لا إله إلا الله محمد رسول الله বি,এন,পি অন্যতম রাজনৈতিক মিত্র হলো ইসলামী ঐক্যজোট, এই ইসলামী ঐক্যজোটের তৎকালীন নেতা মুফতী আমিনীর উষ্কানীতে ২০০৮ সালে ঢাকার বিমান বন্ধরের নিকট নির্মিত লালনের ভাস্কর্য ভেঙ্গে দিয়েছিল। মুফতী আমিনী তখন আরো হুমকি দিয়েছিল পর্যাক্রমে দেশের সব ভাস্কার্য ভেঙ্গে ফেলা হবে, এই ইসলামী ঐক্য জোট ও তাদের মিত্র জামাত শিবির এখনো আমাদের শহীদ মিনার ও জাতীয় স্মৃতিসৌদকে সম্মান করেনা, ইদানিং লক্ষ করতেছি কিছু কিছু জায়গায় আমাদের ভাষা শহীদের স্মৃতির জন্য নির্মিত বাঙ্গালীর হৃদয়ের ও প্রাণের স্পন্দন শহীদ মিনার ভেঙ্গে ফেলতে, এই সব তথাকথিত ইসলামী মুখোশধারী সংঘটনের নেতা নেত্রী ও কর্মীদের কাছে প্রশ্ন লালনের মূর্তি বানালে ইসলামে অবমাননা হয়, বি,এন,পির সাবেক নেতা ও খালেদা জিয়ার স্বামীর জিয়াউর রহমানের প্রতিমা বা মূর্তি বানিয়ে রাখা হয়েছে চট্টগ্রামের আউটার ষ্টাডিয়ামে সামনে সার্কিট হাউজের ভিতর, এটাকি জায়েজ? ইসলাম কি জিয়াউর রহমানের মূর্তি বানানোকে সর্তন করেন? তাছাড় জিয়া তো ছিল একজন মুসলমান, এক জন মুসলমানের মুর্তি বানানো ইসলাম কতটুকু সর্তন করে? এই সার্কিট হাউজে মারা গিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান ১৯৮১ সালে, সেই সার্কিট হাউজকে ১৯৯১ সালে বি,এন,পি যখন ক্ষমতায় আসে তখন এটাকে বানো হয় জিয়া স্মৃতি যাদুঘর, চট্টগ্রামের সাবেক সার্কিট হাউজ বর্তমান জিয়া স্মৃতি যাদুঘরটি ভিতরে দোতালায় সুন্দর করে বানিয়ে রাখা হয়েছে জিয়াউর রহমানে একটি মূতি, মূর্তিটি দেখানে হয়েছে জিয়ার খাল খননের দৃশ্য, জিয়া খাল খনন করে পরিশ্রন্ত অবস্থায় একটি গাছ নিছে শিকরের উপর বসে আছে, মাথায় ক্যাপ, গায়ে সাদা গেঞ্জী, প্রচুর লোক ভিতরে প্রবেশ করে প্রতিদিন আর উপভোগ করে জিয়াউর রহমানে সেই মূর্তিটি, এখন বি,এন,পি ও জামাত শিবির ও তাদের মিত্র ইসলামী ঐক্যজোটের নেতা নেত্রী ও কর্মীরা এখন কি ইসলামের আবমানা হয়না? পবিত্র ইসলামে তো মুর্তি বানানো বা মুর্তিকে সম্মান জানানো জাযেজ নেই। তাহলে প্রতিদি সবাই চট্টগ্রামের জিয়া যাদুঘরে গিয়ে সবাই সম্মান জানায় কেন? এখন কি তারা গিয়ে সেই জিয়ার মুর্তিটি ভেঙ্গে দিতে পারেনা? চট্টগ্রামের সেই দৃষ্টি নন্দন সার্কিট হাউজ , বর্তমানে এই সার্কিট হাউজকে বানানো হয়েছে জিয়া যাদুঘর।