আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিসমিল্লায় তারা আল্লাহকে দেখেন না, হরতাল দিয়ে আল্লাহকে খোঁজেন

আমি মনে করি ঐসব তথাকথিক আলেমরা (হরতাল আহবানকারীরা) সমাজে ফেতনা-ফ্যাসাদ সৃষ্টি করা ছাড়া আর কিছুই এই সমাজ, জাতি বা দেশকে দিতে পারেনি। অথচ নানারকমারি কায়দায় ছলচাতুরীমূলক কথা বলে যেনতেনভাবে ক্ষমতার স্বাদ নিতে মরিয়া । এদের প্রতিরোধের সময় মনে হয় এসে গেছে । এইটাই সময়ের দাবী হয়ে উঠবে বলে মনে করি। কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, “যারা বিসমিল্লাহ’র ভেতর আল্লাহকে খুঁজে পায় না, তারা হাশরের ময়দান ও বেহেশতেও আল্লাহকে খুঁজে পাবে না।

” শনিবার দুপুরে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী নকলা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে টিআর প্রকল্পের বাস্তবায়ন কার্যক্রম পর্যলোচনা ও চেক বিতরণকালে এসব কথা বলেন। ধর্মভিত্তিক ও সমমনা ১২টি দলের ডাকা হরতালের সমালোচনা করে তিনি বলেন, “আওয়ামী লীগ কখনো জনগণের আমানত খেয়ানত করে না। আদালতের নির্দেশে সংবিধান সংশোধন করা হলেও সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ‘ইসলাম’ ও ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম’ বহাল রাখা হয়েছে। তারপরও বিএনপিসহ কিছু ধর্মভিত্তিক দল ঘোলাপানিতে মাছ শিকার করতে অপপ্রচার চালিয়ে হরতাল দিয়ে অরাজকতা সৃষ্টি করে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ সৃষ্টি করছে। ধর্মের দোহাই দিয়ে মাঠ গরম করার দিন অনেক আগেই চলে গেছে।

” মন্ত্রী বলেন, “সংবিধানে আল্লাহর নাম নেই দেখে তারা হরতাল ডেকেছে। ‘বিসমিল্লাহ’র ভেতর তারা আল্লাহকে দেখেন না, তাই হরতাল দিয়ে আল্লাহকে খোঁজেন। এমন নোংরা রাজনীতি যারা করে, তাদের ব্যাপারে জনগণকে সতর্ক থাকতে হবে। ” তিনি উপস্থিত উলামা মাশায়েখদের ধর্ম ব্যাবসায়ীদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকার আহ্বান জানান। এসময় অন্যান্যের মাঝে শেরপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নিরঞ্জন দেবনাথ, ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার মো. আনিসুর রহমান, নকলা উপজেলা চেয়ারম্যান শাহ মো. বুরহান উদ্দিন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. হানিফ উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা গোলাম রববানীসহ স্থানীয় সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদরা উপস্থিত ছিলেন।

কৃষিমন্ত্রী নকলা উপজেলায় ৯৪টি প্রকল্পের বিপরীতে ৫৫ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকার চেক বিতরন করেন। চেক বিতরণ শেষে মন্ত্রী নকলা পাইলট হাইস্কুল মডেল স্কুল প্রকল্পের আওতায় ৩৯ লাখ টাকা ব্যায়ে নির্মণাধীন একাডেমিক ভবন, শাহরিয়া আলিম মাদ্রাসার ১০ লাখ টাকা ব্যায়ে নির্মিত ভবন ও এলজিইডির ১২ কোটি টাকার বিভিন্ন উন্নয়নকাজ পরিদর্শন করেন। বিকেলে কৃষিমন্ত্রী নালিতাবাড়ী উপজেলা পাবলিক হল মিলনায়তনে উপজেলার টিআর প্রকল্পের বিপরীতে নগদ অর্থ ও চেক আকারে ৮৬ লাখ টাকা বিতরন করেন। কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, “যারা বিসমিল্লাহ’র ভেতর আল্লাহকে খুঁজে পায় না, তারা হাশরের ময়দান ও বেহেশতেও আল্লাহকে খুঁজে পাবে না। ” শনিবার দুপুরে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী নকলা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে টিআর প্রকল্পের বাস্তবায়ন কার্যক্রম পর্যলোচনা ও চেক বিতরণকালে এসব কথা বলেন।

ধর্মভিত্তিক ও সমমনা ১২টি দলের ডাকা হরতালের সমালোচনা করে তিনি বলেন, “আওয়ামী লীগ কখনো জনগণের আমানত খেয়ানত করে না। আদালতের নির্দেশে সংবিধান সংশোধন করা হলেও সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ‘ইসলাম’ ও ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম’ বহাল রাখা হয়েছে। তারপরও বিএনপিসহ কিছু ধর্মভিত্তিক দল ঘোলাপানিতে মাছ শিকার করতে অপপ্রচার চালিয়ে হরতাল দিয়ে অরাজকতা সৃষ্টি করে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ সৃষ্টি করছে। ধর্মের দোহাই দিয়ে মাঠ গরম করার দিন অনেক আগেই চলে গেছে। ” মন্ত্রী বলেন, “সংবিধানে আল্লাহর নাম নেই দেখে তারা হরতাল ডেকেছে।

‘বিসমিল্লাহ’র ভেতর তারা আল্লাহকে দেখেন না, তাই হরতাল দিয়ে আল্লাহকে খোঁজেন। এমন নোংরা রাজনীতি যারা করে, তাদের ব্যাপারে জনগণকে সতর্ক থাকতে হবে। ” তিনি উপস্থিত উলামা মাশায়েখদের ধর্ম ব্যাবসায়ীদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকার আহ্বান জানান। এসময় অন্যান্যের মাঝে শেরপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নিরঞ্জন দেবনাথ, ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার মো. আনিসুর রহমান, নকলা উপজেলা চেয়ারম্যান শাহ মো. বুরহান উদ্দিন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. হানিফ উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা গোলাম রববানীসহ স্থানীয় সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদরা উপস্থিত ছিলেন। কৃষিমন্ত্রী নকলা উপজেলায় ৯৪টি প্রকল্পের বিপরীতে ৫৫ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকার চেক বিতরন করেন।

চেক বিতরণ শেষে মন্ত্রী নকলা পাইলট হাইস্কুল মডেল স্কুল প্রকল্পের আওতায় ৩৯ লাখ টাকা ব্যায়ে নির্মণাধীন একাডেমিক ভবন, শাহরিয়া আলিম মাদ্রাসার ১০ লাখ টাকা ব্যায়ে নির্মিত ভবন ও এলজিইডির ১২ কোটি টাকার বিভিন্ন উন্নয়নকাজ পরিদর্শন করেন। বিকেলে কৃষিমন্ত্রী নালিতাবাড়ী উপজেলা পাবলিক হল মিলনায়তনে উপজেলার টিআর প্রকল্পের বিপরীতে নগদ অর্থ ও চেক আকারে ৮৬ লাখ টাকা বিতরন করেন। ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।