সৃষ্টিশীল কোন কাজ করা। ওসামা বিন লাদেন জন্ম গ্রহণ করেছেন সৌদী আরবে। এক ধর্নাঢ্য লাদেন পরিবারে। তাদের পরিবারের সম্পত্তি ছিল ৫ বিলিয়ন ডলার। তার অংশে সে পেয়েছিলেন ৩০-৫০ মিলিয়ন ডলার ম্যূল্যের অর্থ সম্পত্তি।
এত বিপুল পরিমাণ অর্থ সম্পদ থাকা সত্ত্বেও কেন তিনি বিপদজনক পথ বেছে নিলেন। আল-কায়েদার ভাষায় তারা জিহাদী আর মার্কিনীদের ভাষায় লাদেন সন্ত্রাসী। জন্ম ও শিা মুসলীম দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম দেশে। সাধারণত সন্ত্রাসী বা জিহাদী মানুষ তখনই হয় যখন সমাজ ও রাষ্ট্রের থেকে সুবিধা বঞ্জিত হয়। পৃথিবীতে মুসলীম দেশ ও মুসলমানের সংখ্যা খ্রীষ্টান কিংবা অন্য কোন ধর্মের থেকে কম নয়।
তবে লাদেন কোন স্বপ্ন নিয়ে মাঠে নেমেছিলেন। সেটা আমাদের কাছে কী প্রশ্ন হয়ে থাকে না। টুইন টাওয়ার ধ্বংস করার পর প্রায় এক যুগ লেগে গেলো লাদেনকে ধরতে। মার্কিনী ও ওসামা বিন লাদেনের ইঁদুর বিড়াল খেলার মাঝে ধ্বংস হল কত নিরীহ মানুষের প্রাণ। টুইন টাওয়ারের আঘাত হানার পর মারা গেছে খ্রীষ্টান, মুসলমান, বৌদ্ধ ধর্মাবল্বীসহ অনেক সাধারণ মানুষ।
কিন্তু সেদিন ইহুদী ধর্মের কোন লোক ক্যান মারা গেলনা।
মার্কিনমূলকের চোখ শুধু পড়ছে মুসলমান দেশগুলোর দিকে। একের পর এক গণতন্ত্রের নামে দখল নিচ্ছে মুসলীমদেশ গুলো। যুদ্ধের ফলে সাধারণ মুসলমানরা তো অবশ্যই খোদ আমেরিকানরাও নেতিবাচক প্রভাবের মধ্যে দিন অতিবাহীত করছে। আমেরিকাতেও দিন দিন বেকার ও দারীদ্রের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
হাজার হাজার মার্কিন সন্য যুদ্ধেেত্র মারা পরছে আর তাদের সঙ্গ দিতে গিয়ে মিত্র দেশগুলোর সন্যরাও মারা পরছে। মা-বাবা, স্ত্রী-সন্তান, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজনেরা তাদের প্রিয় লোক হারাচ্ছে। তারপরেও মার্কিন সরকারের হুশ হচ্ছেনা।
স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রে নিরাপত্তা রা বুহ্যভেদ করে। কমান্ডো এ্যাকশন চালিয়ে অপরাধীকে ধরা এবং তাকে হত্যা করা।
সেই দেশের সরকারের সাথে পুর্বে কোন প্রকার আলাপ আলোচনা না করেই। লাদেন যদি অপরাধী হয়েই থাকে, তাহলে তার কোন আদালতে রায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছে। সেই আদালত তাকে কী মৃত্যু আদেশ দিয়েছে এবং কীভাবে তা কার্যকর করার আদেশ দিয়েছে। এত দিন পাতানো ম্যাচ দেখতাম এবং শুনতাম শুধু ক্রীকেট ও ফুটবলসহ অন্য খেলায়। এখন বিশ্ব রাজনীতির কর্ণধরাও যে পাতানো ম্যাচ খেলে তা প্রমাণিত।
মুসলীম দেশই শুধু নয় স্বয়ং জাতীয়সংঘের মার্কিনীর বিপে করার কিছুই নাই। পুতুলের মত বিশ্ববাসী অবাক চোখে তাকিয়ে তাকিয়ে খেলা দেখছে। শেখানো মক্তব্য মুসলামন মাত্রই মৌলবাদ। মৌলবাদী শব্দকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করেই এগিয়ে চলেছে মার্কির্নীদের যাত্রা। শুভ হোক তাদের যাত্রা আর বিশ্ববাসীর নীরব দর্শন।
মার্কিনীদের ভাষায় লাদেন সন্ত্রাসী। জন্ম ও শিা মুসলীম দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম দেশে। সাধারণত সন্ত্রাসী বা জিহাদী মানুষ তখনই হয় যখন সমাজ ও রাষ্ট্রের থেকে সুবিধা বঞ্জিত হয়। পৃথিবীতে মুসলীম দেশ ও মুসলমানের সংখ্যা খ্রীষ্টান কিংবা অন্য কোন ধর্মের থেকে কম নয়। তবে লাদেন কোন স্বপ্ন নিয়ে মাঠে নেমেছিলেন।
সেটা আমাদের কাছে কী প্রশ্ন হয়ে থাকে না। টুইন টাওয়ার ধ্বংস করার পর প্রায় এক যুগ লেগে গেলো লাদেনকে ধরতে। মার্কিনী ও ওসামা বিন লাদেনের ইঁদুর বিড়াল খেলার মাঝে ধ্বংস হল কত নিরীহ মানুষের প্রাণ। টুইন টাওয়ারের আঘাত হানার পর মারা গেছে খ্রীষ্টান, মুসলমান, বৌদ্ধ ধর্মাবল্বীসহ অনেক সাধারণ মানুষ। কিন্তু সেদিন ইহুদী ধর্মের কোন লোক ক্যান মারা গেলনা।
মার্কিনমূলকের চোখ শুধু পড়ছে মুসলমান দেশগুলোর দিকে। একের পর এক গণতন্ত্রের নামে দখল নিচ্ছে মুসলীমদেশ গুলো। যুদ্ধের ফলে সাধারণ মুসলমানরা তো অবশ্যই খোদ আমেরিকানরাও নেতিবাচক প্রভাবের মধ্যে দিন অতিবাহীত করছে। আমেরিকাতেও দিন দিন বেকার ও দারীদ্রের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। হাজার হাজার মার্কিন সন্য যুদ্ধেেত্র মারা পরছে আর তাদের সঙ্গ দিতে গিয়ে মিত্র দেশগুলোর সন্যরাও মারা পরছে।
মা-বাবা, স্ত্রী-সন্তান, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজনেরা তাদের প্রিয় লোক হারাচ্ছে। তারপরেও মার্কিন সরকারের হুশ হচ্ছেনা।
স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রে নিরাপত্তা রা বুহ্যভেদ করে। কমান্ডো এ্যাকশন চালিয়ে অপরাধীকে ধরা এবং তাকে হত্যা করা। সেই দেশের সরকারের সাথে পুর্বে কোন প্রকার আলাপ আলোচনা না করেই।
লাদেন যদি অপরাধী হয়েই থাকে, তাহলে তার কোন আদালতে রায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছে। সেই আদালত তাকে কী মৃত্যু আদেশ দিয়েছে এবং কীভাবে তা কার্যকর করার আদেশ দিয়েছে। এত দিন পাতানো ম্যাচ দেখতাম এবং শুনতাম শুধু ক্রীকেট ও ফুটবলসহ অন্য খেলায়। এখন বিশ্ব রাজনীতির কর্ণধরাও যে পাতানো ম্যাচ খেলে তা প্রমাণিত। মুসলীম দেশই শুধু নয় স্বয়ং জাতীয়সংঘের মার্কিনীর বিপে করার কিছুই নাই।
পুতুলের মত বিশ্ববাসী অবাক চোখে তাকিয়ে তাকিয়ে খেলা দেখছে। শেখানো মক্তব্য মুসলামন মাত্রই মৌলবাদ। মৌলবাদী শব্দকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করেই এগিয়ে চলেছে মার্কির্নীদের যাত্রা। শুভ হোক তাদের যাত্রা আর বিশ্ববাসীর নীরব দর্শন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।