রাশিদা বানুর আত্মহত্যার জন্য দায়ী করা হয় ভারতের এক পুলিশকে। পুলিশের নির্যাতন এবং অপমান সহ্য করতে না পেরে সে আত্মহত্যা করে। রাশিদা তার একজন বন্ধুর সাথে চা পান করছিল, আর এজন্যই তার এই নির্মম পরিণতি। ভারতের পুলিশ প্রায়ই কাশ্মিমের মুসলিম মেয়েদের উপর যৌন নির্যাতন করে। কিছু দুষ্কৃতীকারীরা এর জন্য দায়ী। রাশিদা বানু একজন কলেজ ছাত্রী, সে কাশ্মীরের এক নদীতে ঝাপ দিয়ে আত্মহত্যা করে।বিকাল ৩ টার দিকে রাশিদা নজব দিন নামের এক বন্ধুর সাথে চায়ের দোকানে চা পান করছিল। এরপর ভারতীয় পুলিশ নজব দিনকে মারাত্মক ভাবে পেটায় এবং রাশিদাকে ব্লাকমেইল করার হুমকি দেয়, তারা বলে নজবের সাথে রাশিদার সম্পর্কের কথা প্রকাশ করে দেয়া হবে। এরপর রাশিদা এই অপমান সহ্য করতে না পেরে নদীর ঠাণ্ডা পানিতে ঝাপ দেয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।