আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

র্দুনীতরি র্শীষস্থানে অবস্থানকারী রাজৈিনতক দলগুলোকে অবধৈভাবে র্অজতি সম্পদ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দয়িে তওবা পড়ে ভোটে অংশ নতিে হবে

আর কত খরচের প্রতিযোগীতা দেখতে হবে গরীবদের। দামী ইফতার দামী খাবার আর দামী পোশাক প্রসাধনীর বিজ্ঞাপন দেখে গরীবের কি লাভ ! এ দেশ কি শুধু ধনীদের ! এ দেশ কি শুধু দুর্নীতিবাজ রাজনৈতিকদলগুলির ! ভোট হতে হবে বর্তমান সংস্কৃতির বাইরে অর্থাৎ নতুন সংস্কৃতিতে, দুর্নীতির শীর্ষস্থানে অবস্থানকারী রাজিৈনতক দলগুলোকে অবৈধভাবে অর্জিত সম্পদ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিয়ে তওবা পড়ে ভোটে অংশ নিতে হবে এ আহবান এ দেশের ধার্মিক গরীবদের। সকল সম্পদের উপর সকল মানুষের সমান অধিকার নিশ্চিত হলে ধনী গরীব যেমন একই কাতারে নামায পড়ে.ধনী গরীব একই কাতারে পূজা প্রার্থনা করে তেমনি ধনী গরীব একই মানের ঘরে থাকবে,একই মানের খাবার খাবে,একই মানের কাপড় একই মানের চিকিৎসা পাবে। মন্ত্রী এম পি বড় আমলাদের শপথ নিতে হবে যে,” আমি মন্ত্রী হবো কিন্তু টাকার মালিক হবো না,আমি এম পি হবো কিন্তু টাকার মালিক হবো না,আমি বড় আমলা হবো কিন্তু টাকার মালিক হবো না,আরো ও শপথ নিতে হবে রাষ্ট্রীয় সম্পদ চুরি করে আইন করে সাদা বানিয়ে সম্পদের পাহাড় গড়বো না। ।

স্বাধীনতা যুদ্ধে ধনী গরীব সকলেই খতিগ্রস্থ হয়েছিলো। গরীবরা আশাকরেছিলো স্বাধীন দেশে ধর্ম নিরেপেক্খ সমাজতন্ত্রের সুবিধা পাবে। আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো,স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি,স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি মুলত রসুন। আলীগ,বিএনপি,জামায়াত,জাতীয় পার্টি সব এক আর তা হলো গরীব কম খেয়ে ভাংগা ঘরে শুয়ে ধৈর্য্যের পরীক্ষা দেবে আর ধনীরা বেশী খাবে সব্বোর্চ ভোগ করবে । আপনারা রাজনৈতিক দলগুলো আর কত আড়াল করবেন ! রাজনৈতিক দলগুলো যখন দুর্নীতির শীর্ষস্থানে,জনগন যখন বুঝতে শুরু করেছে রাজনৈতিক দলগুলোই বড় চোর তখন আপনারা রাজনৈতিক দলগুলো ভিন্ন প্রসংগ,ভিন্ন ইস্যুতে জনগনকে ব্যস্ত রাখতে রাজাকারের বিচার আর নারী নীতি নিয়ে তর্ক শুরু করছেন।

রাজাকারের বিচার হলে নারীনীতি বাস্তবায়ন হলে গরীব মানুষের কি লাভ হবে ! রাজাকারের বিচার হলে নারীনীতি বাস্তবায়ন হলে বস্তি ফুটপাত গ্রামের জীর্ণ শীর্ণ ঘরের পরিবর্তে গরীব মানুষ ফ্লাট বাড়ী পাবে ! আগডুম বাগডুম বাদ দিয়ে রাজিৈতক দলগুলোকে গঠনতন্ত্রে অর্ন্তভূক্ত করতে হবে যারা রাজনীতিকে পেশা হিসেবে নিতে চান তারা কেউই ৩০ লক্ষ টাকার বেশী মালিক হবেন না। যারা সংসদ নির্বাচনে প্রাথী হবেন তারা ৩০ লক্ষ টাকার বেশী মালিক হবেন না । রাজনীতির মতো মানব সেবাকে যারা পেশা হিসেবে নিতে চান তাদের অবশ্যই ব্যাক্তিগত সম্পদের মালিকানার সীমাবদ্ধতা থাকতে হবে। একজন সংসদ প্রার্থী যদি ৩০লক্ষ টাকার বেশী মালিক না হন তাহলে নির্বাচনে নিশ্চয়ই কোটি টাকা খরচ করতে পারবেন না, একজন সংসদ প্রার্থী যদি ৩০লক্ষ টাকার বেশী মালিক না হন তাহলে রাষ্ট্রীয় সম্পদ আইন করে সাদা বানিয়ে নিজেদের ব্যাক্তিগত সম্পদের পরিমান বৃদ্ধি ও সুইচ ব্যাংকে জমা বৃদ্ধি করবেন না। পুলিশ বিচারক সরকারী সকল কর্মকর্তা কেউই বেতনের অতিরিক্ত খরচ করতে পারবেন না, বেতনের অতিরিক্ত টাকার মালিক হতে পারবেননা।

নির্বাচনী ইশতাহারে উল্লেখ করতে হবে আমরা যে দলই ক্ষমতায় যাই সেনাবাহিনী নৌবাহিনীর তত্বাবধানে ০-১৮ বছর বয়স পর্যন্ত সকল শিশুদের ফ্রি রেশন কার্ড দেওয়া হবে যে রেশন কার্ডের মাধ্যমে জন্ম থেকে ১৮ বছর বয়স অর্থাৎ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত সকল শিশু সম খাবার,সম কাপড়,সমঘর,সম লেখাপড়া,সম চিকিৎসা খরচ পাবে এবং ৬০ উর্দ্ধো সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের ফ্রি রেশন কার্ড দেওয়া হবে যে রেশন কার্ডের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় তত্বাবধানে স্বয়ং রাষ্ট্র নিজে সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সম খাবার,সম কাপড়,সমঘর,সম যতœ ,সম চিকিৎসা পরিচালনা করবে। যারা বেশী টাকার মালিক হতে চান তারা ফ্রেশ ব্যবসা করবেন,রাজনীতি নয়,রাজনীতিকে ব্যবহার করেও নয়। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।