ভাল লাগে মানুষকে সৃস্টিকে প্রকৃতিকে জ্যাকলিন খুবই আদরের ও বাবা মার একমাত্র কন্যা সন্তান, কত সুন্দর!! কত ভালবাসা, কত আকর্ষণীয় জীবন ছিল তার । ১৬ বছরের কিশোরী জীবনে সব হাড়িয়ে বর্তমানে বেঁচে থেকেও ভয়ংকর মৃতের মত জীবন অতিবাহিত করছে । একজন ১৭ বছরের মাতাল কিশোর ড্রাইভার তার জীবনকে তছনছ করে দিয়েছে । মাতাল ড্রাইভার এর গাড়ীর ঢাক্কায় জ্যাকলিনের গাড়িতে আগুন ধরে যায় এবং মাত্র ৪৫ সেকেন্ডের মধ্যে তার সুন্দর জীবনকে ধবংস করে দেয় । এটি একটি বাস্তব অথচ ভয়ঙ্কর ও বিভৎস একটি ঘটনা যা থেকে সবার বিশেষ করে পানীয় নেশা থেকে দূরে থেকে গাড়ী চালাতে ও সতর্ক থাকতে সচেতন করে ।
১৯৯৯ সনের ১৯ সেপ্টেম্বর এ জ্যাকলিন ।
১৯৯৮ সনে জ্যাকলিন তার বাবার সাথে ।
তার এক জন্মদিনে বাবা মার সাথে জ্যাকলিন ।
বন্ধুদের সাথে জ্যাকলিন ।
১৯৯৯ সনের ডিসেম্বর মাসে জ্যাকলিনের যে গাড়িটি ১৭ বছর বয়সী একজন মাতাল কিশোর ছাত্র দ্বারা ধাক্কা খেয়ে পুড়ে গিয়েছিল যার কারনে আজ জ্যাকলিন বেঁচে থেকেও দুর্বিসহ মৃতের মত জীবন অতিবাহিত করছে ।
জ্যাকলিন দীর্ঘদিন চিকিঃসা গ্রহন করার সময় ।
২০০০ সনে তার বাবার সাথে জ্যাকলিন ।
ড্রাইবার যে এতদিন ধরে অনুশোচনায় কস্টে জীবন অতিবাহিত করছে । কোন প্রায়শ্চিত্ত তাকে
তার কষ্ট থেকে মুক্তি দিচ্ছেনা । জ্যাকলিনের জন্য তার অনেক ভালবাসা অনেক বেদনা অনেক প্রার্থনা তবুও সে এক মুহুর্তের জন্যও স্বস্তি পাচ্ছেনা ।
জ্যাকলিনের এই ছবিটি দুর্ঘটনার ৪ বছর পর তুলা । এখন পর্যন্ত চিকিৎসা করে চলেছে ।
তার ৬০% শরীরের অংশই আগুনে দগ্ধ হয়ে গেছে ।
আমাদের সবার চাওয়া হবে একটু সচেতনতা থাকলেই এমন দুর্র্ঘটনা ও মৃত্যু থেকে রক্ষা পেতে পারি । আর কারো অশ্রু অসময়ে ঝরবেনা ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।