আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দেখুন তো..কোন ভিটামিন কেমন

বাংলাদেশের মাটি দিয়ে গড়া এক মানুষ কোনো ভিটামিন বা মিনারেলই সরাসরি শক্তি যোগায় না। খাদ্যে থাকা শক্তিকে ক্যালোরিতে পরিমাপ করা হয়। খাদ্যের ভেতরে কেবল প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যটই ক্যলোরি সরবরাহের ক্ষমতা রাখে। ভিটামিন বা মিনারেলে ক্যালোরি বা শক্তি থাকে না। কোবাল্ট, কপার আয়রন,ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, পটাশিয়াম, জিঙ্কের মতোন ভিটামিন বি ও শক্তি বের করার জন্য জরুরী।

তাই ভিটামিন ভি কে গৌন শক্তি হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। জেনে রাখা ভালো, শরীরের চাহিদার তুলনায় অতিরিক্ত ভিটামিন বি ব্যবহার করলেও তা অতিরিক্ত শক্তি বের করার ক্ষেত্রে কোন ভুমিকায় রাখতে পারে না। ভিটামিন সি কি ঠান্ডা সারাই? আসলে ভিটামিন সি ঠান্ডা সারাই না, কিন্ত ঠান্ডা লাগার উপসর্গগুলোকে প্রশমিত করতে পারে। ভিটামিন সি'র উপস্থিতিতে ইনফেকশনের বিরুদ্ধে শ্বেতকনিকার কার্যক্ষমতা বেড়ে যায়। তাই ঠান্ডা লাগলে ভিটামিন সি'র দিলে ঠান্ডার প্রচন্ডতা ও স্থায়িত্ব কমে যায়।

অনেকের মতে, জলে দ্রাব্য বলে এটি শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। সূর্যরশ্মি থেকে পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। কেউ বেশিক্ষন রোদে দাড়ালে তার ত্বকের ভেতর দিয়ে ভিটামিন ডি প্রবেশ করে। তাই আলাদা করে ভিটামিন ডি 'র প্রয়োজন পড়ে না। তবে ডিমের কুসুম, মাখন, কলিজাতে ভিটামিন ডি বেশি থাকে।

ভিটামিন ডি যেহেতু শরীরে জমা থাকে তাই এটি প্রতিদিন গ্রহণের প্রয়োজন পড়ে না। আবার বেশি পরিমান ভিটামিন ডি শরীরের বিষাক্ততার কারন হতে পারে। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.