আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ফেসবুকে স্টাটাসের উপর নজারদারি এবং রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা অতপর আমরা কতটুকু স্বাধীন ।

কালের সাক্ষী সম্প্রতি জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষককের বিরুদ্ধে অভিয়োগ আনা হয়েছে তার ফেসবুকের একটি স্টাটাস দেয়ার কারনে । আর এ বিষয়ে মাহামন্য হাইকোর্ট সুয়োমুটো রুল জারি করেছে, আর দেয়া স্টাটাসটা নাকি এমন যে, খ্যাতিমান চলচ্চিত্রকার এবং সাংবাদিক মিশুক মনীরের মর্মান্তিক মৃত্যুর জন্য সরকারকে দায়ী করে তিনি প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু কামনা করেছেন অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে একটি রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা করার জন্যও বলা হয়েছে। তিনি এখন শিক্ষাছুটিতে অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করছেন। ...................... আদালত থেকে সরকারের কয়েকজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার প্রতি কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করা হয়। বিষয়টিতে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে না এ মর্মে স্বরাষ্ট্র সচিব, ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টালিজেন্সের মহাপরিচালক এবং পুলিশের মহাপরিদর্শকসহ আরো দুইজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার প্রতি কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করেছে।

..................... এদিকে অভিযুক্ত শিক্ষকের কর্মস্থল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে, যারা শনিবার তদন্তকাজ শুরু করবেন। বাংলাদেশে এই প্রথম কোন আদালত সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইটে প্রকাশিত মতামত নিয়ে তদন্ত এবং মামলা করার নির্দেশ দিলেন। ......... সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসা‌ইট ফেসবুকে গত রবিবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের একজন প্রভাষক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মৃত্যু কামনা করেছেন এমন অভিযোগের বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয় । আমার বক্তব্য হল, তাহলে মানুষের বক্তব্য দেয়ার কি কোন ধরনের স্বাধীনতা নেই ? নাকি সব কথা বলার আগে আমাদেরকে আদালতের নির্দেশনা নিতে হবে । আর আদালত যদি সব বিষয় দেখে তাহলে সরকারের দরকার কি ? আর এটি কোন অর্থে জাতীয় স্বার্থ বিরোধী তাও তো কারোর বেধগম্য নয় ।

................................ তাহলে এখন একটি অবস্থা যে, সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না । কারন এই সরকারের বিরুদ্ধে বলা মানে কুফরী করার সামিল । কিন্তু এই সরকারকে একটি কথা মনে রাখা দরকার, ক্ষমতা কখনো স্থায়ী হয় না । নেপালের রাজপরিবার, আরব বিশ্বের স্বৈরাচারী শাষকদের সাম্প্রতিক পতন কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে । সম্প্রতি জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষককের বিরুদ্ধে অভিয়োগ আনা হয়েছে তার ফেসবুকের একটি স্টাটাস দেয়ার কারনে ।

আর এ বিষয়ে মাহামন্য হাইকোর্ট সুয়োমুটো রুল জারি করেছে, আর দেয়া স্টাটাসটা নাকি এমন যে, খ্যাতিমান চলচ্চিত্রকার এবং সাংবাদিক মিশুক মনীরের মর্মান্তিক মৃত্যুর জন্য সরকারকে দায়ী করে তিনি প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু কামনা করেছেন অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে একটি রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা করার জন্যও বলা হয়েছে। তিনি এখন শিক্ষাছুটিতে অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করছেন। ...................... আদালত থেকে সরকারের কয়েকজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার প্রতি কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করা হয়। বিষয়টিতে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে না এ মর্মে স্বরাষ্ট্র সচিব, ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টালিজেন্সের মহাপরিচালক এবং পুলিশের মহাপরিদর্শকসহ আরো দুইজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার প্রতি কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করেছে। ..................... এদিকে অভিযুক্ত শিক্ষকের কর্মস্থল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে, যারা শনিবার তদন্তকাজ শুরু করবেন।

বাংলাদেশে এই প্রথম কোন আদালত সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইটে প্রকাশিত মতামত নিয়ে তদন্ত এবং মামলা করার নির্দেশ দিলেন। ......... সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসা‌ইট ফেসবুকে গত রবিবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের একজন প্রভাষক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মৃত্যু কামনা করেছেন এমন অভিযোগের বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয় । আমার বক্তব্য হল, তাহলে মানুষের বক্তব্য দেয়ার কি কোন ধরনের স্বাধীনতা নেই ? নাকি সব কথা বলার আগে আমাদেরকে আদালতের নির্দেশনা নিতে হবে । আর আদালত যদি সব বিষয় দেখে তাহলে সরকারের দরকার কি ? আর এটি কোন অর্থে জাতীয় স্বার্থ বিরোধী তাও তো কারোর বেধগম্য নয় । ................................ তাহলে এখন একটি অবস্থা যে, সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না ।

কারন এই সরকারের বিরুদ্ধে বলা মানে কুফরী করার সামিল । কিন্তু এই সরকারকে একটি কথা মনে রাখা দরকার, ক্ষমতা কখনো স্থায়ী হয় না । নেপালের রাজপরিবার, আরব বিশ্বের স্বৈরাচারী শাষকদের সাম্প্রতিক পতন কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে । ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.