আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আহারে মানব দরদী নেত্রী আমার, বেগম খালেদা জিয়া।

কবঠ আহারে মানব দরদী নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তার ভাষন শুনলে পিত্তিটা জ্বলে যায়। আর রাজাকারের বাচ্চাগুলি শোনেও তা হুমরি খেয়ে। মানুষ মারতে চান উনি দোষ দেবেন সরকারের কারণ এটাই নিয়ম। তিনি তার গৃহপালিত পশুগুলিকে লেলিয়ে দেবেন।

ওরা তো এক একটা পাপেট যেভাবে শিখিয় পড়িয়ে দেয়া হবে তার বাইরে যে তাদের যাবার ক্ষমতা নেই। আর এই মৃত্যুর পর পরই খুলে যাবে ওদের জন্য শহীদি দরজা। ধর্মে শহীদ বলে কাদের আক্ষা দেয়া হয়েছে সেই সাধারন জ্ঞানটুকুও যাদের নেই। তাদের মানুষ বা ধার্মিক ভাবতেও লজ্জাবোধ হয়। বেগম খালেদা জিয়া বগুড়ার মাটিরাঙ্গার শোকসভায় বললেন সরকার মানুষ মারবে আর সেনাবাহিনী কি তা বসে বসে দেখবে।

তিনি পর পর সোয়াদুই বার এই দেশের প্রধান মন্ত্রীত্ব করেছেন। তিনি যখন বলেছেনে জেনে বুঝেই বলেছেন। তিনি ও তার স্বামী দুজনেই ষরযন্ত্রকারী হিসাবে বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি অংশ জুড়ে রয়েছেন। যেটা তার ভাষন যারা শুনতে যান শুধু তারাই জানেন না বা বিশ্বাস করেন না। শহীদ জিয়ার উপযুক্ত স্ত্রী তিনিই।

তানাহলে এমন করে ডাকাত ডাকতে পারেন। যারা পিটিয়ে তার বড়ছেলের মাজাটা ভেঙ্গে দিল তাদের নিয়ে তিনি হটাৎ কেন এতোটা উতলা হয়ে উঠলেন। উনি কার এজেন্ডা পুরন করতে এভাবে সেনাবাহিনীকে আমন্ত্রন নিমন্ত্রন করছেন। সেটাই ভাববার বিষয়। এদিকে শকুনের দোয়ায় গরু না মরলেও ভালমানুষগুলি কেন যেন মরে যায়।

আর রাষ্ট্রপতি মারা গেলেন এমন একটি সময়ে যখন শকুনটি রাষ্ট্রপতি হ্‌ওয়ার কোন সুযোগই নেই। রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন সেই সম্ভাবনাটা যে ভাবেই হোক নষ্ট করে ফেলেছিলেন। দোষ কার সেই দিকে আমরা যাব না, হাসিনা না শাহাবুদ্দিনের। দোষ যারই হোক শকুনের কপাল যে পুড়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। তবে এখন সময় এসেছে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা কতটুকু থাকবে তার পুর্নবিবেচনার।

বিচারে সাজাপ্রাপ্ত আসামীর ক্ষেত্রে তার সাধারন ক্ষমার অধিকারটা ছেটে বাদ দিয়ে দিতে হবে। তা না হলে এই দেশ থেকে গুন্ডাতন্ত্রটা উচ্ছেদ করা যাবে না। একজনের সোনার ছেলেদের উৎপাত তো অন্যজনের গৃহপালিত মৌলাবাদিদের উৎপাত। সাধারন মানুষ হয়ে আমরা কোথায় যাব বলুনতো। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।