আমরা যখন কোন প্রতিষ্ঠানে ছবি জমা দিতে যাই কোন তখন সেই ছবির সত্যায়িত কপি চাওয়া হয়। কিন্তু পাঠক দেখুন এটা কত বড় একটা আনুষ্ঠানিকতা। একটা উদারণ দিচ্ছি তাহলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে ,একবার আমি একটা কলেজে আমার ছোটো ভাইকে ভর্তি করতে নিয়ে গিয়াছিলাম। তো সেখানে গিয়ে দেখি যে, ছবি দিতে হলে তা সত্যায়িত করে দিতে হবে। তখন তো আমরা বিপদে পড়ে গেলাম কি করা যায়।
এক জায়গায় দেখলাম এক ভদ্র মহিলা একটা সিল নিয়ে এসেছেন, যারা আমার মত ছবি সত্যায়িত করতে পারছেন না তাদের ছবি তিনি অবলীলায় সত্যায়িত করে দিচ্ছেন । অথচ তিনি আমাকে চেনেনই না । আর যারা ছবি জমা নিচ্ছেন তারাও জানেন এটা আনুষ্ঠানিকতা ছাড়া আর কিছুই না। আমাদের দেশের আদালতগুলাতে শুরুতেই সাক্ষীকে একটা হলফনামা পড়ানো হয়। কিন্তু তাতে যা পড়ানো তা কতওটুকুই বা মানা হয় ।
আদালতগুলোতে যেন মিথ্যা কথা সব চেয়ে বেশি বলা হয় , যা হলফনামা এর সাথে আদৌও মেলে না। তাহলে এগুলা আনুষ্ঠানিকতা ছাড়া আর কিই বা বলা যায় । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।