পথ শুধু সামনে এগিয়ে যাবার............ আমরা নাকি দিন দিন হাসতে ভুলে যাচ্ছি! সম্প্রতি একদল গবেষক দীর্ঘদিনের গবেষণা শেষ করে এই তথ্যটি জানালেন। তারা জানালেন, কয়েক বছর আগেও আমরা দিনে ১৮ মিনিট প্রাণ খুলে হাসতাম। কিন্তু এখন নাকি সেই সময় কমে ছয় মিনিটে এসে দাঁড়িয়েছে। তাদের মতে, এভাবেই হাসির পরিমাণ কমতে থাকলে হাসি যে শুধু ইতিহাস হয়ে যাদুঘরে জায়গা নিবে তাই শুধু নয়, আমাদের স্বাস্থ্যেও পড়বে এর নেতিবাচক প্রভাব। বিশেষজ্ঞরা বলেন, একজন শিশু দিনে তিনশ থেকে চারশ বার জোরে জোরো হাসে। যা তাদের সারাদিন প্রাণবন্ত, সতেজ এবং চঞ্চল রাখে। এই কর্মব্যস্ত জীবনে একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির পক্ষে হয়তো তিনশ থেকে চারশবার হেসে ওঠা সম্ভব না। কিন্তু প্রতিদিন যদি অন্তত ১৫ মিনিট সময় হাসির জন্য বরাদ্দ রাখা যায় তাহলে কাজের চাপে ক্লান্ত একজন মানুষও সারাদিন শিশুদের মতোই ক্লান্তিহীন থাকতে পারবে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।