রাজধানীতে খেজুর বিক্রির নামে প্রতারণায় নেমেছে মেরিডিয়ান কোম্পানি। মিশর থেকে প্যাকেটজাত খেজুর ও অরেঞ্জ জুস পাউডার আমদানি করে ট্রাকে করে রাজধানীর পথে পথে বিক্রি করছে প্রতিষ্ঠানটি। খেজুরের প্যাকেটের গায়ে প্যাকেটজাত ও মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ দেয়া থাকলেও আমদানিকারী প্রতিষ্ঠানের কোনো নাম-ঠিকানা কিংবা বিএসটিআই সার্টিফাইড কি না তাও উল্লেখ নেই। অথচ একই সাথে আমদানিকৃত অরেঞ্জ জুস পাউডারের প্যাকেটের গায়ে আমদানিকারী প্রতিষ্ঠানের নাম-ঠিকানা দেয়া আছে।
যদিও সেখানেও বিএসটিআই’র কোনো লোগো নেই।
প্রিজারবেটিভহীন দাবি করে উচ্চমূল্যে বিক্রি করা হচ্ছে এসব খেজুর। কিন্তু প্রিজারবেটিভ যে নেই তা নিশ্চিত হওয়ার জন্যেও প্যকেটের গায়ে সংশ্লিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠানের সিল দেয়া নেই এসব খেজুরের প্যাকেটে। খেজুরের প্যাকেটের গায়ে কেন আমদানিকারী প্রতিষ্ঠানের লোগো নেই এ প্রশ্নের উত্তরে মেরিডিয়ানের রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার কামাল আহমেদ বলেন, এসব খেজুর স্বল্প সময়ের জন্য আমদানি করা হয়।
স্বল্প সময়ের জন্য আমদানিকৃত পণ্যের জন্য আমদানিকারী প্রতিষ্ঠানের নাম-ঠিকানা প্যাকেটের গায়ে উল্লেখের প্রয়োজন নেই। বারাকা নামের ৫০০ গ্রাম ওজনের এই খেজুরের প্যাকেট তারা বিক্রি করছে ১শ’ টাকা।
অথচ বাজারে এই মানের প্রতিকেজি খেজুর বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।