আমি একজন সাধারন মানুষ। সৈয়দপুরে ব্যক্তিগত উদ্যোগে ট্যাংক তৈরি করছেন প্রকৌশলী শহিদুল
গোপাল চন্দ রায়, সৈয়দপুর থেকে:
নীলফামারীর সৈয়দপুরের তরুণ প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম যুদ্ধের ট্যাংক তৈরি করছেন। টাইপ-৫৯ মিডিয়াম ট্যাংকটি সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণে ব্যবহƒত হয়। সম্পূর্ণ কম্পিউটার সজ্জিত এ ট্যাংকের ভেতরে ৩ আসনের সামনে রয়েছে পৃথক মনিটর। এর মাধ্যমে যুদ্ধক্ষেত্রের অবস্থা সম্পর্কে জানা যাবে।
ট্যাংক তৈরি করতে খরচ হচ্ছে মাত্র ৭ লাখ টাকা। তা বিদেশ থেকে কোটি টাকায় আমদানি করতে হয়।
দিনাজপুরের পার্বতীপুর শহীদ মাহবুব সেনানিবাসে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার পদে চাকরি করছেন শহিদুল ইসলাম। সেখানে একদিন লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাবিব তাকে বলেন, সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণে ব্যবহƒত ট্যাংকটি অনেক টাকা দিয়ে বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এটা বাংলাদেশে তৈরি করা সম্ভব হলে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হয়।
হাবিবের কথাটি তার মনে সাড়া জাগায়। গোপনে ট্যাংকের ব্লু প্রিন্ট তৈরি করে দেখান কমান্ডিং অফিসারকে। তিনি মডেলটি পছন্দ করে পাঠিয়ে দেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে। এক বছর অপেক্ষার পর শহিদুল অনুমোদন পান। এরপর নিজ বাড়ির ফাঁকা জায়গায় তাবু টাঙিয়ে প্রায় দু’মাস ধরে তিনি ট্যাংক তৈরি করছেন।
এক সপ্তাহের মধ্যে তা হস্তান্তর করা হবে শহীদ মাহবুব সেনানিবাসে।
মূল.... ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।