লিচুগাছের আর মাত্র ১টা শাখাই আছে ঐডা হইল মিং রাও কয়েকমাস ধরে ফুলা পেঠ আর ব্যাথা নিয়ে হাসপাতালে হাজির হল আরজত দু পাইয়া কাউয়া।
ডাক্তার এক্সরে ও আলট্রাসনো করে দেখল পেঠের ভিতরে এক বড় টিউমার। তখনই দু পাইয়া কাউয়ারে অপারেশন থিয়েটারে পাঠিয়ে দিলেন ডাক্তার এবং অপারেশন করে টিউমার বের করা হল। হাসপাতালে এক ডাক্তারের অবৈধ প্রণয়ে এক নার্সের পেঠে হল বাচ্চা। ঐদিন ঐসময় ঐ নার্সের ডেলিভারির সময় হল।
ডেলিভারির পর তড়িৎকর্মা ঐ ডাক্তার আর নার্স মিলে বাচ্চাটাকে দু পাইয়া কাউয়ার বিছনায় রেখে দিল।
দু পাইয়ার জ্ঞান ফিরে এলে সে বাচ্চাটাকে দেখে খুব অবাক হল। ডাক্তারকে বলল স্যার এই শিশুটা এখানে কেন?
ডাক্তার গম্ভীর মুখে বলল দেখুন পৃথিবীতে অনেক অবাক ব্যাপার ঘটে তাত জানেনই। এমনি একটা অবাক করা ব্যাপার আজ এখানে ঘটল। আপনার পেঠ থেকে অপারেশন করে এই বাচ্চা বের করা হয়েছে।
দু পাইয়া তো খুব অবাক। সে কিছুতেই একথা মানতে পারছে না। কিন্তু হাসপাতালের সব ডাক্তার নার্স একথা বলায় অবশেষে মেনে নিল এই বাচ্চাটা তার পেঠ থেকেই বের হয়েছে। সে লজ্জায় বাচ্চাটাকে কোলে নিয়ে দুরে অন্য এক শহরে চলে গেল। তারপর বহুবছর কেটে গেল।
ততদিনে দু পাইয়া কাউয়া মৃতুশয্যায়। সে বিছনায় শুয়ে কান্নাকাটি করছে এসময় তার ছেলে আরজত বালবাট বাইলস্টাইন বলল আব্বাগো আপনি আর কাদবেন না। আমার জন্য চিন্তা করবেন না।
দু পাইয়া তখন বলল বাবারে আমি কাদছি এক লজ্জায়। তোর কাছে না বলা এক সত্য কথা আজ আমি বলতে চাই।
বালবাট বলল কি এমন কথা আব্বা?
দু পাইয়া বলল বাবারে আমি তো তোর আব্বা না আমি হলাম তোর আম্মা।
বালবাট ভয়ানক অবাক বলল বল কি তাহলে আমার আব্বা কে?
তোর আব্বা হল আরজত আবাল পাছাউদ্দিন। সে যেখানেই থাকে আমি মরার পর তুই তাকে খুজে বের করিছ। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।