দূর্গম গিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাবার লঙ্ঘিতে হবে রাত্রি নিশিথে যাত্রিরা হুশিয়ার। ঢাকা: সুপার কাপের সুপার ফাইনালের ‘নায়ক’ রেফারি আব্দুল হান্নান মিরন। অবশ্য দর্শকদের চোখে খলনায়কে পরিণত হয়েছিলেন ইচ্ছেমতো বাঁশি বাজিয়ে। ম্যাচে আবাহনীকে অন্তত দুটি নিশ্চিত গোল বঞ্চিত করেন।
৪০ মিনিটে বক্সের ঠিক বাইরে থেকে আব্দুল্লাহ পারভেজের ফ্রি কিক মোহামেডান গোলরক্ষক মোহাম্মদ আল হাসানের গ্রিপ থেকে বেড়িয়ে গেলে তাতে টোকা দিয়ে জালে জড়িয়ে দেন ঘানাইয়ান ফরোয়ার্ড ফ্রাঙ্ক।
কিন্তু মিরন গোলের বাঁশি না বাজিয়ে ফাউলের নির্দেশ দেন।
রেফারির মতে, মোহামেডানের গোলরক্ষককে ফাউল করেছিলেন ফ্রাঙ্ক। যদিও টিভি রিপ্লেতে পরিস্কার দেখা যায় হাসানের গ্রিপ থেকে বল বেড়িয়ে যাওয়ার পরই টোকা দিয়ে বল জালে পাঠিয়ে ছিলেন ফ্রাঙ্ক।
বিরতির পর একের পর এক আক্রমণে ১০ জনের মোহামেডানকে চেপে ধরে আবাহনী। ৪৮ মিনিটে আবারো আবাহনীকে নিশ্চিত গোলবঞ্চিত করা হয়।
লিঙ্কনের ক্রসে ফ্রাঙ্কের হেডে বল জালে আশ্রয় নিলেও অফসাইডের পতাকা তোলেন সহকারি রেফারি। টিভি রিপ্লেতে দেখা যায় সহকারি রেফারির এই সিদ্ধান্তও ছিলো ভুল।
সুপার কাপে এমন বাজে রেফারিং ভালোভাবে নিতে পারেনি দর্শকরা। আবাহনীকে দুটো ন্যায্য গোল না দেওয়ায় দর্শকরা দুয়োধ্বনি দেন রেফারিদের। আবাহনী কোচ ও ম্যানেজারও বাজে রেফারি নিয়ে অভিযোগ করেন।
ম্যাচ শেষে আবাহনী সমর্থকদের কবলে পড়েন রেফারি মিরন। বাজে বাঁশি বাজানোয় আবাহনী সমর্থকরা শারীরিকভাবে লাঞ্চিত করেন তাকে। রেফারিং বিষয়ে মিরনের মতামত জানতে চাওয়া হলে তিনি কোন মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান।
Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।