আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সেলুনে গান বাজে...

এ ঈদে আমি গেলাম আমার শশুড় বাড়ি, নামাজ পড়তে গিয়ে পড়লাম এক মহা বিপদে, সেলুনে গান বাজিয়ে ঘটালো বিপত্তি, সন্ধার মদ্ধে জানা গেল কেস করা হয়েছে, স্থানিয় সাংসদ এসে নিভে জাওয়া আগুনে ঢেলে দিলেন ঘি। মুসল্লিদের সেন্টিম্যন্ট থেকে শৃষ্ট ঘটনাকে রাজনৈতিক রং দিয়ে দিলেন। আমি দেখেছি ঘটনার সাথে আসলে জরিত ছিলো এলাকার কিছু অতি উৎসাহি ছেলেরা জাদের বয়স বেশির ভাগ ১৮ এর নিচে। আর আমাদের সাংসদের একটা কথায় সব পরিস্থিতি বদলে গেল। আমি কিছু বিষয়কে দোষারোপ করব য়েগুলি আমি মনে করি এ সমাস্যা শ্রিস্টি হয়েছে; ১. মাইকের অভাব, নামাজ পড়তে এসেছিলো প্রায় ২/৩ হাজার মানুষ আর আমি দেখেছি মাইকের ব্যাবস্থা ছিল মাত্র ৫/৬ টি।

এর ফলে সেলুনের সামনে বা তার আসে পাসে কোন নামাজের শব্দই পৌছাচ্ছিলো না। সেলুনটা জেহেতু দোতালার ভেতরের দিকে ছিলো তাই নামাজ শুরু হবার শব্দই তাদের পাবার কথা না। ২. উত্তেজনা জখন বাড়ছিলো তখন পুলিশ আরো কঠর ব্যবস্থা নিতে পারতো সুরুতে। তারা অপেক্ষা করছিলো অবস্থা আরো অবনতি হবার। আর সবচাইতে মজার ব্যাপার হল, থানা এবং সেলুন ঠিক মুখোমুখি।

৩. নামাজ শেষ হবার পরেই আসল ঘটনার সূত্রপাত, জামাতের প্যান্ডেলে উপস্থিত ছিলো এলাকার চেয়ারম্যন সহ সকল গন্নমান্য ব্যক্তিগন, অথচ নামাজ শেষ হবার পরে তারা অন্য পথে স্থান ত্যাগ করেন। ৪. সিতাকুন্ড এখনো পন্চায়েত বা সমাজি নির্ভর, সমাজের গন্যমান্য ব্যক্তি গন এখনো অনেক সদ্ধিান্ত তারা নেন। য়েহেতু এটা এলাকার অ-প্রাপ্ত বয়সক ছেলেদের কাজ, তাই অভিবাবক দের দা্রা এই সমস্যার সমাধান হতে পারতো, জার ফলে কিছু ইঠতি বখাটে ছেলেদের সামাজিক ভাবে শিক্ষা দে্ওয়া যেত তার সাথে শিক্ষা দেয়া যেত অভিবাবকদের। আর সমাজ ক্ষতিগ্রস্থদের সাথে সমঝোতায় আসতে পারতো। সকল পরিবার যদি সামান্য সাহায্যের হাত বাড়াতো তবে, এই সমস্যা সামাজিক ভাবে রুখে দেয়া যেত।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.