যদিকে ৪০ জন শ্রমিকের স্থলে ২৩ জন শ্রমিক দিয়ে কাজ চালানো হচ্ছে। তা ছাড়া এখানে আছে সেচের প্রতিবন্ধকতা। আর অব্যাহত লোডশেডিং থাকলেও জেনারেটরের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ জ্বালানির বরাদ্দ নেই।
ফলে ইনস্টিটিউটের গবেষণা কার্যক্রম ও উত্পাদন ব্যাহত হচ্ছে।
গবেষণা ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা যায়, ধান গবেষণাকেন্দ্রে ৩১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদ থাকলেও বর্তমানে মাত্র ১৩ জন কর্মকর্তা রয়েছে। বছরের পর বছর ধরে প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তার (সিএসও) পদটি শূন্য আছে। ভারপ্রাপ্ত একজন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা দিয়ে জোড়াতালি দিয়ে কোনো রকমে চলছে এ কেন্দ্রের কার্যক্রম। এ ছাড়াও ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, খামার ব্যবস্থাপক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, সহকারী হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা, বৈজ্ঞানিক সহকারী, ষাটমুদ্রাক্ষরিক, নিম্নমান সহকারীসহ ১৮ জন কর্মকর্তার পদ দীর্ঘদিন থেকে খালি রয়েছে।
সূত্রটি আরও জানায়, লোকবলসংকট দূর করা গেলে এ গবেষণা কেন্দ্রের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির চাকা ঘুরে যেতে পারে। একইভাবে উপকূলীয় এলাকার জেলাগুলোতে ধান চাষের সবুজ বিপ্লব সংঘটিত হবে বলে অনেকেই মন্তব্য করেন।
গবেষণা অফিস সূত্রে আরও জানা যায়, পর্যাপ্ত পরিমাণে বিদ্যুত্ সরবরাহ না থাকায় কোল্ডস্টোরেজের অংকুরোদগম ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। উন্নত মানের গুদামজাতকরণের সুব্যবস্থা না থাকায় ও চাহিদা মাফিক আর্থিক বরাদ্দ না পাওয়ায় দেশের সম্ভাবনাময় এ গবেষণা ইনস্টিটিউটটি তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সক্ষম হচ্ছে না। দেশে লবণাক্ত সহিষ্ণু ভূমিতে ধান চাষের জন্য বীজ উত্পাদনের এটি-ই একমাত্র আঞ্চলিক গবেষণাকেন্দ্র।
সোনাগাজী উপজেলা কৃষি সমপ্রসারণ অধিদফতরের উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. আকরাম উদ্দিন জানান, আঞ্চলিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্ভাবিত গবেষণার ফল বাংলাদেশ কৃষি সমপ্রসারণ বিভাগ খুব সহজেই কৃষকের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়। ফলে প্রান্তিক চাষীরা কৃষি কাজে যথেষ্ট আগ্রহ পাচ্ছেন। হাইব্রিড ধানের জাত উত্পাদনের ফলে ফলন ভালো হওয়ায় দেশের খাদ্যের চাহিদাও পূরণ হচ্ছে। এ ছাড়াও দেশের লবণ সহিষ্ণু এলাকায় এখানকার আবিষ্কৃত ধানের চাষাবাদ অব্যাহত রয়েছে বলেও তিনি জানান।
আঞ্চলিক ধান গবেষণাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আবুল মনছুর (এসও) জানান, এ ইনস্টিটিউটের মৌলিক কিছু সমস্যা রয়েছে।
সমস্যাগুলো সমাধান করা গেলে এ গবেষণা ইনস্টিটিউট দেশের অপরাপর গবেষণাকেন্দ্রের চেয়ে বেশি অবদান রাখতে সম্ভব হবে। ঝঝচরম জনবলসংকটে রয়েছে ফেনীর সোনাগাজী আঞ্চলিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট। এখানকার ৩১টি পদের মধ্যে ১৮টি খালি আছে। অন্যদিকে ৪০ জন শ্রমিকের স্থলে ২৩ জন শ্রমিক দিয়ে কাজ চালানো হচ্ছে। তা ছাড়া এখানে আছে সেচের প্রতিবন্ধকতা।
আর অব্যাহত লোডশেডিং থাকলেও জেনারেটরের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ জ্বালানির বরাদ্দ নেই। ফলে ইনস্টিটিউটের গবেষণা কার্যক্রম ও উত্পাদন ব্যাহত হচ্ছে।
গবেষণা ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা যায়, ধান গবেষণাকেন্দ্রে ৩১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদ থাকলেও বর্তমানে মাত্র ১৩ জন কর্মকর্তা রয়েছে। বছরের পর বছর ধরে প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তার (সিএসও) পদটি শূন্য আছে। ভারপ্রাপ্ত একজন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা দিয়ে জোড়াতালি দিয়ে কোনো রকমে চলছে এ কেন্দ্রের কার্যক্রম।
এ ছাড়াও ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, খামার ব্যবস্থাপক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, সহকারী হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা, বৈজ্ঞানিক সহকারী, ষাটমুদ্রাক্ষরিক, নিম্নমান সহকারীসহ ১৮ জন কর্মকর্তার পদ দীর্ঘদিন থেকে খালি রয়েছে।
সূত্রটি আরও জানায়, লোকবলসংকট দূর করা গেলে এ গবেষণা কেন্দ্রের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির চাকা ঘুরে যেতে পারে। একইভাবে উপকূলীয় এলাকার জেলাগুলোতে ধান চাষের সবুজ বিপ্লব সংঘটিত হবে বলে অনেকেই মন্তব্য করেন।
গবেষণা অফিস সূত্রে আরও জানা যায়, পর্যাপ্ত পরিমাণে বিদ্যুত্ সরবরাহ না থাকায় কোল্ডস্টোরেজের অংকুরোদগম ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। উন্নত মানের গুদামজাতকরণের সুব্যবস্থা না থাকায় ও চাহিদা মাফিক আর্থিক বরাদ্দ না পাওয়ায় দেশের সম্ভাবনাময় এ গবেষণা ইনস্টিটিউটটি তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সক্ষম হচ্ছে না।
দেশে লবণাক্ত সহিষ্ণু ভূমিতে ধান চাষের জন্য বীজ উত্পাদনের এটি-ই একমাত্র আঞ্চলিক গবেষণাকেন্দ্র।
সোনাগাজী উপজেলা কৃষি সমপ্রসারণ অধিদফতরের উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. আকরাম উদ্দিন জানান, আঞ্চলিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্ভাবিত গবেষণার ফল বাংলাদেশ কৃষি সমপ্রসারণ বিভাগ খুব সহজেই কৃষকের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়। ফলে প্রান্তিক চাষীরা কৃষি কাজে যথেষ্ট আগ্রহ পাচ্ছেন। হাইব্রিড ধানের জাত উত্পাদনের ফলে ফলন ভালো হওয়ায় দেশের খাদ্যের চাহিদাও পূরণ হচ্ছে। এ ছাড়াও দেশের লবণ সহিষ্ণু এলাকায় এখানকার আবিষ্কৃত ধানের চাষাবাদ অব্যাহত রয়েছে বলেও তিনি জানান।
আঞ্চলিক ধান গবেষণাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আবুল মনছুর (এসও) জানান, এ ইনস্টিটিউটের মৌলিক কিছু সমস্যা রয়েছে। সমস্যাগুলো সমাধান করা গেলে এ গবেষণা ইনস্টিটিউট দেশের অপরাপর গবেষণাকেন্দ্রের চেয়ে বেশি অবদান রাখতে সম্ভব হবে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।