আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

"রকস্টার" সিনেমা রকব্যান্ড নাকি সূফি-বয়ব্যান্ড ?

দুনিয়াতে শুধু দুই প্রকার মানুষ আছে। একদল ভাল, একদল খারাপ। এর বাইরে আর কোন বিভেদ নাই। রনবীর কাপুরের এক্টিংডাকে পারফেক্ট মনে হইসে, তয় বেডার "লিপ কিস"এর প্রতি এত আগ্রহ দেইখ্যা "মাথাই নষ্ট" !! ছবির হিরোইন নার্গিস খানরে পাশ নম্বরই দেওন যাইবো না। হেই মাইয়ার উচ্চারন ঠিক নাই, ঠিক মত কথা কইতেও পারেনাই।

হাওয়া হাওয়া-সাড্ডা হকের মত গান দেইখ্যা-শুইন্যা ভালই লাগসে, তয় ফ্ল্যাশব্যাক-সিকোয়েন্স গুলান দেইখ্যা বেখাপ্পা-উল্টাপাল্টা মনে হইসে। ইমতিয়াজের জাব উই মেট, লাভ আজ কালের পর রকস্টার- সবগুলানেরই একডা কমন জিনিস হইলো কাহিনীর মধ্যে মাথা ভরে একখান "তৃতীয় পুরুষ"। মুই ১০০ % সিওর, বেডা রিয়াল লাইফে তৃতীয় পুরুষের কাছে হার মাইন্যা গার্ল ফ্রেন্ডরে বেইচ্যা দিসে! স্ট্রেইট সিল্কি চুল, সুন্দর কইরা ছাটা দাড়ি, ক্লিন ড্রেস- ডিরেক্টর ইমতিয়াজ মিয়া "রকস্টার" কনসেপ্টটাই মে'বি ঠিক বুঝে নাই। যারা টেনেয়শিয়াস ডি, অলমোস্ট ফেইমাস, স্কুল অব মিউজিক দেখেন নাই, দেখতে পারেন, রকস্টার কি জিনিস। ইমতিয়াজ মিয়া যা দেখাইসেন এইডারে সুফি-বয়ব্যান্ড কইতে পারেন, অন্তত হেইডারে রকব্যান্ড কওন যায় না।

শেষ কথা হইলো, রকস্টাররে এক্কেবারে ফালতু মুভি কওন যাইবো না। মুক্তির দিনেই ১১.২৫ কোটি রুপি ইনকাম কইরা বুঝাইয়া দিসে, "ইমেজ ইজ এভরিথিং"!!! ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।