ছন্দহীন জীবন বড়ই নীরস অনেকেই মজার লেখা বা কৌতুক লিখতে পারেন। আমি একদমই নীরস লোক। তাই এবার দুটো হাসির কথা শোনাচ্ছি। কমন পড়লে আমি একদম নির্দোষ।
শুরু করছি শিরোনাম দিয়ে।
মার্কেটের নিচতলায় ছিলো চুল কাটানোর দোকান অর্থাৎ সেলুন। সেটা দ্বিতীয় তলায় চলে যাওয়ায় কাস্টমার যাতে ফিরে না যায় সেজন্য শিরোনামের নোটিশটি টানিয়ে দেয়া হয়।
এবারের ঘটনাটি আসলে হাসির না; দুঃখের। জাল টাকা ধরা পড়লে এক ক্যাশিয়ার নিশ্চিত হওয়ার জন্য পাশের ক্যাশিয়ারের হাতে টাকাটা দিয়ে বলে, এটার সতীত্ব একটু পরীক্ষা করে দেখেন তো। সেদিনও এরকম একটা কথা হচ্ছিলো আর ঐ মুহূর্তে টাকা জমা দিতে এসেছিলেন এক ভদ্রমহিলা।
তিনি এই কথা শুনে ম্যানেজারের কাছে গিয়ে নালিশ দেয়ার পর যা হয়েছিলো তা আর নাই বললাম।
দেখি এই ঘটনায় হাসতে পারেন কি না। আরিফ মাঝেমধ্যেই পড়া দাগানোর জন্য শায়লাদের বাসায় যায়। সেদিনও এরকম সন্ধ্যাবেলা পড়া দাগাচ্ছে এমন সময় বিদ্যুৎ চলে যায়। গরমকাল।
আরিফ একটু ঠাণ্ডা হওয়ার জন্য শার্টের বোতাম খোলে। আলো নিয়ে এসে শায়লার মা যখন দরজার সামনে এসে দাঁড়ান, আরিফ আবার শার্টের বোতাম লাগানো শুরু করে। শায়লার মা যে প্রশ্নটা করেছিলেন, তা হলো কী রে, অন্ধকারে বসে আছিস কেন? গিয়ে বাতিটা নিয়ে আসতে পারলি না? আরিফের ঐ বাসায় যাওয়া চিরতরে বন্ধ হয়ে গেলো।
না হাসতে পারলে আবারো দুঃখিত। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।