আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভুক্তভোগীরা প্রতারক রোজলীনকে পেনাল কোড ও তথ্যপ্রযুক্তি আইনের আওতায় আনতে পারেন।

নৌকা আর ধানের শীষে ভোট দিয়ে সোনার বাংলার খোয়াব দেখা আর মান্দার গাছ লাগিয়ে জলপাইর আশা করা একই! বিস্ময়ের ব্যাপার হল দিনের পর দিন আমরা তাই করছি!! ভুক্তভোগীরা প্রতারক রোজলীনকে পেনাল কোড ও তথ্যপ্রযুক্তি আইনের আওতায় আনতে পারেন। দ্য পেনাল কোড ১৮৬০ অনুযায়ী অপরাধ: ধারা 405. Whoever, being in any manner entrusted with property, or with any dominion over property, dishonestly misappropriates or converts to his own use that property, or dishonestly uses or disposes of that property in violation of any direction of law prescribing the mode in which such trust is to be discharged, or of any legal contract, express or implied, which he has made touching the discharge of such trust, or wilfully suffers any other person so to do, commits "criminal breach of trust". শাস্তি: ধারা 406. Whoever commits criminal breach of trust shall be punished with imprisonment of either description for a term which may extend to three years, or with fine, or with both. আরো, ধারা 420. Whoever cheats and thereby dishonestly induces the person deceived to deliver any property to any person, or to make, alter or destroy the whole or any part of a valuable security, or anything which is signed or sealed, and which is capable to being converted into a valuable security, shall be punished with imprisonment of either description for a term which may extend to seven years, and shall also be liable to fine. ডিটেইলস: Click This Link তার ব্লগপোস্ট সমুহ, সাহায্যের আবেদন, টাকা প্রেরণ, ব্যাংকের লেনদেন এক্ষেত্রে স্বাক্ষ্য হিসেবে কাজ করবে। তথ্য প্রযুক্তি আইন ২০০৬ এধরনের কালপ্রিটকে ধরিয়ে দিতে আরো সাহায্য করবে। দেখুন- ধারা- ৬: আপাততঃ বলবত্ অন্য কোন আইনে কোন তথ্য বা অন্য কোন বিষয় হস্তাক্ষর, মুদ্রাক্ষর বা অন্য কোনভাবে লিখিত বা মুদ্রিত আকারে লিপিবদ্ধ করিবার শর্ত থাকিলে, উক্ত আইনে অনুরূপ বিধান থাকা সত্ত্বেও উক্ত তথ্য বা বিষয় ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে লিপিবদ্ধ করা যাইেবঃ তবে শর্ত থাকে যে, উক্ত তথ্য বা বিষয়ে অভিগম্যতা থাকিতে হইবে, যাহাতে উহা বরাত হিসাবে পরবর্তীতে ব্যবহার করা যায়৷ খুব কাছাকাছি ধারা ইলেক্ট্রনিক ফরমে মিথ্যা, অশ্লীল অথবা মানহানিকর তথ্য প্রকাশ সংক্রান্ত অপরাধ ও উহার দণ্ড ৫৭৷ (১) কোন ব্যক্তি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েব সাইটে বা অন্য কোন ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করেন, যাহা মিথ্যা ও অশ্লীল বা সংশ্লিষ্ট অবস্থা বিবেচনায় কেহ পড়িলে, দেখিলে বা শুনিলে নীতিভ্রষ্ট বা অসত্ হইতে উদ্বুদ্ধ হইতে পারেন অথবা যাহার দ্বারা মানহানি ঘটে, আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে বা ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়, রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা করিতে পারে বা এ ধরনের তথ্যাদির মাধ্যমে কোন ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উস্কানী প্রদান করা হয়, তাহা ইহলে তাহার এই কার্য হইবে একটি অপরাধ৷ (২) কোন ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এর অধীন অপরাধ করিলে তিনি অনধিক দশ বত্সর কারাদণ্ডে এবং অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন৷ সুত্র: Click This Link এছাড়াও আরো অনেক আইনের লেজ রয়েছে যাতে ভুয়া রোজলীনকে উচিৎ শাস্তি দেয়া যায়। ধন্যবাদ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৪ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।