কবঠ গতকাল বিএনপির সভানেত্রী ও বাংলার আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বেজি বলেছেন যে, আগামী সংসদ র্নিবাচনে যদি তার দল ক্ষমতায় আসে তবে একটি নতুন ধারার সরকার তিনি জনগনকে উপহার দেবেন। যে সরকরে থাকবে না কোন র্দুনীতি বা অনিয়ম। ট্যাকনোক্রাট সুবিধা কজে লাগিয়ে তিনি ফেরেশতাদের মন্ত্রী হিসাবে নিয়োগ দেবেন। যুদ্ধাপরাধীর বিচার পুনরায় সম্পুর্ন নতুন আঙ্গিকে শুরু করা হবে। কোন অপরাধীকেই ছাড় দেয়া হবে না।
রাজাকার শব্দের প্রকৃত অর্থেই রাজাকারদের মুল্যায়ন করা হবে। এই দেশপ্রেমিক সম্প্রদায়কে যারা এতদিন তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেছে তা তদন্ত পুর্বক তাদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করা হবে। রাজাকারদের দেখভালের জন্য আলাদা একটি মন্ত্রনালয়ের উপর দায়িত্ভার ন্যাস্ত করা হবে। রাজাকার উন্নয়ন ও প্রতিপালন মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন "আমার দেশ" খ্যাত মাহামুদুর রহমানকে, তিনি ইতিমধ্যেই তার যোগ্যতার যথেষ্ট প্রমান রাখার কারনে তাকে বর্তমান জালিম আওয়ামী লীগ সরকার জেলে ঢুকিয়ে রেখেছেন। গণদাবির প্রতি সম্মান দেখাতে গিয়ে বিএনপি সরকার কোটা পদ্ধতির বিলুপ্তির কথা ভাবছে।
সংসদের প্রথম দিনই এটাকে বিল হিসাবে উত্থাপন করা হবে। এবং এই সুবিধাটি এতদিন সুবিধাবঞ্চিত রাজাকার পুত্র ও কন্যাদের জন্য চিরস্থায়ী বন্দবস্ত হিসাবে করে দেয়া যায় কি না তা মন্ত্রিপরিষদের প্রথম বৈঠকেই আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হবে। একমাত্র জেড ফোর্স ছাড়া অন্য সব অবকাঠামোকে বেআইনি ঘোষনা করা হবে এবং দেশের প্রচলিত আইনের আওতায় তাদের অপরাধ অনুযায়ী বিচারের মুখোসুখি করা হবে। ন্যায় বিচার নিশ্চিত করতে কোন প্রকার দয়া বা মায়ার কাছে তিনি মাথা নত করবেন না। দেশের শিক্ষা ব্যাবস্তা ঢেলে সাজানো হবে 'সবার জন্য শিক্ষা' এর আলোকে একমুখি শিক্ষাব্যাবস্থার প্রচলন করা হবে।
একমুখি শিক্ষাব্যাবস্থার জন্য মাদ্রাস শিক্ষা ব্যাবস্থাকে কাজে লাগিয়ে শুধু আরবী ও বাংলা শিক্ষা চর্চার প্রর্বতন করা হবে। যেহেতু বেহেস্তের ভাষা আরবী তাই বাংলার সাথে সাথে আরবীকেও সমান মর্যাদায় প্রতিণ্ঠিত করা হবে। কোরান শরীফই যখন সমস্ত শিক্ষার শেষ শিক্ষা স্তর বলে প্রমানিত হয়েছে তাই হাফেজদের ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নিযুক্তি দেয়া হবে। স্বাস্থ্যসেবার উন্নতির কথা মাথায় রেখে একটি নতুন ইউনিট হাসপাতালগুলিতে গঠন করা হবে। যা তুকতাক ইউনিট হিসাবে পরিচিতি পাবে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের পীর ফকিরদের এই ইউনিটের দায়িত্ব দেয়া হবে।
এতে করে আমাদের দুটি লাভ অর্জিত হবে ১. ধর্মের প্রতি মানুষের বিশ্বাস ফিরে আসবে। ২. অনেক অল্প খরচে সাধারন মানুষের দ্বারপ্রান্তে চিকিৎসা ব্যাবস্থা পৌছে দেয়া যাবে।
সামনে আসছে শুভদিন, ধানের শীশে ভোট দিন। বাংলাস্তান জিন্দাবাদ। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।