আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

টুইন টাওয়ার যখন ভাংতাছিল মোডা বুদ্ধির আমরিকানরা বাশি না বাজায় পার্কে হাওয়া খাইতাছিল

ব-দ্বীপ মানে বদ্‌ দের দ্বীপ না কিন্তু। দয়া করে কেউ ভুল বুঝবেন না। যদিও বাংলাদেশের অবস্থা দেখে ভুল বোঝা স্বাভাবিক। রোম যখন পুইরা ছারখার হইতাছিল নিরো তখন বেদের মেয়ে জোস্নার লাইগা বাশি বাজাইতেছিল। কিন্তু এর স্বপক্ষে নিরো কোন পরমান না দিতে পারায় ঢালিউডের বিখ্যাত ছবি বেদের মেয়ে জ্যোৎস্নায় নিরোরে লায়ক হিসাবে না নিয়ে হিলিয়াস খাঞ্চনরে কাস্ট করা হইছিল যার দুঃখ নিরো আজোও ভুলতে পারেনাই।

আহারে নিরো। তুই কেন আমরিকান হইলি না। তাইলেতো অন্তত তোর কয়েকটা ছবি থাকত বাশি বাজানোর। পরমান দিতে পারতি। হুম।

জানস না টুইন টাওয়ার যখন ভাইঙ্গা ভর্তা হইতাছিল কিছু আমেরিকান তখন আরামে পার্কে হাওয়া খাইতেছিল । তাগো কিন্তু ফটুকও আছে হাওয়া খাওয়ার। যখন নিজেদের দেশের মানুষ টুইন টাওয়ার ভাইঙ্গা ভর্তা হইয়া যাইতাছে তখন তেনারা হাওয়া খাইতেছিলেন । ছবিটা তুইলা ফেলাইছিলেন ম্যাগনাম ফটোগ্রাফার কো'অপারেটিভ এর সাংবাদিক থমাস হোপকার। তয় ২০০১ এ ম্যাগনাম পিকচারস এর বইয়ে এই ছবি এডান (প্রকাশ) না হইলেও ৫ বৎসর পর এই ছবি আরেকটা বইয়ে এডায়া দেয়া হয়।

দেওয়ার পরেই আমেরিকানগো মোটা মাথা নাড়া চাড়া দিয়া উঠে । যদিও ফডুর নারি পুরুষেরা দাবি করে এই ছবিতে তাগো ইমোশান ঠিক মত ফুটায়া তোলা হয় নাই ফটোগ্রাফারের ব্যার্থতায়। তারপরও এই ছবি দেইখা তাই আমেরিকান কলামিস্ট, বিশিষ্ট কিরটিক (ক্রিটিক) ফ্রাঙ্ক রিচ কইছেন " এই ছবির মাইয়া পোলারা কোন ক্ষেত পোলাপাইন না, এরা শুধুই আমেরিকান" ক্লিক লিংক ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.