আমারদেশ আমার প্রেম ঢাকার নীলক্ষেত এলাকা বেশ জমজমাট এলাকা। বিশেষ করে কম্পিউটার কাজ এবং বই কেনার জন্য অনেক দূর থেকে মানুষ আসে এখানে। আজ নীলক্ষেতের দূর্নীতির কথা লেখব। আজ বেশি কিছু লেখব না। অন্য এক দিন বিস্তারিত লিখব।
নীলক্ষেতের অনেক গুলো মার্কেটের মধ্যে একটি মার্কেট 'বাকুসাহ হকার্স মার্কেট' এখানে প্রিন্টিং প্রেস, ফটোকপি এবং কম্পিউটারের যাবতীয় কাজ হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মধ্যে মনে হয় কম্পিউটারের কাজের জন্য এত বড় মার্কেট খুজে পাওয়া যাবে না।
এই মার্কেট পরিচালনা করে কমিটি।
যেটা বলতে চাচ্ছি সেটা হলো এখানে ৪৫০-৫০০ টা দোখানে বিদু্ঁ ব্যবহার করার জন্য কোন মিটার লাগানো নেই। কমিটির লোকেরা ইচ্ছাকৃতভাবে বিদু্ৎ বিল আদয় করে দিনে দিনে কোটোপতি হয়ে যােচ্ছ।
সভাপতির কি ইনকাম যে গুলশানে বাড়ি করছে। কমিটির সামান্য একটা সদস্য ও ঢাকা কয়েকটা বাড়ী করছে। সরকার লক্ষ লক্ষ টাকা রাজস্ব হরাচ্ছে বিদু্ৎ বিল থেকে। এবং নিরহ দোখানদারের মাসে হাজার হাজার টাকা বিদুৎ বিল গুণতে হচ্ছে। কমিটি ফটোকপি মেশিন এর জন্য আলাদা, কম্পিউটারের জন্য আলাদা, লাইট এর জন্য আলাদা, ফ্যান চালানোর জন্য আলাদা আলাদা করে বিদু্ৎ বিল আদায় করছে।
একটা দোখানদার সরকারী হিসাবমত বিদুৎ বিল দিলে হইত মাসে সর্বোচ্চ ১৫০০/- টাকা বিদু্ৎ বিল দিতে হতো। কিন্তু এখন একটা দোখানাদার মাসে ৩০০০-৩৫০০ টাকা বিদু্ৎ বিল দিতে হচ্ছে। আবার যার কমিটির প্রভাবশালী তাদের দোখান থাকলে তারা বিদুৎ বিল দিচ্ছে না।
এই ব্যাপারে বিদু্ৎ কর্তৃপক্ষ এবং সরকার কি তদন্ত করে কোন ব্যবস্থা নিবেন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।