বুড়িগঙ্গা বা শীতলক্ষ্যার দুষণ নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। শিল্পায়ন এর দোহাই দিয়ে ধ্বংস হচ্ছে পরিবেশ। ৯ নভেম্বর গিয়েছিলাম সিরাজগঞ্জ। এনায়েতপুর বেলকুচি আর গোপালপুরের ডায়িং ইউনিটগুলো প্রতিদিন যমুনায় ঢালছে বিষাক্ত বর্জ্য। নদীর পানি দেখে মন খুব খারাপ হয়ে গেল।
যে নদীতে একদিন সাতার শিখেছি সেই নদীতে এখন পা নামানার সাহস পেলাম না। ফিসারিশ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর এলাকা এটি। শুনছি সেখানে নাকি ফিসারিজ এর কিছু একটা হবে। কি হবে? এই বিষাক্ত পানিতে?
মন্ত্রীকে বললাম কিছু একটা করুন। অন্তত একটা এলাকা নির্ধারণ করুন যেখানে ডায়িং এর কাজ হবে এবং সেখানে থাকবে একটা পরিশোধন ইউনিট।
তাহলেতো রক্ষা পাবে যমুনা। রক্ষা পাবে মাছ। জানিনা তিনি কি করবেন?
তবে সাধারণ মানুষকেই এগিয়ে আসতে হবে সমুনা রক্ষায়।
এখনই সময় যমুনাকে দূষণের হাত থেকে বাচানোর। সচেতন মানুষ কি কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেন?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।