ব্লগ বর্তমানে সবার কাছে একটি পরিচিত নাম। বাংলায় অনেক ব্লগ আছে। আমি যেহেতু সামুতে বলগাই তাই সামুর উপকারিতা ও অপকারিতা আপনাদের সামনে তুলে ধরছি। যেগুলো বাদ পরবে আপনারা বলে দিবেন দয়াকরে । প্রথমেই .......।
উপকারিতা:
১। কমপিউটার বিষয়ক সব ধরনের সাহায্য পাওয়া যায় বিনামূল্যে। আমাদের দেশের উদার মনের টেকি ভাইয়েরা সবাইকে সাহায্য করেন।
২। সমসাময়িক বিষয় নিয়া অনেকে লেখেন।
তাই সামু পড়লে পেপার না পড়লেও চলে
৩। বিভিন্ন স্টিকি পুষ্টের মাধ্যমে লোকজন আর্থিক সাহায্য পেয়ে থাকেন।
৪। অনেকে বিনামূল্যে এডভারটাইজ করেন ব্লগিং এর মাধ্যমে।
৫।
অনেকে বিয়া করে নাই, বয়স বুডার কাছাকাছি । মাগনা পাত্রপাত্রী চাই সাইনবোড লাগাইয়া দেয়। টাকা বাচে অনেক।
৬। লেখক কবিদের লেখা পড়া যায় মাঝে মাঝে।
৭। যাদের বন্ধুর অভাব অথবা নলেজ খাট মানে নলেজ কম আরকি, তারা মোবাইল, কেমেরা কোনটা কিনবে তা নিয়া উপদেশ পায় সামুতে।
আর ও বাকি ....
এবার আসুন ....
অপকারিতা:
১। এডভারটাইজ, কোনটা কিনুম, বকাবকি ইত্যাদি আজাইরা ব্লগের কারনে প্রথম পেইজে ব্লগ থাকে ২/৩ মিনিট। যা ব্লগার এর হতাশা বাড়ায়।
২। বাসি খাইতে হয় বেশি। মানে রিপুষ্ট। কতবার পঠিত হল এইটা ব্লগার এর মনপুত না হ্ইলে বার বার বাসি খাওয়ায়।
৩।
১৮ প্লাস পুস্ট দিয়া পুলাপাইন গো লুলামি শিখায়। ১৮ মাইনাস পুলাপাইন রা ১৮ প্লাস ব্লগ দেইখা সেইটা আগে পড়ে।
৪। অনেকে অন্যের ব্লগে মন্তব্য করতে যাইয়া থপ করে পাখির মত দুষ্ট ওয়েব সাইডের লিং পায়খানা করে যায়। চরিত্র নষ্ট হয় যারা ভালা মানুষ।
৫। নাস্তিকদের অবাদ বিচরন। যা মুসলমানের ঈমানের ক্ষতি করে।
আজ আর নয় আর এক দিন কমু নে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।