দেশকে ভালবাসি মহসিন (২২) সরকারী তিতুমীর কলেজের অনার্স প্রথম বষের্র ছাএ ছিল। ওর সৎ ভাইদের সাথে জায়গা-জমির বিরোধ ছিলো এই বিরোধ জের ধরেই এ ঘটনার সূএপাত। গত ২৮/০৫/২০১১ইং দিবাগত রাতে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ওর এক বন্ধুর মাধ্যমে ওকে দক্ষিনখান নেওয়া হয়। পথে ওকে পুলিশ আটক করে । মহসিনকে আটকের পর পুলিশ ওর উপর চালায় অমানুসিক নির্যাতন এবং পুলিশ ওর ডান পায়ের হাটুর পেছনে গুলি করে।
ও বেচেঁ গেলেও সারা জীবনের জন্য যেন পঙ্গু হয়ে যায়। পুলিশের ভাষ্য হচ্ছে ও পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছে তাই পুলিশও গুলি করেছে। যা সম্পূর্নই একটি সাজানো নাটক। মহসিনের সৎ ভাইদের সাথে ওদের জায়গা জমির বিরোধ ছিল। সেই বিরোধের জের ধরেই দক্ষিণখান থানার পুলিশ ওর সৎ ভাইদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা ঘুষ নিয়ে এ ঘটনাটি ঘটিয়েছে।
ওর উপর নির্যাতনের মাত্রা এতোটাই ছিল যে ওর স্বাভাবিক ভাবে নিশ্বাস নিতে পারছিলো না। ওকে দক্ষিণখান থানার পুলিশ প্রথমে ঢাকা মেডিকেল করেলজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে সকালে ১১টা পর্যন্ত বিনা চিকিৎসায় ওকে ফেলে রাখা হয়। ওর বুকে প্রচন্ড আঘাত থাকায় ঢাকা মেডিকেল থেকে নিয়ে যাওয়া হয় সহওয়ারর্র্দী হাসপাতালে, সেখান থেকে ওকে পঙ্গু হাসাপাতালে পাঠানো হয়। ওর শারিরিক অবস্থার অবনতি দেখা দেয়ায় ওকে উন্নত চিকিৎসার সার্থে ঢাকার এ্যাপোলো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
১ তারিখে ওর গুলিবিদ্ধ পা কেটে ফেলা হয়। তবুও ওর অবস্থা ছিল আশংকাজনক। ও শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক ভাবে না নিতে পারায় ওকে লাইফ-সাপোর্ট দিয়ে বাচিয়ে রাখা হয়। দীর্ঘ ১৪দিন জীবন মৃত্যুর সাথে যুদ্ধের পরও পরাজিত হয়ে গত ১২ই মে ভোরে ৫ টার দিকে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে। কেন এই অপমৃত্যু? পুলিশ বলছে সে সন্ত্রাসী।
এলাকার মানুষের কাছ থেকে খোজঁ নিয়ে মহসিনের সম্পর্কে কখনো কোন খারাপ কার্যকলাপের সাথে জড়িত বলে জানা যায় নি। ওর মেডিকেল রিপোর্টে এসেছে বুকে প্রচন্ড আঘাতের কারনেই মহসিনের মৃত্যু। ধারনা করুন এবার যে পুলিশ ওর উপর কি পরিমান নির্যাতন চালিয়েছে। আমাদের দেশের আইন-শৃংখলা বাহিনী টাকার লোভে আর কত নিচে নামবে। আর কত নিরাপরাধ মহসিনরা পুলিশের সাজানো নাটকের স্বীকার হবে।
ধরেই নিলাম মহসিন সন্ত্রাসী। তার জন্য দেশে প্রচলিত আইনে আছে। কেন পুলিশ ওকে পশুর মত নির্যাতন করে ওকে মৃত্যুর বুকে ঠেলে দিল। আমি এই চক্রান্তমূলক হত্যার তদন্ত স্বাপেক্ষে আইন-শৃংখলা বাহিনীর দোষী ব্যাক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই। মহসিন (২২) সরকারী তিতুমীর কলেজের অনার্স প্রথম বষের্র ছাএ ছিল।
ওর সৎ ভাইদের সাথে জায়গা-জমির বিরোধ ছিলো এই বিরোধ জের ধরেই এ ঘটনার সূএপাত। গত ২৮/০৫/২০১১ইং দিবাগত রাতে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ওর এক বন্ধুর মাধ্যমে ওকে দক্ষিনখান নেওয়া হয়। পথে ওকে পুলিশ আটক করে। মহসিনকে আটকের পর পুলিশ ওর উপর চালায় অমানুসিক নির্যাতন এবং পুলিশ ওর ডান পায়ের হাটুর পেছনে গুলি করে। ও বেচেঁ গেলেও সারা জীবনের জন্য যেন পঙ্গু হয়ে যায়।
পুলিশের ভাষ্য হচ্ছে ও পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছে তাই পুলিশও গুলি করেছে। যা সম্পূর্নই একটি সাজানো নাটক। মহসিনের সৎ ভাইদের সাথে ওদের জায়গা জমির বিরোধ ছিল। সেই বিরোধের জের ধরেই দক্ষিণখান থানার পুলিশ ওর সৎ ভাইদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা ঘুষ নিয়ে এ ঘটনাটি ঘটিয়েছে। ওর উপর নির্যাতনের মাত্রা এতোটাই ছিল যে ওর স্বাভাবিক ভাবে নিশ্বাস নিতে পারছিলো না।
ওকে দক্ষিণখান থানার পুলিশ প্রথমে ঢাকা মেডিকেল করেলজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে সকালে ১১টা পর্যন্ত বিনা চিকিৎসায় ওকে ফেলে রাখা হয়। ওর বুকে প্রচন্ড আঘাত থাকায় ঢাকা মেডিকেল থেকে নিয়ে যাওয়া হয় সহওয়ারর্র্দী হাসপাতালে, সেখান থেকে ওকে পঙ্গু হাসাপাতালে পাঠানো হয়। ওর শারিরিক অবস্থার অবনতি দেখা দেয়ায় ওকে উন্নত চিকিৎসার সার্থে ঢাকার এ্যাপোলো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১ তারিখে ওর গুলিবিদ্ধ পা কেটে ফেলা হয়।
তবুও ওর অবস্থা ছিল আশংকাজনক। ও শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক ভাবে না নিতে পারায় ওকে লাইফ-সাপোর্ট দিয়ে বাচিয়ে রাখা হয়। দীর্ঘ ১৪দিন জীবন মৃত্যুর সাথে যুদ্ধের পরও পরাজিত হয়ে গত ১২ই মে ভোরে ৫ টার দিকে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে। কেন এই অপমৃত্যু? পুলিশ বলছে সে সন্ত্রাসী। এলাকার মানুষের কাছ থেকে খোজঁ নিয়ে মহসিনের সম্পর্কে কখনো কোন খারাপ কার্যকলাপের সাথে জড়িত বলে জানা যায় নি।
ওর মেডিকেল রিপোর্টে এসেছে বুকে প্রচন্ড আঘাতের কারনেই মহসিনের মৃত্যু। ধারনা করুন এবার যে পুলিশ ওর উপর কি পরিমান নির্যাতন চালিয়েছে। আমাদের দেশের আইন-শৃংখলা বাহিনী টাকার লোভে আর কত নিচে নামবে। আর কত নিরাপরাধ মহসিনরা পুলিশের সাজানো নাটকের স্বীকার হবে। ধরেই নিলাম মহসিন সন্ত্রাসী।
তার জন্য দেশে প্রচলিত আইনে আছে। কেন পুলিশ ওকে পশুর মত নির্যাতন করে ওকে মৃত্যুর বুকে ঠেলে দিল। আমি এই চক্রান্তমূলক হত্যার তদন্ত স্বাপেক্ষে আইন-শৃংখলা বাহিনীর দোষী ব্যাক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই। মহসিন (২২) সরকারী তিতুমীর কলেজের অনার্স প্রথম বষের্র ছাএ ছিল। ওর সৎ ভাইদের সাথে জায়গা-জমির বিরোধ ছিলো এই বিরোধ জের ধরেই এ ঘটনার সূএপাত।
গত ২৮/০৫/২০১১ইং দিবাগত রাতে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ওর এক বন্ধুর মাধ্যমে ওকে দক্ষিনখান নেওয়া হয়। পথে ওকে পুলিশ আটক করে। মহসিনকে আটকের পর পুলিশ ওর উপর চালায় অমানুসিক নির্যাতন এবং পুলিশ ওর ডান পায়ের হাটুর পেছনে গুলি করে। ও বেচেঁ গেলেও সারা জীবনের জন্য যেন পঙ্গু হয়ে যায়। পুলিশের ভাষ্য হচ্ছে ও পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছে তাই পুলিশও গুলি করেছে।
যা সম্পূর্নই একটি সাজানো নাটক। মহসিনের সৎ ভাইদের সাথে ওদের জায়গা জমির বিরোধ ছিল। সেই বিরোধের জের ধরেই দক্ষিণখান থানার পুলিশ ওর সৎ ভাইদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা ঘুষ নিয়ে এ ঘটনাটি ঘটিয়েছে। ওর উপর নির্যাতনের মাত্রা এতোটাই ছিল যে ওর স্বাভাবিক ভাবে নিশ্বাস নিতে পারছিলো না। ওকে দক্ষিণখান থানার পুলিশ প্রথমে ঢাকা মেডিকেল করেলজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।
সেখানে সকালে ১১টা পর্যন্ত বিনা চিকিৎসায় ওকে ফেলে রাখা হয়। ওর বুকে প্রচন্ড আঘাত থাকায় ঢাকা মেডিকেল থেকে নিয়ে যাওয়া হয় সহওয়ারর্র্দী হাসপাতালে, সেখান থেকে ওকে পঙ্গু হাসাপাতালে পাঠানো হয়। ওর শারিরিক অবস্থার অবনতি দেখা দেয়ায় ওকে উন্নত চিকিৎসার সার্থে ঢাকার এ্যাপোলো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১ তারিখে ওর গুলিবিদ্ধ পা কেটে ফেলা হয়। তবুও ওর অবস্থা ছিল আশংকাজনক।
ও শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক ভাবে না নিতে পারায় ওকে লাইফ-সাপোর্ট দিয়ে বাচিয়ে রাখা হয়। দীর্ঘ ১৪দিন জীবন মৃত্যুর সাথে যুদ্ধের পরও পরাজিত হয়ে গত ১২ই মে ভোরে ৫ টার দিকে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে। কেন এই অপমৃত্যু? পুলিশ বলছে সে সন্ত্রাসী। এলাকার মানুষের কাছ থেকে খোজঁ নিয়ে মহসিনের সম্পর্কে কখনো কোন খারাপ কার্যকলাপের সাথে জড়িত বলে জানা যায় নি। ওর মেডিকেল রিপোর্টে এসেছে বুকে প্রচন্ড আঘাতের কারনেই মহসিনের মৃত্যু।
ধারনা করুন এবার যে পুলিশ ওর উপর কি পরিমান নির্যাতন চালিয়েছে। আমাদের দেশের আইন-শৃংখলা বাহিনী টাকার লোভে আর কত নিচে নামবে। আর কত নিরাপরাধ মহসিনরা পুলিশের সাজানো নাটকের স্বীকার হবে। ধরেই নিলাম মহসিন সন্ত্রাসী। তার জন্য দেশে প্রচলিত আইনে আছে।
কেন পুলিশ ওকে পশুর মত নির্যাতন করে ওকে মৃত্যুর বুকে ঠেলে দিল। আমি এই চক্রান্তমূলক হত্যার তদন্ত স্বাপেক্ষে আইন-শৃংখলা বাহিনীর দোষী ব্যাক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।