এই পথে আলো জ্বেলে, এই পথেই পৃথিবীর ক্রমমুক্তি হবে একটা সময় ছিলো।
তখন ঈশ্বরকেই সবকিছু সামলাতে হতো।
মহাসাগারের তলদেশে কোন পোকা আর
উল্কাবৃষ্টি, গ্রহনক্ষত্রের চলাফেরা -
সবকিছু তিনিই চালাতেন।
মধ্যে শোনা গেলো,
তিনি নাকি কিছু নিয়ম তৈরি করে দিয়েছেন।
সেই নিয়মেই জগতটা বেশ ঘুরপাক খাচ্ছে।
অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যত বলে দেয়া সম্ভব।
শুধু চলকগুলোর মান ঠিকঠাক মতো বলে দিতে হবে।
মহাবিশ্বকে যান্ত্রিক করে দিয়ে,
ঈশ্বরের হাতে তখন অসীম অবসর।
হঠাৎ একদল অর্বাচীন দাবী করে বসলো,
ঈশ্বর আসলে পাশা খেলছেন।
পাশার ঘুঁটির রয়েছে অসীম ইতিহাস
আর অসীম সম্ভাবনার ভবিষ্যত।
পাশার ঘুঁটিগুলো নাকি ঢেউ?
ঢেউগুলো নাকি পাশার ঘুঁটি?
ঐশ্বরিক ঘুটিগুলোর চলকগুলো ঠিকমতো
বের করা যাচ্ছে না।
একটি চলক গুনলে অন্যটি অসীম হয়ে যায়।
কেউ কেউ এখন বলে
ঈশ্বর এখন নাকি সেতার, তানপুরা,
বেহালা আর গিটারের তারে সুরের কাঁপন তুলছেন।
এই চতুর্মত্রিক জগতটা নাকি
অজানা আয়নাতে পঞ্চমাত্রিক সত্যি জগতের ছায়া।
আমি একেবারেই জানিনা আসলে ঈশ্বর কি নিয়ে ব্যাস্ত।
আমার ধারণা, তিনি হয়তো পদার্থবিদ্যার সৌন্দর্যে বিহ্বল। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।