আমি যে পথে হেটেছিলাম সে পথে কোন পদচিহ্ণ ছিল না, ফিরতি পথে জনারণ্যে আমার পদচিহ্নের অস্তিত্ব খোজার সাহস করিনি গোলাপ ঠোঁটে ধুম্রশলাকা এতে ভ্রমরের শৌর্য-বীর্য বাড়ে না কমে এই নিয়ে ভাবতে ভাবতে (মোল্লায়) ছবির হাটে সন্ধ্যা তখন অন্য মানে খুজে; আলো আঁধারের মিলন ক্ষণে নিশ্তব্ধতার বাধ ভেঁঙ্গে (স্বেচ্ছা্) বেকার কিছু যুবকের আগমন ঘটে রনির দোকানে। মহুয়ার তীব্র গন্ধে গুড়ের চা খেতে খেতে রেডক্রস ময়দানের গাছের আড়ালের মানুষগুলোকে দেখে তাদের লিঙ্গান্তর ভেদ খেলা শুরু হয়, তারপর কত শত অর্থহীন ধোয়াটে গল্প- রাজনীতি অথবা সংস্কৃতি ! নয়তো পুং-স্ত্রীর সমানে সমান প্রাপ্যতার ভাগফল। আঁধার গড়াতেই করপোরেট রোবটেরা দখল করে নেয় আসর তাদের বিলাসীতায় বাকীটা প্রহর কাটে। রাত গভীর হলে রনির কাছে সময় বিক্রির দেনা-পাওনার হিসেব দিতে গিয়ে পুরোনো এক প্রবাদের ভারে মাথা নুয়ে আরেকটা ব্যর্থ দিন শেষ হয়- "বেকারত্ব অভিশাপই বটে"। - শান্ত মুসাফির
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।